নিচে পুষ্টিকর খাবারের তালিকা বিভাগ অনুযায়ী দেওয়া হলো — এতে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ, কার্বোহাইড্রেট, ও স্বাস্থ্যকর চর্বির উৎসগুলো অন্তর্ভুক্ত আছে 👇
এগুলো ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।
পালং শাক, লাল শাক, কলমি শাক
গাজর, টমেটো, বাঁধাকপি, লাউ, করলা
কুমড়া, বেগুন, মিষ্টি কুমড়া, ঝিঙা
কলা, আপেল, পেয়ারা, আম, কমলা, পেঁপে
তরমুজ, আঙুর, লিচু, ড্রাগন ফল
দেহে শক্তি যোগায়।
ভাত (চাল বা ব্রাউন রাইস)
গম, আটার রুটি, ওটস
আলু, মিষ্টি আলু, ভুট্টা
চিড়া, মুড়ি, সেমাই
পেশী গঠন ও বৃদ্ধি করে।
ডিম (বিশেষ করে সেদ্ধ ডিম)
মাছ (ইলিশ, রুই, কাতলা, তেলাপিয়া, চিংড়ি)
মাংস (মুরগি, গরু, খাসি – পরিমিতভাবে)
দুধ, দই, ছানা
ডাল, ছোলা, মসুর ডাল, মুগ ডাল
সয়াবিন, টোফু
শরীরে শক্তি ও কোষ গঠনে সহায়তা করে।
বাদাম (কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, কাজু)
তিল, সূর্যমুখী বীজ, ফ্ল্যাক্সসিড
সরিষার তেল, জলপাই তেল (অলিভ অয়েল)
মাছের তেল (বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছের)
ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনের ভালো উৎস।
দুধ
দই
ছানা
পনির
বিশুদ্ধ পানি (প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ গ্লাস)
ডাবের পানি
ফলের রস (চিনি ছাড়া)
দুধ
আয়রন: পালং শাক, কলিজা, খেজুর
ক্যালসিয়াম: দুধ, ছোট মাছ
ভিটামিন A: গাজর, কুমড়া
ভিটামিন C: পেয়ারা, লেবু, কমলা
ভিটামিন D: সূর্যালোক, মাছের তেল
খাদ্যের প্রধান ছয়টি উপাদান:
শর্করা: শরীরের শক্তি ও তাপ উৎপাদনের প্রধান উৎস, যা চাল, গম, আলু, চিনি ও ফলে পাওয়া যায়।
আমিষ (প্রোটিন): দেহের গঠন ও ক্ষয়পূরণের জন্য অপরিহার্য। এটি মাছ, মাংস, ডিম, ডাল ও দুধে পাওয়া যায়।
স্নেহ বা চর্বি: শক্তি ও তাপ উৎপন্ন করে এবং স্নেহ জাতীয় পদার্থ দহনে সাহায্য করে। তেল, ঘি, মাখন, বাদাম ও ডিমে এর উৎস।
ভিটামিন (খাদ্যপ্রাণ): রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং দেহের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কাজ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফল, শাকসবজি, দুধ, ডিম ও মাছে এটি থাকে।
খনিজ লবণ: দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা ঠিক রাখে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। শাকসবজি, ফল, দুধ, মাছ ও ডিমে এটি পাওয়া যায়।
পানি: দেহের অভ্যন্তরীণ কাজ, যেমন পরিপাক ও রক্ত সঞ্চালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।