কোয়ারেনটাইন অ্যাক্ট-২০১১ প্রয়োগের মাধ্যমে সমুদ্র, স্থল ও বিমানবন্দরে বৈদেশিক রোগবালাইয়ের অনুপ্রবেশ ও বিস্তার প্রতিরোধের জন্য কোয়ারেনটাইন সেন্টার বা চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়ে থাকে। রোগবালাই শনাক্তকরণ করার পর মিনি ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়। কোনো নাগরিক উদ্ভিদ বা বীজের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য আনলে তার পরীক্ষা করে সে বিষয়ে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
দেশের অভ্যন্তরে ও আঞ্চলিক পর্যায়ে মারাত্মক বালাইয়ের অনুপ্রবেশ ও বিস্তার রোধে ল্যাবরেটরি পরীক্ষা/নিরীক্ষা করে প্রত্যয়ন দেওয়া হয়।
রপ্তানির ক্ষেত্রে উদ্ভিদ স্বাস্থ্য প্রত্যয়ন (Plant Health Certificate) প্রদান করা হয়। একইভাবে উদ্ভিদ/উদ্ভিদ-জাত দ্রব্যের সংগনিরোধ সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে।
IPPC (International Plant Protection Convention) এর সাথে যোগাযোগ রেখে আন্তর্জাতিক আইন/নীতিমালার সুবিধা গ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়। রপ্তানির ক্ষেত্রে Non-compliance এর জবাব দিয়ে নাগরিককে সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে।
৫-৭ দিন
আমদানি ফি-১ম মে. টন ১০টাকা এবং পরবর্তী প্রতি মে. টন ১ টাকা হারে। উদ্ভিদ স্বাস্থ্য প্রত্যয়নের ক্ষেত্রে প্রতি মে. টন ৫০ টাকা হারে।
৩০টি সংগনিরোধ কেন্দ্র
১. উপ-পরিচালক (সংগনিরোধ)
২. সংগনিরোধ কীটতত্ত্ববিদ
৩. উপ-সহকারী সংগনিরোধ
আমদানি নিবন্ধন সনদ, রপ্তানি নিবন্ধন সনদ, ভ্যাট সনদ, আয়কর সনদ, বীজ ডিলার নিবন্ধন সনদ
প্রযোজ্য নয়।
উদ্ভিদ সংগনিরোধ আইন, ২০১১
উপ-পরিচালক, কোয়ারেনটাইন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বরাবরে আবেদন করতে হবে