পরমপুরুষের ঐশী আশীৰ্ব্বাদ নন্দিত উক্ত ইষ্টভৃতি মন্ত্র পরমতীৰ্থ হিমাইতপুরে, তার অধীনে সমগ্র্র বাংলাদেশে ও বহিৰ্বিশ্বে এবং শ্রীশ্রীঠাকুরের মধ্যম আত্মজ প্রয়াত পূজনীয় শ্রী বিবেক রঞ্জন চক্রবৰ্ত্তী (ছোড়দা) 'র বিবেক বিতানে (দেওঘরে) আজও পরম ভক্তি ভরে পালিত হয়। যদিও পূৰ্ণাঙ্গ ইষ্টভৃতি কোথাও পালিত হয়না। তাই তাতে কল্যানও হবে না। আর বিকৃত ইষ্টভৃতি মন্ত্র বা যে কোন বাণী তাঁর অপরাপর বাণীর অৰ্থের সাথে অসংগতিপূৰ্ণ হলে তা যে অপরিপালনীয়, তা শ্রীশ্রীঠাকুর সতৰ্ক করে বলেই দিয়েছেন।
"বিধির নীতি পালবি যেমন
যতটা বা যতটুকু
কেটে ছেটে সব মিলিয়ে
পাবিও ফল ততটুকু।।"
পূৰ্ণাঙ্গ ইষ্টভৃতি ও তার গুরুত্ব এবং প্রাসঙ্গিক বিষয় জানতে নীচের লিংকে ক্লিক করুন।
পূৰ্ণাঙ্গ ইষ্টভৃতি ও প্রাসঙ্গিক কথা
নিম্নলিখিত প্রাসঙ্গিক বিষয়ও জেনে নেয়া যেতে পারে।
P.2
P. Cont.
আমি পৃথিবীতে চিরস্হায়ী বাসিন্দা নই এবং অন্যরাও নন, সুতরাং অনাগত ভবিষ্যতে যারা আরও কিছু বিকৃত করবেন এবং সেগুলো নিয়ে যখন বিরোধ চরম আকার ধারন করবে তখন রাগ দেখানোর জন্য (বৰ্তমানে যদি কেউ রাগ করেন) তিনি তো তখন বেঁচে থাকবেন না। সুতরাং আমার উপর অযথা কেউ রাগ করবেন না। এটা পরমপিতার কাজের জন্য বিশেষ অনুরোধ। জীবনে যদি প্রারদ্ধকে কাটিয়ে পরম পিতার আশীৰ্ব্বাদ ধন্য হতে চাই আমরা, তাহলে চলুন প্রভুর কিছু ঐশী বাণী শ্রবন করি-
''অন্য যে কেউ হন না কেন তাঁদের বলাগুলিতে পুরুষোত্তমের বাণীর অসংগতি যেখানে এমন কি তাৎপৰ্য্যেও যদি অসংগতি দেখা যায় তা কিন্তু অপরিপালনীয়।"
(ধৃতি বিধায়না, ১ম খণ্ড)
"তাঁকেই জীবনে এক অদ্বিতীয় ও মুখ্য করে ধরা চাই। এই অব্যভিচারিণী ভক্তি না হলে একাগ্রতা হয় না।" (আঃ প্রঃ ১২)
চলবে --