“রূপ নারানের কূলে/জেগে উঠিলাম”- কবির এই জেগে ওঠার তাৎপর্য আলােচনা করাে।
"জানিলাম এ জগৎ/ স্বপ্ন নয়।” কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য লেখাে।
"রক্তের অক্ষরে দেখিলাম/আপনার রূপ,"- এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে কবি কী বােঝাতে চেয়েছেন?
“চিনিলাম আপনারে”—কে, কখন, কীভাবে নিজেকে চিনেছেন? এর ফলে তার মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখাে।
"সত্য যে কঠিন”—এই উপলব্ধিতে কবি কীভাবে উপনীত হলেন তা রূপনারানের কূলে’ কবিতা অবলম্বনে লেখাে। অথবা, 'রূপনারানের কূলে’ অবলম্বনে কবির উপলব্ধি নিজের ভাষায় লেখাে।
"সত্য যে কঠিন, / কঠিনেরে ভালোবাসিলাম,”—কবির কাছে 'সত্য’র যে ধারণা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় প্রকাশ করাে।
"আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন,”—কেন কবি এই জীবনকে দুঃখের তপস্যা বলেছেন? এখানে কবির মনােভাবে বিবর্তনের যে ছবি পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখাে।
"মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করে দিতে।"- কোন দেনা শােধের কথা বলা হয়েছে কবিতাটি অবলম্বনে আলােচনা করাে।
'রূপনারানের কূলে' কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ জীবনসায়াহ্নে উপনীত হয়ে যা উপলদ্ধি করেছেন, তা নিজের ভাষায় লেখাে।
"একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে;”—'এখন' বলতে কোন সময়ের কথা বােঝানাে হয়েছে? আকাশের তারাকে কেন্দ্র করে কবির ভাবনার যে বিশিষ্টতা প্রকাশিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।
'শিকার' কবিতাটির প্রথম স্তবকে ব্যবহৃত উপমাগুলি ব্যাখ্যা-সহ আলােচনা করাে।
"হয়ে গেছে রােগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতাে।"- মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট শিকার কবিতাটি অবলম্বনে আলােচনা করাে।
"হয়ে গেছে রােগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতাে।”— কীসের কথা বলা হয়েছে? কবিতার বিষয়বস্তুর পরিপ্রেক্ষিতে মন্তব্যটি গুরুত্বপূর্ণ কেন?
"সুন্দর বাদামি হরিণ এই ভােরের জন্য অপেক্ষা করছিল”— হরিণের ভােরের জন্য অপেক্ষার কারণ এবং সেই ভােরকে উপভােগের বর্ণনা দাও।
“এসেছে সে ভােরের আলােয় নেমে;"- কেন সে নেমে এসেছে? তার পরিণতির আক্ষরিক ও রূপকার্থ বিশ্লেষণ করাে।
"সাহসে সাধে সৌন্দর্যে হরিণীর পর হরিণীকে চমক লাগিয়ে দেবার জন্য।"- মন্তব্যটির প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে। এই আকাঙ্ক্ষা কি পূরণ হয়েছিল?
"আগুন জ্বলল আবার...”— 'আবার’ শব্দটি প্রয়ােগের তাৎপর্য কী? এখানে এই ঘটনা কীসের ইঙ্গিত দেয়?
"উষ্ম লাল হরিণের মাংস তৈরি হয়ে এল।” —মাংসলােভী মানুষের যে হিংস্রতার পরিচয় 'শিকার কবিতায় প্রতিফলিত হয়েছে, তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করাে।
'শিকার' কবিতায় কবি হরিণটিকে যেভাবে উপস্থাপন করেছেন তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।
'আগুন জ্বলল আবার’—'শিকার’ কবিতায় উল্লিখিত দু-ধরনের আগুনের পারস্পরিক তুলনা করাে।
'শিকার' কবিতায় কবি ভােরের প্রকৃতি ও জীবনের যে বর্ণনা দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।
অথবা, 'শিকার' কবিতায় ভােরের প্রথম পর্যায়ের যে ছবি ফুটে উঠেছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে।
সােচ্চারে বলা নেই কোথাও, কিন্তু খেয়াল করলেই বােঝা যায়, কবিতাটির দুটি ভাগ আছে।- 'শিকার' কবিতাটি অবলম্বনে এই মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে।
'শিকার' কবিতায় কবির রচনাভঙ্গির যে বিশিষ্টতা প্রকাশ পেয়েছে তা নিজের ভাষায় লেখাে।
'শিকার' কবিতায় ‘ভাের’ শব্দটি কীভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে আলােচনা করাে।
অথবা, 'শিকার' কবিতায় যে দুটি ভােরের চিত্র আছে তার তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।
অথবা, “ভাের এই শব্দটিই যেন 'শিকার' কবিতার দুটি অংশে প্রবেশের দুটি চাবি; যা এই কবিতার শুরুতে এবং মাঝে উচ্চারিত হয়েছে।”- শিকার কবিতার বিষয়বস্তু আলােচনা করে উদ্ধৃত বক্তব্যটি বিশ্লেষণ করাে।
অথবা, "শিকার" কবিতায় ভােরের পরিবেশ যেভাবে চিত্রিত হয়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে। সেই পরিবেশ কোন্ ঘটনায় করুণ হয়ে উঠল ?
'শিকার' কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের যে মানসিক বৈশিষ্ট্যের প্রকাশ ঘটেছে তা আলােচনা করাে।
জীবনানন্দ দাশের 'শিকার' কবিতায় যে নির্মম সত্যের প্রকাশ ঘটেছে তা নিজের ভাষায় লেখাে।
অথবা, "শিকার" কবিতায় ভােরের মনােরম বর্ণনার সঙ্গে আছে নির্মম হত্যা বর্ণনা করাে।