Good Morning. I am SK. Farhan Sadik , a student of Humanities-A, XII, and today I am going to tell you about globalization.
আমরা এখন যে সময়তে বসবাস করছি তাকে টুয়েন্টিফাস্ট সেঞ্চুরি বলে, তোমরা জানো এটা গ্লোবালাইজেশন এর যুগ। গ্লোবালাইজেশন শব্দটা শুনতে অনেক চমৎকার লাগে। সাধারণত গ্লোবালাইজেশন বলতে মিন করা হয় পুরো পৃথিবীটা অনেক ছোট হয়ে গেছে। এটা একটা গ্লোবাল ভিলেজ এর মত, একটা গ্রামের মত । একটা সময় ছিল যে, মানুষ গ্রাম থেকে ঢাকা শহরে আসলে তার সাথে যোগাযোগ করতে তিন দিন সময় লাগতো। আর এখন একজন ইউনাইটেড স্টেটে বসে আছে তুমি তার সাথে সরাসরি মুহূর্তের মধ্যে কথা বলতে পারতেছ, আর লাইফ ছবি দেখতে পারতেছো।
অর্থাৎ টেকনোলজি পৃথিবীটাকে অনেক কাছাকাছি করে দিয়েছে, অনেক ছোট করে দিয়েছে, এড দ্যা সেমই টাইম টেকনোলজি কম্পিটিশন কে অনেক বড় করে দিয়েছে। তোমার কম্পিটিশন টা শুধু ক্যান্টনমেন্টের এই সীমাবদ্ধের জায়গার মধ্যে না , You have to compete with your friends in the dhaka city, you have to compete with all your friends in Bangladesh, and not only that, you have to compete with South Asia, you have to compete with Asia and you have to compete with the total world .
কাজেই মেধার কম্পিটিশনের জায়গাতে এখন আমাদেরকে এটা চিন্তা করার কোন সুযোগ নাই যে আমি শুধুমাত্র আমার কলেজের মধ্যে কম্পিটিটর হব কিংবা আমি আমার দেশের মধ্যে কম্পিটিটর । No, তুমি টোটাল ওয়ার্ল্ডের ভেতর কম্পিটিটর, পৃথিবীতে এখন দেশ বলতে কিছু নাই। এটা এখন পুরো বিশ্ব হয়ে গেছে, তুমি বিশ্ব নাগরিক হয়ে গেছো । তোমাকে ইউনাইটেড স্টেটস এর একটা ছেলের সাথে কমপ্লিটেশন করতে হবে, তোমাকে লন্ডনের একটা ছেলের সাথে কম্পিটিশন করতে হবে, তোমাকে ক্যামব্রিজে পড়া একটা ছেলের সাথে কম্পিটিশন করতে হবে। এই কম্পিটিশনে যদি তোমার মেধাকে, যোগ্যতাকে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারো তাহলেই কেবলমাত্র তুমি তোমার দেশকে পৃথিবীর দরবারে অনেক বড় হিসেবে উপনিত করতে পারবা।
এই আত্মবিশ্বাসীনতার কোন কারন নাই যে আমরা পৃথিবীর সাথে যোগ্যতায় পারব না, আমরা পৃথিবীর সাথে কম্পিটিশনে পারবো না। বরং আমাদের ইতিহাস বলে যে বাঙালিদের মাথায় বুদ্ধি ভালো থাকে। এরা যে জায়গায় যায় সেখানে ভালো করে। আজ পৃথিবীর বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আমাদের দেশের ছেলেরা অনেক ভালো করতেছে। তোমরা জানো জগদীশচন্দ্র বসু তিনি অনেক বড় বিজ্ঞানী ছিলেন, তিনি মার্কিনির আগেও বেতার আবিষ্কার করেছিলেন। আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিজিক্সের একজন সাইন্টিস্ট ছিলেন সত্যেন বোস নামে, তিনি আইনস্টাইনের একটি থিওরি কারেকশন করেছিলেন এবং সেই থিওরিটার নাম দেয়া হয়েছিল বোস-আইনস্টাইন থিওরি। He was sauce a scientist, যে তিনি এটাকে চেঞ্জ করতে পেরেছিলেন। স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায় ভারতের প্রথম ওষুধ কোম্পানি বেঙ্গল কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । এ পর্যন্ত (২০২৪) ৪৩ টি দেশে/অবস্থানে জাতিসংঘের ৬৩ টি শান্তি মিশনে বাংলাদেশের প্রায় ১ লাখ ৯৪ হাজার ৮৫৬ জন শান্তিরক্ষী অংশগ্রহণ করেছে। বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০০২ সালে বাংলা ভাষাকে সিয়েরা লিওনের সম্মানসূচক রাষ্ট্রভাষা হিসাবে ঘোষণা করে। মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম বাংলাদেশি যিনি নোবেল পুরস্কার পান। তিনি 1983 সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন, যা বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দারিদ্র্য বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 2006 সালে, তিনি এবং তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭৮ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ড. ইউনূস জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সহ প্রায় ১৪৫টি পুরস্কার অর্জন করেছেন।
আজকে সারা পৃথিবীতে যারা উদীয়মান বিজ্ঞানী, যারা পৃথিবীতে ভালো কাজ করতেছে তাদের মধ্যে বাঙ্গালীরা কিন্তু অনেক ভালো করতেছে। This proves, যে গ্লোবাইলাইজেশন এর কনটেস্টের যুগেও আমরা যদি আমাদের মেধা দিয়ে সাহস করে পৃথিবীর এ বাউন্ডারি টা অতিক্রম করার চেষ্টা করি তাহলে আমরা এটা পারবো।