ইউনিয়ন সমাজকর্মী/কারিগরি প্রশিক্ষক কর্তৃক মাতৃকেন্দ্র গঠন ও প্রশিক্ষণ প্রদানের পর প্রত্যেক সদস্যকে ২০টি সামাজিক কার্যক্রম অবহিত ও তাতে অভ্যস্ত করা হয়। অতঃপর ঋণপ্রার্থীদের আবেদন ও স্কীম যাচাই-বাছাইপূর্বক আবেদনপত্রসহ খসড়া তালিকা দাখিল ও সঞ্চয় আদায়পূর্বক ব্যাংক হিসাবে জমা করা হয়। ফিল্ড সুপারভাইজারের সুপারিশের প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত আবেদনপত্রের খসড়া তালিকা প্রস্তুত করা হয়। উপজেলা সমাজসেবা অফিসার কর্তৃক ইউপিআইসির সভায় ঋণ ও স্কীম অনুমোদন করা হয়। তারপর নির্ধারিত স্থান, তারিখ ও সময়ে সুবিধাভোগীদের অবহিতকরণের মাধ্যমে ঋণের অর্থ নগদ বা চেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিতরণ করা হয়।
নির্ধারিত ফরমে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে আবেদনের পর ইউপিআইসি সভায় অনুমোদনের ৩০ দিনের মধ্যে ঋণ বিতরণ করতে হবে। (সম্ভাব্য সময় ৩-৫ মাস)
বিনামূল্যে
৩১৮টি উপজেলার ১২৯৫৬টি মাতৃকেন্দ্র
১. উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ২. ফিল্ড সুপারভাইজার ৩. ইউনিয়ন সমাজকর্মী ৪. কারিগরি প্রশিক্ষক
নির্ধারিত ফরমে আবেদন, পাসপোর্ট সাইজের ছবি,নাগরিকত্ব সনদ/জন্ম নিবন্ধন/জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচিত গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা, যিনি:
১. জরিপের মাধ্যমে সমাজসেবা অধিদপ্তরে তালিকাভুক্ত পল্লী মাতৃকেন্দ্রের সদস্য
২. সুদমুক্ত ঋণ ও অন্যান্য সেবাপ্রাপ্তির জন্য ‘ক’ও‘খ’ শ্রেণিভুক্ত দরিদ্রতম নারী যার মাথাপিছু বার্ষিক পারিবারিক আয় সর্বোচ্চ ৬০,০০০/- টাকা পর্যন্ত
৩. সুদমুক্ত ঋণ ব্যতীত অন্যান্য সেবাপ্রাপ্তির জন্য ‘গ’ শ্রেণিভুক্ত নারী যার মাথাপিছু বার্ষিক পারিবারিক আয় ৬০,০০০/- টাকার ঊর্ধ্বে
১. পরিবার জরিপের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট গ্রামের ১৫-৪৯ বছর বয়স্ক মহিলাদের নিয়ে পল্লী মাতৃকেন্দ্র গঠন করতে হবে
২. জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, নারী শিক্ষা ও নারী ক্ষমতায়নে সক্রিয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করার আগ্রহ থাকতে হবে
৩. এলাকার উন্নয়নমূলক কাজে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে
৪. ৪০ জন গ্রামীণ মহিলা সদস্যা নিয়ে পল্লীমাতৃকেন্দ্র গঠন করা হয়
৫. ঋণগ্রহীতার দাখিলকৃত স্কীমানুসারে জনপ্রতি ৩,০০০/- হতে ৫,০০০/- টাকা ঋণ প্রদান করা হয়
উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপ-পরিচালক, জেলা সমাজসেবা কার্যালয়