বিদ্যালয়ের ভবণ জরাজীর্ণ হলে মেরামত/সংস্কারের জন্য সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক বিদ্যালয়ের তালিকা করা হয় অথবা বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি নিজেরা প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে উপজেলা শিক্ষা অফিসে আবেদন করে থাকে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার এসএমসির আবেদনগুলো/মাঠ সার্ভের মাধ্যমে প্রাপ্ত সংস্কারের তালিকা উপজেলা শিক্ষা কমিটিতে উপস্থাপন করেন। শিক্ষা কমিটির সুপারিশের পর উপজেলা প্রকৌশলীর প্রাক্কলনসহ প্রস্তাব প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে/এলজিইডিতে প্রেরণ করা হয়। বিদ্যালয়ের নামে অর্থ বরাদ্দ হলে উপজেলা প্রকৌশলী নির্ধারিত নিয়মে টেন্ডারের কার্যক্রম সম্পন্ন করে ঠিকাদারের মাধ্যমে মেরামত/সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করেন। বরাদ্দ ২ লক্ষ টাকার কম হলে বিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট কমিটি সভা করে নিজেরা মেরামত ও সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেন।
১০-৩০ দিন
প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিডিউল ক্রয় ও ভ্যাট, আইটি প্রদান
১. উপজেলা প্রকৌশলী
২. উপজেলা শিক্ষা অফিসার ৩. এসএমসি (প্রাথমিক বিদ্যালয়)
১. ইউএনও ২. উপজেলা প্রকৌশলী ৩. উপজেলা শিক্ষা অফিসার ৪. বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি (বরাদ্দ ২ লাখ টাকার কম হলে)
১. নির্ধারিত ফরমেটে তথ্য পূরণ করতে হবে
২. উপজেলা শিক্ষা কমিটির রেজুলেশন
৩. এলজিইডি কর্তৃক প্রস্তুতকৃত প্রাক্কলন
১. বিদ্যালয় ভবন ঝুঁকিপূর্ণ/জরাজীর্ণ হতে হবে
২. শিক্ষার্থীর তুলনায় কক্ষ স্বল্পতা থাকতে হবে
৩. ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি হতে হবে
পিপিএ-২০০৬ এবং বিধিমালা-২০০৯
১. উপজেলাশিক্ষাঅফিসার
২. উপজেলা প্রকৌশলী
৩. উপজেলা নির্বাহী অফিসার
৪. নির্বাহী প্রকৌশলী (এলজিইডি)