লিসেনিং - কানে কানে কথা
সময়: ৩০ মিনিট
প্রশ্ন: হেডফোনের মাধ্যমে অডিও শুনে ৩০ মিনিটে ৪০টি প্রশ্রের উত্তর লিখতে হবে।
ট্র্যান্সফার টাইম: ১০ মিনিট (৩০ মিনিট এর পর আরো ১০ মিনিট থাকবে আনসার সিটে উত্তর ট্র্যান্সফার করার জন্য)
সেকশন: ৪টি
#IELTS #IELTS tips #Basic IELTS #Listening #listening #ielts listening #listening tips
প্রশ্ন টাইপ:
সাধারনত ৩ ধরনের প্রশ্ন লিসেনিং এ করে থাকে।
১. Gap-fill
২. Multiple Choice
৩. Matching
সেকশন ওয়ান
স্পিকার: দুই জন স্পিকার কথা বলবে। একজন প্রশ্ন করবে আরেকজন উত্তর দিবে।
টপিক: দৈন্দদিন জীবনে ব্যবহৃত টপিক নিয়ে কথা বলবে।
প্রশ্ন: ১০টি।
প্রশ্ন টাইপ:
১. Gap-fill
ব্রেক: ১ টি
টিপস:
সেকশন ওয়ান শুরু হওয়ার পূর্বে প্রশ্ন পড়ে নেওয়া।
সব প্রশ্ন পড়ার দরকার নাই। শুধুমাত্র যেগুলোর উত্তর লিখতে হবে সেইগুলি পড়ে নেওয়া।
ব্রেক টাইমে পরের প্রশ্ন পড়তে হবে।
এই সেকশনে অবশ্যই ১০ এ মিনিমাম ৯ পেতে হবে।
সেকশন টু
স্পিকার: একজন স্পিকার।
টপিক: নন একাডেমিক বিষয় নিয়ে কথা বলবে এই সেকশনে।
প্রশ্ন: ১০টি।
প্রশ্ন টাইপ:
১. Gap-fill
২. Multiple Choice
৩. Matching
ব্রেক: ১ টি
টিপস:
সেকশন ওয়ানের সবগুলো আনসার দিয়েই সেকশন টু এর প্রশ্ন পড়া শুরু করে দিতে হবে।
মাঝের ব্রেক টাইমে সম্বভ হলে সেকশন থ্রী এর প্রশ্ন পড়ে নিলে ভাল হয়।
Diagram gap-fill থাকলে অবশ্যই প্রশ্নের নাম্বার অনুযায়ী অর্ডার ফলো করা।
এই সেকশনে অবশ্যই ১০ এর মিনিমাম ৭/৮ পেতে হবে।
সেকশন থ্রী
স্পিকার: দুই অথবা তিন জন স্পিকার।
টপিক: একাডেমিক কোন বিষয় নিয়ে কথা বলবে।
প্রশ্ন: ১০টি।
প্রশ্ন টাইপ:
১. Gap-fill
২. Multiple Question
ব্রেক: ১টি
টিপস:
সেকশন টু এর সবগুলো আনসার দিয়েই সেকশন থ্রী এর প্রশ্ন পড়া শুরু করে দিতে হবে।
মাঝের ব্রেক টাইমে সম্বভ হলে সেকশন ফোর এর প্রশ্ন পড়ে নিলে ভাল হয়।
Keyword হাইলাইট করে রাখা।
মাল্টিপল কুয়েকশন থাকলে অবশ্যই তা আগেই পড়ে নিয়ে Keyword সিলেক্ট করে রাখতে হবে।
সেকশন ফোর
স্পিকার: একজন স্পিকার।
টপিক: একাডেমিক কোন বিষয় নিয়ে কথা বলবে।
প্রশ্ন: ১০টি।
প্রশ্ন টাইপ:
১. Gap-fill
২. Multiple Choice
ব্রেক: কোন ব্রেক থাকবেনা।
টিপস:
সেকশন থ্রী এর সবগুলো আনসার দিয়েই সেকশন ফোর এর প্রশ্ন পড়া শুরু করে দিতে হবে।
Keyword হাইলাইট করে রাখা।
মাথায় রাখতে হবে এই সেকশনে ব্রেক টাইম নাই।
প্রস্তুতি
১. কিভাবে তারিখ সময় এবং নাম্বার বলে তা আগে থেকে শুনে বুঝার অভ্যাস করে নিতে হবে।
২. অস্টেলিয়া, কানাডা, নিউজল্যান্ড, ইউকে, ইউএস এর অ্যাকসেন্ট শুনতে হবে।
৩. মাইন্ডটাকে এমন ভাবে সেট করবেন যেন পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে বুঝতে পারেন এই অংশে কি করতে হবে।
৪. আগে থেকে লিসেনিং টেষ্টের স্টাকচার মাথায় রাখা।
৫. অফিসিয়াল IELTS এর বই থেকে লিসেনিং প্যাকটিকস করা।
৬. www.ielts.org থেকে স্যাম্পলগুলো প্যাকটিস করা।
পরীক্ষায়
০. অডিও শুরু হবার আগেই পড়ে নেওয়া দরকার।
১. সবকিছু পড়ার দরকার নাই। শুধু খালি জায়গার অংশটুকু পড়বেন।
২. মাল্পিপল কুয়েকশন হলে শুধু প্রশ্ন পড়ে কিওয়ার্ড সিলেক্ট করে রাখবেন।
৩. অবশ্যই অর্ডার অনুযায়ী প্রশ্রের উত্তর দিবেন।
৪. কোন উত্তর মিস হয়ে গেলে সেটা ভুলে গিয়ে পরবর্তীটাতে চলে যাবেন।
৫. টেবিল থাকলে হেডিংটা ভাল করে পড়বেন
৬. ডায়াগ্রাম হলে স্টার্টিং পয়েন্টটা ভাল করে দেখে নিবেন।
৭. প্রথমে প্রশ্নে উত্তর লিখে রাখবেন। তারপর ট্র্যান্সপার টাইমে আনসার শীটে তুলবেন একদম শেষে।
৮. সবগুলো প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেলে আর কথা না শুনে পরবর্তী প্রশ্ন পড়তে থাকুন
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ: বানান ভুল করা যাবেননা। বানান ভুল করলে উত্তর সঠিক হলে তা কেটে দেওয়া হবে।
স্কিল যা দরকারী: Note taking skill