আপনি যদি পরীক্ষামুলকভাবে আপনার ট্যাংকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড দিতে চান অথবা আপনার ট্যাংকের সাইজ যদি খুব ছোট হয়ে থাকে তাহলে d.i.y. পদ্ধতিতে কার্বন-ডাই-অক্সাইড দেয়ার জন্য এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যদিও এভাবে কার্বন-ডাই-অক্সাইড তৈরি করাটা একটু ঝামেলা কর কিন্তু খরচ প্রায় নেই বললেই চলে। ঘরে থাকা জিনিস গুলো দিয়েই পুরো সিস্টেম তৈরি করা যায়।
ইস্ট আর চিনি দিয়ে তৈরি এই d.i.y. কার্বন-ডাই-অক্সাইডের প্রতিটি প্রায় 5 থেকে 7 দিন পর্যন্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড সরবরাহ দিয়ে থাকে যদিও এটা চিনির পরিমাণের ওপর নির্ভরশীল অনেকাংশে। তাই সাতদিন পরে আরেকটা ব্যাচ দেয়ার জন্য অথবা কিছু বাড়তি চিনি বোতলে ঢালার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকুন
2 লিটার কোল্ড্রিংসের খালি বোতলl
পানি দিয়ে পূর্ণ করতে হবে 1 লিটার, বাকিটা ফাকা রাখবেন।
250 গ্রাম চিনি তাতে দিনl
তারপর নেশান 1 টেবিল চামচ ইস্ট আধা টেবিল চামচ বেকিং পাউডার দিলে দিতে পারেন না দিলে ক্ষতি নেইl
ব্যাস আপনার মিশ্রণ তৈরি হয়ে গেল বিক্রিয়া একটু দ্রুত করার জন্য সেটাতে 50 থেকে 60 ডিগ্রি তাপমাত্রার গরম পানি দিতে পারেন
তারপর অপেক্ষার পালাl একটা কনসিডারএবল অ্যামাউন্টের গ্যাস প্রেসার আসতে কয়েকদিন থেকে শুরু করে এক সপ্তাহ পর্যন্ত লাগতে পারে কাজেই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে বিক্রিয়া ত্বরান্বিত হবার আগ পর্যন্ত
SOBO 320F কে ব্যবহার করে কিভাবে DIY CO2 ডিফিউজার তৈরি করা যায় .
কার্বন-ডাই-অক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত হয় কিন্তু অতিমাত্রায় নয় বরং সামান্য পরিমাণে। তাই পানিতে কার্বন-ডাই-অক্স কার্বন-ডাই-অক্সাইড সারফেস এরিয়া যদি বাড়ানো যায় তাহলে এর দ্রবীভূত হওয়ার হার অনেকাংশে বেড়ে যায়।
আর এখানেই মুখ্য ভূমিকা হলো ডিফিউজারের। ডিফিউজার আপনার কার্বন-ডাই-অক্সাইডের ভবনগুলোকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা ভাগ করে সারফেস এরিয়া অনেক গুণে বাড়িয়ে দেয় ফলে পানিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড গুলতে সাহায্য করে। যে ডিফিউসার কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে যত বেশি সূক্ষ্ম কণায় বিভক্ত করতে পারবে সেই ডিফিউজার ততবেশি ইফিসিয়েন্ট।
ইন্টারনেটে ডিফিউজার তৈরীর হাজারো পাঁয়তারা আপনি খুঁজে পাবেন। এগুলোর মধ্যে সবচাইতে পপুলার পদ্ধতি হলো সিগারেটের ফিল্টার দিয়ে ডিফিউজার বানানো। কিন্তু এভাবে সিগারেট এর ফিল্টার দিয়ে বানানো ডিফিউজার কয়েকদিনের মধ্যেই ব্লক হয়ে যায়।
তাই আমার মতে পাওয়ার ফিল্টার দিয়ে তৈরি করা ডিফিউজার অনেক বেশি ইফেক্টিভ