কৃষককে ন্যায্যমূল্য প্রদান নিশ্চিতকল্পে এবং বাজারদর স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে উৎপাদন মৌসুমে কৃষকের নিকট থেকে সরাসরি ধান, চাল ও গম ক্রয় করা হয়ে থাকে। কৃষক তার উৎপাদিত ধান/গম গুদামে বিক্রির জন্য নিয়ে আসলে গুদাম কর্মকর্তা ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ওজন ও মান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে মূল্য পরিশোধের নিমিত্তে ডছঝঈ WQSC (Weight, Quality, Stock Certificate, ওজন, মান ও মজুদ সার্টিফিকেট) ইস্যু করেন। কৃষক স্থানীয় পেয়িং ব্যাংক হতে WQSC জমা দিয়ে সরাসরি নগদ মূল্য গ্রহণ করেন। একইভাবে মিলার চাল সরবরাহে আগ্রহ প্রকাশ করে আবেদন করলে তার মিলের ক্যাপাসিটি অনুসারে বরাদ্দ দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চাল সরবরাহ করলে একইভাবে মূল্য পরিশোধ করা হয়।
ধান চাল হলে: ৫ থেকে ৭ দিন ও গম হলে: ১ থেকে ২ দিন
• ধান/গমের ক্ষেত্রে খরচবিহীন • চাল ক্রয়ের ক্ষেত্রে চুক্তি সম্পাদনের জন্য ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প • নীতিমালা মোতাবেক খালি বস্তা ও সরবরাহকৃত চালের জামানত।
উপজেলাধীন স্থানীয় খাদ্য গুদাম
১. উপজেলা নির্বাহী অফিসার ২. উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ৩. ওসি এলএসডি
ধান/গমের ক্ষেত্রে কৃষক/উৎপাদক হিসেবে কৃষি বিভাগের প্রত্যয়ন
চালের ক্ষেত্রে মিলারের লাইসেন্স।
খাদ্যশস্য (ধান, চাল, গম) সংগ্রহ নীতিমালা, ২০১০ এর শর্তানুসারে-
ধান ও গমের ক্ষেত্রে কৃষক হিসেবে কৃষি বিভাগের প্রত্যয়ন
চালের ক্ষেত্রে লাইসেন্সধারী চুক্তিবদ্ধ মিলার
ধান, চাল ও গমের মান সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক।
খাদ্যশস্য সংগ্রহ নীতিমালা-২০১০।
• স্থানীয় অভিযোগ-অনুযোগের নিষ্পত্তি - জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক • মিলারের সাথে সালিশী কার্যক্রম নিষ্পত্তি - আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক