যুগপুরুষোত্তম পরম বিভু শ্রীশ্রী অনুকূলচন্দ্রের সৰ্বময় অন্তৰ্যামিত্ব শক্তির কথা সৰ্বজন বিধিত। এই শক্তি তাঁর সৰ্বজ্ঞতাশক্তির অংশ । তাঁর আঠার মাস বয়সে তিনি ভবিষ্যৎ বাণী করে সবাইকে স্তম্ভিত করে দিয়েছিলেন।
Sree Sree Thakur is omnipotent, omnipresent and omniscient. Devotees used to see him in many places in the same time. Many people have their own open confession about it. These things are miraculousness, but Sree Sree Thakur has said, when people achieved real divinity then, they can try to have the same power. So, there is no miraculousness, because it is possible by a human being.
মাতা মনোমোহিনী দেবী শিশু-সন্তান অনুকূলকে নিয়ে একটি নবজাতককে দেখতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখন দেব-শিশু অনুকূল মাকে বলেছিলেন, তুমি তাকে দেখবেটা কি, সে তো মাত্র আঠার দিন বাঁচবে। নবজাতক শিশুটি আঠার দিনই বেঁচে ছিল।
অসংখ্য অলৌকিক ঘটনা নিত্য ঘটতো মানুষের সামনে। ঘটনাগুলোর পেছনে যে কারণ সমূহ থাকতো তা নাছোড়বান্ধা ভক্তদের অনুরোধে অনেক সময় তিনি ব্যাখ্যা করে দিতেন। মানুষের মস্তিষ্ক কোষ ও স্নায়ুর সাড়াশীলতার আওতার বাইরে বিশ্ব-প্রপষ্ণে অনেক বিষয় রয়েছে- যা মানুষের জীবনের সঙ্গে জড়িত, অথচ মানুষ তা জানে না। পরম পুরুষ এরকম অনেক বিষয় করুণা করে মানুষকে শিখিয়েছেন জগতের শিক্ষার জন্যে। কারণ, তিনি লোক-শিক্ষক। অকারণে বিস্ময় সৃষ্টি করার জন্যে কোন অলৌকিকত্ব তিনি দেখাননি।
অলৌকিকত্বের উপর নিৰ্ভর না করতে কঠোরভাবে নিৰ্দেশনা দিয়েছেন। মানুষের যোগ্যতার উদ্বৰ্দ্ধন করে অযোগ্য, অক্ষমকে যোগ্য করতে সাহস, শান্তনা, সেবার দরজা উন্মুক্ত করতে বলেছেন প্রিয়পরম শ্রীশ্রীঠাকুর।
উনবিংশ শতাব্দীর ক্রান্তিলগনে জীবন-বিজ্ঞানের যে অগ্রযাত্রা তিনি শুরু করেছেন; বিজ্ঞান আজও সেখানে যেতে পারেনি। দূরবৰ্তী বিষয় জানতে যে দীৰ্ঘ সময় লাগত তা হয়তো কয়েক মিনিটে জানা যাচ্ছে, এই জানার পেছনে যন্ত্র, মানুষ ও নানা কিছু ক্রিয়াশীল থাকতে হচ্ছে। শ্রীশ্রীঠাকুর যা বললেন, তাতে শুধু মানুষকেই তা করতে হবে .........................।
ব্যাখ্যা নিয়ে শীঘ্রই আসছি-
চলবে-