একটি উপজেলা/থানার সকল ইউনিয়নের তালিকাভুক্ত অতি দরিদ্র জনগণ এ সেবা পেয়ে থাকে। প্রথমে ইউনিয়ন কমিটির মাধ্যমে উপকারভোগীর তালিকা তৈরি করে উপজেলা কমিটিতে অনুমোদন করাতে হয়। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অফিস অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী উপকারভোগী/সুবিধাভোগীর নামে ফেয়ার প্রাইস কার্ড তৈরি করে সরবরাহ করে। অতঃপর নিয়োগকৃত ডিলারকে ডিও ইস্যুর মাধ্যমে চালানে জমাকৃত টাকার বিপরীতে খাদ্যশস্য প্রদান করা হয়। ডিলার নির্দিষ্ট স্থানে ও দরে উপজেলা কমিটির অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী ও ফেয়ার প্রাইস কার্ডের বিপরীতে খাদ্যশস্য বিক্রয়/বিতরণ করেন।
কার্যক্রম সম্পাদনের মোট
সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে নির্ধারিত মূল্যে
খাদ্য গুদাম ও ডিলারের দোকান
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, গুদাম কর্মকর্তা
১. ডিলারের খাদ্যশস্য ব্যবসায়ী (ফুড গ্রেইন) লাইসেন্স থাকতে হবে
২. উপকারভোগীর ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত খাদ্যশস্যের মূল্য
ফেয়ার প্রাইস নীতিমালা মোতাবেক
অতি দরিদ্র হতে হবে
এরূপ অন্য কোনো কর্মসূচির উপকারভোগী হওয়া যাবে না
ফেয়ার প্রাইস কার্ডধারী হতে হবে
ফেয়ার প্রাইস নীতিমালা, ২০১০ (সংশোধিত)
উপজেলা ফেয়ার প্রাইস কমিটি / জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক