Embedded Files
নাইট্রোজেন সাইকেল
নাইট্রোজেন সাইকেল
সবকিছু ঠিকঠাক থাকা সত্ত্বেও যাদের একুরিয়ামে মাছ মারা যাচ্ছে তারা চোখ বন্ধ করে বুঝে নিন- আপনার ট্যাংকে নাইট্রোজেন সাইকেল কমপ্লিট করা হয়নি। নাইট্রোজেন সাইকেল নিয়ে বিস্তর লেখালিখি রয়েছে আমার, সময় করে দেখে নেবেন এখানে কেবলমাত্র সার অংশটুকু উল্লেখ করে যাচ্ছি। মূলত নাইট্রোজেন সাইকেল হচ্ছে আপনার একুয়ারিয়াম এর ইকোসিস্টেমের মূল চালিকাশক্তি।
সবকিছু ঠিকঠাক থাকা সত্ত্বেও যাদের একুরিয়ামে মাছ মারা যাচ্ছে তারা চোখ বন্ধ করে বুঝে নিন- আপনার ট্যাংকে নাইট্রোজেন সাইকেল কমপ্লিট করা হয়নি। নাইট্রোজেন সাইকেল নিয়ে বিস্তর লেখালিখি রয়েছে আমার, সময় করে দেখে নেবেন এখানে কেবলমাত্র সার অংশটুকু উল্লেখ করে যাচ্ছি। মূলত নাইট্রোজেন সাইকেল হচ্ছে আপনার একুয়ারিয়াম এর ইকোসিস্টেমের মূল চালিকাশক্তি।
“Cycling your aquarium” simply refers to the process of making sure you have enough biological filtration (e.g., beneficial bacteria and aquarium plants) so that all the ammonia and nitrites get eaten up right away.
“Cycling your aquarium” simply refers to the process of making sure you have enough biological filtration (e.g., beneficial bacteria and aquarium plants) so that all the ammonia and nitrites get eaten up right away.
আপনি খেয়াল করে দেখুন প্রত্যেকদিন আপনি আপনার মাছকে কিছু-না-কিছু খাওয়াচ্ছেন মাছ সেই খাবারগুলো খাচ্ছে এবং সেই খাবারগুলো খেয়ে সে বর্জ্য পদার্থ তৈরি করছে। মাছের হাগু হিসেবে সেগুলো কি আপনি ট্যাংকেই দেখবেন। এছাড়াও মাছের ফুলকা দিয়ে বেশকিছু বর্জ্য অ্যামোনিয়া হিসেবে নিঃসরণ করে থাকে। এখন প্রতিদিনের খাবারের পরের যে এই হাগু গুলো আপনার একুরিয়ামে জমা হচ্ছে সেগুলো কিন্তু প্রতিনিয়ত পচতে থাকে। এরেই বর্জ্যগুলো পানিতে পচে তৈরি হয় ভয়ানক এক রাসায়নিক উপাদান যাকে বলা হয় এমোনিয়া। এই এমোনিয়া আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের সবচেয়ে বড় শত্রু- মাছের জন্য এক বিষাক্ত উপাদান। মাছ অনেক কিছুর উপস্থিতিতে হয়তো বেঁচে থাকতে পারবে কিন্তু অ্যামোনিয়া যদি পানিতে তৈরি হয় তাহলে মাছের মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। তাহলে এ থেকে বাঁচার উপায় কি? রাইট, এই জায়গাতেই শুরু হয় অ্যাকোরিয়াম জগতের সুপারহিরো অর্থাৎ উপকারী ব্যাকটেরিয়ার একশন। আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামে যখন অ্যামোনিয়া জমতে থাকবে তখন সৃষ্টিকর্তা পরিবেশকে অনুকূলে আনার জন্য সৃষ্টি করেন নানান উপকারী ব্যাকটেরিয়া। খুব সহজ ভাষায় যদি বলি তাহলে এই উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ হল মাছের জন্য বিষাক্ত অ্যামোনিয়া কে খেয়ে ফেলা এবং বাই প্রোডাক্ট হিসেবে নাইট্রেট তৈরি করা। অত্যন্ত আশার কথা হচ্ছে যে মাছ অ্যামোনিয়াকে বিন্দুমাত্র সহ্য করতে না পারলেও একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যন্ত নাইট্রেটকে সহ্য করতে পারে।
আপনি খেয়াল করে দেখুন প্রত্যেকদিন আপনি আপনার মাছকে কিছু-না-কিছু খাওয়াচ্ছেন মাছ সেই খাবারগুলো খাচ্ছে এবং সেই খাবারগুলো খেয়ে সে বর্জ্য পদার্থ তৈরি করছে। মাছের হাগু হিসেবে সেগুলো কি আপনি ট্যাংকেই দেখবেন। এছাড়াও মাছের ফুলকা দিয়ে বেশকিছু বর্জ্য অ্যামোনিয়া হিসেবে নিঃসরণ করে থাকে। এখন প্রতিদিনের খাবারের পরের যে এই হাগু গুলো আপনার একুরিয়ামে জমা হচ্ছে সেগুলো কিন্তু প্রতিনিয়ত পচতে থাকে। এরেই বর্জ্যগুলো পানিতে পচে তৈরি হয় ভয়ানক এক রাসায়নিক উপাদান যাকে বলা হয় এমোনিয়া। এই এমোনিয়া আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের সবচেয়ে বড় শত্রু- মাছের জন্য এক বিষাক্ত উপাদান। মাছ অনেক কিছুর উপস্থিতিতে হয়তো বেঁচে থাকতে পারবে কিন্তু অ্যামোনিয়া যদি পানিতে তৈরি হয় তাহলে মাছের মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। তাহলে এ থেকে বাঁচার উপায় কি? রাইট, এই জায়গাতেই শুরু হয় অ্যাকোরিয়াম জগতের সুপারহিরো অর্থাৎ উপকারী ব্যাকটেরিয়ার একশন। আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামে যখন অ্যামোনিয়া জমতে থাকবে তখন সৃষ্টিকর্তা পরিবেশকে অনুকূলে আনার জন্য সৃষ্টি করেন নানান উপকারী ব্যাকটেরিয়া। খুব সহজ ভাষায় যদি বলি তাহলে এই উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ হল মাছের জন্য বিষাক্ত অ্যামোনিয়া কে খেয়ে ফেলা এবং বাই প্রোডাক্ট হিসেবে নাইট্রেট তৈরি করা। অত্যন্ত আশার কথা হচ্ছে যে মাছ অ্যামোনিয়াকে বিন্দুমাত্র সহ্য করতে না পারলেও একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যন্ত নাইট্রেটকে সহ্য করতে পারে।
তাই এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার একুরিয়ামে রয়েছে ততক্ষণ পর্যন্ত মাছ প্রত্যেক বেলা খাবার খাবে, সেই খাবার হজম হয়ে হাগু হয়ে বেরিয়ে আসবে, হাগু পচে যাবে, এমোনিয়া তৈরি হবে, সেই অ্যামোনিয়াকে উপকারী ব্যাকটেরিয়া নাইট্রেট এ রূপান্তরিত করে ফেলবে। আপনার একুরিয়ামের পানিতে এভাবে প্রতিদিন নাইট্রেট এর পরিমাণ একটু একটু করে বাড়তে থাকবে। আপনি প্রতি সপ্তাহে একবার আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের 30 থেকে 50 শতাংশ পানি ফেলে দেবেন, আর বাকি অংশটুকু ফ্রেশ পানি দিয়ে পূরণ করে দেবেন আর এভাবেই আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের পানিতে নাইট্রেট এর পরিমাণ আবারো কমে হালকা হয়ে যাবে।
তাই এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার একুরিয়ামে রয়েছে ততক্ষণ পর্যন্ত মাছ প্রত্যেক বেলা খাবার খাবে, সেই খাবার হজম হয়ে হাগু হয়ে বেরিয়ে আসবে, হাগু পচে যাবে, এমোনিয়া তৈরি হবে, সেই অ্যামোনিয়াকে উপকারী ব্যাকটেরিয়া নাইট্রেট এ রূপান্তরিত করে ফেলবে। আপনার একুরিয়ামের পানিতে এভাবে প্রতিদিন নাইট্রেট এর পরিমাণ একটু একটু করে বাড়তে থাকবে। আপনি প্রতি সপ্তাহে একবার আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের 30 থেকে 50 শতাংশ পানি ফেলে দেবেন, আর বাকি অংশটুকু ফ্রেশ পানি দিয়ে পূরণ করে দেবেন আর এভাবেই আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের পানিতে নাইট্রেট এর পরিমাণ আবারো কমে হালকা হয়ে যাবে।
আপনি যখন প্রথমদিনে অ্যাকোয়ারিয়াম সেট করেন তখন এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া গুলো আপনার এ্যাকুয়ারিয়ামে থাকেনা। ফলে আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের ইকোসিস্টেম টাও ডেভলপ অবস্থায় থাকে না। আর এই পরিস্থিতিতে আপনি যদি অধৈর্য হয়ে মাছ ছেড়ে দেন, তাহলে সেই মাছের মৃত্যু মোটামুটি সুনিশ্চিত। সেজন্য শুরুতে মাছ নাচেরে অ্যাকোয়ারিয়ামে অল্প অল্প করে কিছু খাবার আপনি ফেলে দিতে থাকলে সেই খাবারগুলো পৌঁছে এমোনিয়া তৈরি হবে এবং সেখান থেকে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়ে ইকো সিস্টেম টা যখন ডেভলপ হবে তখন আপনি যদি মাছ ছাড়েন আশা করা যায় যে এই মাছ সকালে তার জীবন হারাবে না। তো একটা ফ্রেশ একুয়ারিয়ামে উপকারী ব্যাকটেরিয়া জন্মানোর এই প্রচেষ্টাকে নাইট্রোজেন সাইকেল বলা হয় অনেকে ট্যাংক সাইকেলিং বলে থাকেন।
আপনি যখন প্রথমদিনে অ্যাকোয়ারিয়াম সেট করেন তখন এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া গুলো আপনার এ্যাকুয়ারিয়ামে থাকেনা। ফলে আপনার অ্যাকোয়ারিয়ামের ইকোসিস্টেম টাও ডেভলপ অবস্থায় থাকে না। আর এই পরিস্থিতিতে আপনি যদি অধৈর্য হয়ে মাছ ছেড়ে দেন, তাহলে সেই মাছের মৃত্যু মোটামুটি সুনিশ্চিত। সেজন্য শুরুতে মাছ নাচেরে অ্যাকোয়ারিয়ামে অল্প অল্প করে কিছু খাবার আপনি ফেলে দিতে থাকলে সেই খাবারগুলো পৌঁছে এমোনিয়া তৈরি হবে এবং সেখান থেকে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়ে ইকো সিস্টেম টা যখন ডেভলপ হবে তখন আপনি যদি মাছ ছাড়েন আশা করা যায় যে এই মাছ সকালে তার জীবন হারাবে না। তো একটা ফ্রেশ একুয়ারিয়ামে উপকারী ব্যাকটেরিয়া জন্মানোর এই প্রচেষ্টাকে নাইট্রোজেন সাইকেল বলা হয় অনেকে ট্যাংক সাইকেলিং বলে থাকেন।
এই বিষয়টা অত্যন্ত জরুরী, হালকা ভাবে নেয়ার বা এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এই কাজটা আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই করতে হবে
এই বিষয়টা অত্যন্ত জরুরী, হালকা ভাবে নেয়ার বা এড়িয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এই কাজটা আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই করতে হবে
নাইট্রোজেন সাইকেল এর পদ্ধতি: সাধারণভাবে তিনটা পদ্ধতি বলা যায়
নাইট্রোজেন সাইকেল এর পদ্ধতি: সাধারণভাবে তিনটা পদ্ধতি বলা যায়
- মাছ দিয়ে সাইকেল
- গাছ দিয়ে সাইকেল
- মাছবিহীন সাইকেল
মাছ দিয়ে সাইকেলঃ
মাছ দিয়ে সাইকেলঃ
দিয়ে অ্যাকোয়ারিয়াম সাইকেলটা সবসময় মাছের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, তাই স্ট্রং ভাবে রেকমেন্ট করব মাছ দিয়ে ট্যাংকে সাইকেল না করতে। তবে আপনি যদি ভুল করে মাছ কিনে ফেলেন তাহলে নিম্নের পদ্ধতি অনুসরণ করে ট্রাইসাইকেল করার চেষ্টা করুনঃ
দিয়ে অ্যাকোয়ারিয়াম সাইকেলটা সবসময় মাছের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, তাই স্ট্রং ভাবে রেকমেন্ট করব মাছ দিয়ে ট্যাংকে সাইকেল না করতে। তবে আপনি যদি ভুল করে মাছ কিনে ফেলেন তাহলে নিম্নের পদ্ধতি অনুসরণ করে ট্রাইসাইকেল করার চেষ্টা করুনঃ
- প্রতি ১০ গ্যালন পানির জন্য একটা ছোট হার্ডি মাছ- (মলি, গাপ্পি ইত্যাদি) অ্যাকোয়ারিয়ামের ছেড়ে দিন
- প্রথম সপ্তাহে মাছকে শুধুমাত্র একবেলা খাবার খেতে দিন। মাছ 2 মিনিটে যতটুকু খেতে পারে তার চার ভাগের এক ভাগ খাবার একদিনের জন্য বরাদ্দ রাখুন। এতে করে মাছের বর্জ্য পদার্থ কম হবে ফলে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ কম হবে।
- পরবর্তী সপ্তাহে খাবার আরো একটু বাড়িয়ে দিন।
- এ সময়ে কোনভাবেই মাছকে ওভার ফিডিং করা যাবে না।
- মাছের উপরঝুঁকি কমাতে লাইভ উপকারী ব্যাকটেরিয়া যেমন- Fritz Zyme 7 Live Bacteria (Freshwater), API Quick Start ইত্যাদি কিনে ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে সাইকেল করার মেয়াদ যথেষ্ট কমে আসবে
- অথবা অন্য কারো একুরিয়ামের ফিল্টার থেকে কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়া সম্বলিত ফিল্টার মিডিয়া তুলে নিয়ে এসে সরাসরি আপনার প্রিন্টারে যোগ করতে পারেন।
- টেস্ট কিট দিয়ে প্রতিদিন পানির অ্যামোনিয়া এবং নাইট্রাইট পরিমাপ করে দেখতে থাকুন। ২ পিপিএম এর বেশি মাত্রায় অ্যামোনিয়া বা নাইট্রেট পাওয়া গেলে সাথে সাথে 50% পানি ফেলে দিয়ে ফ্রেশ পানি দিয়ে তা পূরণ করে দিন।
- যখন আপনি মাছকে পূর্ণমাত্রায় খাবার দেয়ার পরও পানির নাইট্রেটকে নাইট্রাইট লেভেল ০ পিপিএম দেখতে পাবেন, তখন আপনি ধরে নিতে পারেন আপনার অ্যাকোয়ারিয়াম টি সাইকেল হয়ে গিয়েছে।
- এর পরে আপনি ধীরে ধীরে একুয়ারিয়ামে আপনার ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী মাছ যোগ করতে থাকুন
মাছবিহীন সাইকেলঃ
মাছবিহীন সাইকেলঃ
- ফিল্টারে বায়ো মিডিয়া প্লেস করে 24 ঘন্টা ধরে চালিয়ে রাখুন, মেইনটেনেন্স বা নষ্ট হওয়ার আগ পর্যন্ত ফিল্টার কখনো বন্ধ করবো না আমরা।
- এবার আপনার একুরিয়ামে যতগুলো মাছ ধরার কথা তাদের একদিনের সমপরিমাণ খাবার গুঁড়ো করে অ্যাকুয়ারিয়ামের ছেড়ে দিন।
- এর ফলে খাবারগুলো পচে গিয়ে এ্যাকুয়ারিয়ামে এমোনিয়া তৈরি হবে। pH 6 থেকে 9 এর মধ্যে থাকলে অ্যামোনিয়া গুলো অ্যামোনিয়াম-এ আয়নিত হবে।
- খেয়াল রাখতে হবে যেন এই অ্যামোনিয়ার পরিমাণ দুই পিপিএম ছাড়িয়ে না যায়। টেস্ট কিট দিয়ে এটাকে সহজেই আপনি পরিমাপ করতে পারবেন। যেহেতু আমাদের বেশির ভাগ হবে হবিয়েস্ট-দের কাছে টেস্ট কিট নাই, তাই আগ্রা খাবার দেয়ার পরিমাণটা কমিয়ে বিষয়টা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেছি যদিও বিষয়টা পুরোপুরি অনুমাননির্ভর।
- আপনার একুয়ারিয়ামে তৈরি এমোনিয়া (আয়নিত অ্যামোনিয়াম)-কে নিয়ন্ত্রণ করতে এক ধরনের উপকারী ব্যাকটেরিয়ার (নাইট্রোসমোনাস ব্যাক্টেরিয়া) জন্ম হবে।
- তৃতীয় দিনে আপনি অ্যাকুয়ারিয়ামের পানি 50 ভাগ ফেলে দিন এবং ফ্রেশ পানি দিয়ে তা পূরণ করুন।
- প্রথম উপকারী ব্যাকটেরিয়া অ্যাকোয়ারিয়ামের অ্যামোনিয়া কে ভেঙে (অক্সিডাইজ) নাইট্রাইট উৎপন্ন করবে। অ্যাকোয়ারিয়ামের মাছের জন্য নাইট্রাইটও কিন্তু অ্যামোনিয়ার মত বিষাক্ত।
- এ পর্যায়ে সৃজিত হবে দ্বিতীয় উপকারী ব্যাকটেরিয়া (নাইট্রোব্যাক্টর ব্যাক্টেরিয়া) এরা নাইট্রাইট কে ভেঙে (অক্সিডাইজ) নাইট্রেট এ রূপান্তরিত করবে। নাইট্রেট মাছের জন্য তুলনামূলক কম বিষাক্ত এবং প্রায় ২০-৪০ পিপিএম মাত্রার নাইট্রেট মাছের জন্য তেমন কোনো সমস্যা তৈরি করবে না।
- পুরো চক্রটি কমপ্লিট করার জন্য ডিনাইট্রিফাইং হলে ভালো হতো, যেটা শেষে এক্সপ্লেইন করছি। তাই এই নাইট্রেটকে আমরা দুইভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি। আমাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সব সময় যেন 20 পিপিএম এর নিচে নাইট্রেট এর ঘনত্ব থাকে । প্রথম বুদ্ধি হল পানি চেঞ্জ করে, আর দ্বিতীয় বুদ্ধি হচ্ছে জলজ গাছের মাধ্যমে।
- ডিনাইট্রিফিকেশনঃ আনারোবিক পরিবেশে অর্থাৎ সাব-স্ট্রেট-এর গভীরে কিছু হেটেরোট্রফ মাইক্রোব নাইট্রেট কে গ্রহণ করে তাকে পুনরায় নাইট্রেটে পরিনত করে সেই সাথে আরো কিছু মাইক্রো ব্যাকটেরিয়া নাইট্রেটকে গ্রহণ করে নাইট্রোজেন গ্যাস বাতাসের ছেড়ে দেয়। ডিনাইট্রিফিকেশন যদি ঠিক ভাবে স্টাব্লিশ করা সম্ভব হয়, তাহলে আর পানি পরিবর্তন করার প্রয়োজন পড়বে না। বিষয়টা অনেক এডভান্স লেভেলের তাই এটা শুধু আমাদের জানার জন্য।
গাছ দিয়ে সাইকেলঃ
গাছ দিয়ে সাইকেলঃ
In fact, according to microbiologist Diana Walstad, aquatic plants consume nitrogen waste even more effectively than bacteria.
In fact, according to microbiologist Diana Walstad, aquatic plants consume nitrogen waste even more effectively than bacteria.
- মাইক্রোবায়োলজিস্ট Diana Walstad এর অভিমত অনুযায়ী- জলদ গাছপালা নাইট্রোজেন ঘটিত বজ্র পদার্থ কে উপকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে বেশি ইফিসিয়েন্ট ভাবে গ্রহণ করতে পারে।
- আপনার ট্যাংকে সাবস্ট্রেট হিসেবে মাটি দিয়ে তাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলজ গাছপালা যোগ করুন।
- জর্জ গাছপালাগুলো সাবলীল ভাবে বেড়ে ওঠা শুরু করলে আপনি আপনার একুরিয়ামে রিসাইকেল হয়েছে বলে ধরে নিতে পারেন।
- টেস্ট কিট এর মাধ্যমে অ্যাকুয়ারিয়ামের পানিতে নাইট্রেট এবং নাইট্রাইট এর মাত্রা পরীক্ষা করে দেখুন তা ০ পিপিএম রয়েছে কিনা? আর নাইট্রেট এর পরিমাণ থাকতে হবে ২০-৪০ পিপিএম এর নিচে।
👉 নাইট্রোসমোনাস ব্যাক্টেরিয়া একুয়ারিয়াম থেকে অ্যামোনিয়া কে খাবার হিসেবে খেয়ে ফেলে, হজম করে নিজের শক্তির জন্য এ টি পি উৎপন্ন করে। বৈজ্ঞানিক ভাষায় হজম করার এই প্রক্রিয়াটা কে আমরা অক্সিডেশন বলতে পারি। অ্যামোনিয়াম খেয়ে খেয়ে ফেলে তারা হাগু হিসেবে নাইট্রাইট তৈরি করে। আনফরচুনেটলি নাইট্রাইট-ও মাছের জন্য চরমভাবে বিষাক্ত।
👉 নাইট্রোসমোনাস ব্যাক্টেরিয়া একুয়ারিয়াম থেকে অ্যামোনিয়া কে খাবার হিসেবে খেয়ে ফেলে, হজম করে নিজের শক্তির জন্য এ টি পি উৎপন্ন করে। বৈজ্ঞানিক ভাষায় হজম করার এই প্রক্রিয়াটা কে আমরা অক্সিডেশন বলতে পারি। অ্যামোনিয়াম খেয়ে খেয়ে ফেলে তারা হাগু হিসেবে নাইট্রাইট তৈরি করে। আনফরচুনেটলি নাইট্রাইট-ও মাছের জন্য চরমভাবে বিষাক্ত।
👉 নাইট্রোব্যাক্টর ব্যাক্টেরিয়া খাবার হিসেবে নাইট্রাইট খেতে থাকে, যেগুলো নাইট্রোসমোনাস ব্যাক্টেরিয়া হাগু হিসেবে ফেলে গিয়েছিল। নাইট্রোব্যাক্টর ব্যাক্টেরিয়া অক্সিডেশন বা হজমের পরে হাগু হিসেবে রেখে যায় নাইট্রেট।
👉 নাইট্রোব্যাক্টর ব্যাক্টেরিয়া খাবার হিসেবে নাইট্রাইট খেতে থাকে, যেগুলো নাইট্রোসমোনাস ব্যাক্টেরিয়া হাগু হিসেবে ফেলে গিয়েছিল। নাইট্রোব্যাক্টর ব্যাক্টেরিয়া অক্সিডেশন বা হজমের পরে হাগু হিসেবে রেখে যায় নাইট্রেট।
👉 অ্যাকোয়ারিয়ামের পরিবেশকে ঠিক রাখতে চাইলে নাইট্রেট এর ঘনত্ব 20 পিপিএম এর নিচে রাখতে হবে।
👉 অ্যাকোয়ারিয়ামের পরিবেশকে ঠিক রাখতে চাইলে নাইট্রেট এর ঘনত্ব 20 পিপিএম এর নিচে রাখতে হবে।
If the nitrates reach 40 ppm or more, then you need to remove some of the dirty tank water and replace it with fresh, clean water. (Aquarium coop)
If the nitrates reach 40 ppm or more, then you need to remove some of the dirty tank water and replace it with fresh, clean water. (Aquarium coop)
👉 নাইট্রেট এর ঘনত্ব বেড়ে গেলে সেটা এলগী ব্লুম এর কারণ হতে পারে। কারণ নাইট্রেট হলো গাছের খাবার আর পুষ্টি যখন বেড়ে যাবে তখন এলগী সুযোগ পেয়ে যাবে
👉 নাইট্রেট এর ঘনত্ব বেড়ে গেলে সেটা এলগী ব্লুম এর কারণ হতে পারে। কারণ নাইট্রেট হলো গাছের খাবার আর পুষ্টি যখন বেড়ে যাবে তখন এলগী সুযোগ পেয়ে যাবে
নাইট্রোজেন সাইকেল চলাকালীন সময়ে একুয়ারিয়ামে লাইট বন্ধ রাখা যেতে পারে। এর ফলে অ্যাকোয়ারিয়ামে অ্যালগি কম হবে, এ্যাকুয়ারিয়ামে অ্যালগি হলে তা ফসফেট কে খেয়ে ফেলবে, যা উপকারী ব্যাকটেরিয়ার জন্য প্রয়োজন ছিল। অগ্রগতি টা একটু কমে যাবে এই আর কি।
নাইট্রোজেন সাইকেল চলাকালীন সময়ে একুয়ারিয়ামে লাইট বন্ধ রাখা যেতে পারে। এর ফলে অ্যাকোয়ারিয়ামে অ্যালগি কম হবে, এ্যাকুয়ারিয়ামে অ্যালগি হলে তা ফসফেট কে খেয়ে ফেলবে, যা উপকারী ব্যাকটেরিয়ার জন্য প্রয়োজন ছিল। অগ্রগতি টা একটু কমে যাবে এই আর কি।
Using shrimp or fish food
One of the more popular fishless cycling methods is to buy a few dead shrimp at the grocery store, cut them up into chunks and add them to the aquarium. The shrimp decay, which produces ammonia to feed the nitrifying bacteria. There are a few drawbacks with this method, one being that the hobbyist really has no way to know how much ammonia is being produced by the decaying shrimp, and the aquarium does not look very good with dead shrimp laying on the bottom. Also, the organic material of the shrimp can cause bacteria blooms which turn the aquarium water cloudy. This method works but it takes time and patience and you will probably see a spike in ammonia and nitrite if you add a medium to heavy load of fish after the initial cycling. Note that some people use flake fish food instead of shrimp but this is not recommended because flake food does not have much organic material compared to shrimp and so does not add a lot of ammonia to the water, but you can use cut fish instead of shrimp. Hint: to speed up the decay of the shrimp/fish and produce more ammonia, add some DrTim’s Aquatics Waste-Away sludge busting bacteria to the tank.
Ammonia toxicity
There are many data on the toxicity of ammonia to fish and shrimp from laboratory tests in which pH and ammonia concentration were constant. The LC50 concentrations (concentrations required to kill 50 percent of test animals) have the following ranges: 0.3 to 0.9 mg/L for coldwater fish; 0.7 to 3.0 mg/L for warmwater fish; 0.6 to 1.7 mg/L for marine fish; and 0.7 to 3.0 mg/L for marine shrimp. Safe concentrations for long-term exposure are around 0.015 to 0.045 for coldwater fish and about 0.05 to 0.15 for warmwater and marine fish and shrimp. In aquaculture systems, pH and temperature vary during the day, and fish and shrimp in culture systems are not exposed to a constant ammonia concentration.
Symptoms include:
Purple, red or bleeding gills
Fish may clamp, may appear darker in color
Red streaking on the fins or body
Fish may gasp for air at the surface of the tank water
Torn & jagged fins
Fish may appear weak and lay at the bottom of the tank
Of all the water quality parameters that affect fish, ammonia is the most important after oxygen, especially in intensive systems. Ammonia causes stress and damages gills and other tissues, even in small amounts. Fish exposed to low levels of ammonia over time are more susceptible to bacterial infections, have poor growth, and will not tolerate routine handling as well as they otherwise would. Ammonia is a killer when present in higher concentrations, and many unexplained production losses have likely been caused by ammonia.
The Nitrogen Cycle
A biological process called the nitrogen cycle eliminates ammonia from the water by converting it to other, less toxic compounds (Figure 1). The ammonia fish excrete is converted to a compound called nitrite (NO2-) by several genera of bacteria, including Nitrosospira and Nitrosomonas. Other groups of bacteria, including Nitrospira and Nitrobacter, convert nitrite to nitrate (NO3-).
Nitrate, the end product of the nitrogen cycle, is considered to be harmless to fish in natural systems and ponds as it is used as a fertilizer by plants, including phytoplankton. In closed systems with little or no water exchange, however, nitrate will accumulate and may be harmful if higher than 250 mg/L.
Page updated
Google Sites
Report abuse