"হিমাইতপুর সৎসঙ্গ আশ্রমকে পুণ্যক্ষেত্র বলে মনে হয়। ঐ জঙ্গলে বসে যে জিনিস গজিয়ে উঠেছিল তার মূল্য আমি নিজেও তখন ভাল করে বুঝতে পারিনি। কিন্তু যে জিনিস ওখানে বসে পেলাম, তা থেকেই তো সব। কতবার কতভাবে কলাম, তবু শেষ হলো না, আর শেষ হবেও না, কোনোদিন - যদিও বলি আমি একই কথা যা আমি নিজের জীবন দিয়ে পেয়েছি। এ যে অফুরন্ত, তাই তো বলে অমৃত। কত নাম, কত ধ্যান, কত তপ ওখানে হয়েছে - ওখান থেকেই সব evolve করেছে (গজিয়েছে)। যে - মাটিতে এসব হয়েছে সে মাটি সামান্য নয়, তা পৃথিবীর মহাতীৰ্থ।" আঃ প্রঃ ১৭ খণ্ড, পৃ- ১১৯-১২০(১৯/৫/১৯৪৯)
কত ভাগ্যে সোনার বাংলায় জন্মলাভ করেছি, ইচ্ছা করে এর ফল-জল, আলো-হাওয়া, খাদ্য-খাবার, স্নেহ-প্রীতি, প্রাকৃতিক মাধুৰ্য প্রাণ-ভরে উপভোগ করি।......এ আমার গোঁড়ামি কি না বলতে পারি না, কিন্তু আমার মনে হয় বাঙালীর মহৎ কিছু দেবার আছে জগৎকে। বাংলা জাগলে ভারত জাগবে, ভারত জাগলে জগৎ জাগবে।
১৩/২/৪২ আঃ প্রঃ ৩য় খণ্ড, পৃ-১৩০
প্রেরিত তীৰ্থ আরাধনায়
দ্বন্দ্ব আনে ম্লেচ্ছ সেই ,
বৃত্তিচতুর যুক্তি এদের
যুক্ত করে নরকেই। অনুশ্রুতি, ১ম খণ্ড
চলবে