'কে বাঁচায়, কে বাঁচে'

'কে বাঁচায়, কে বাঁচে' ছোট গল্প অবলম্বনে প্রথম অনাহার-মৃত্যু দেখার দিন মৃত্যুঞ্চয়ের সঙ্গে নিখিলের যে সাক্ষাৎকার হয়েছিল, তা নিজের ভাষায় বিবৃত করাে।


“সেদিন আপিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখল— অনাহারে মৃত্যু।”—এই দেখার ফলে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কী হয়েছিল?


"...শার্সিতে আটকানাে মৌমাছির মতো সে মাথা খুঁড়ছে সেই স্বচ্ছ সমস্যার অকারণ অর্থহীন অনুচিত কাঠিন্যে।" -'মৌমাছি' বলতে এখানে কাকে বােঝানাে হয়েছে? উদ্ধৃতিটি ব্যাখ্যা করাে।


“অন্য সকলের মতাে মৃত্যুঞ্জয়কে সেও খুব পছন্দ করে।”- কার কথা বলা হয়েছে? তার মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করার যে কারণ লেখক আলােচনা করেছেন এই প্রসঙ্গে সেটির বিবরণ দাও।


"অথচ নিখিল প্রশ্ন করলে সে জবাবে বলল অন্য কথা।”- নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে কেন প্রশ্ন করেছিল? মৃত্যুঞ্জয় কেন অন্য কথা বলে?


"মরে গেল। না খেয়ে মরে গেল।"- বক্তা কে? এর মধ্য দিয়ে বক্তার চরিত্রের কোন্ দিক ফুটে উঠেছে?


“এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি?"- কোন অপরাধের কথা বলা হয়েছে? বক্তার এই অপরাধবােধের কারণ কী?


"নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে, এ ভাবে দেশের লােককে বাঁচানাে যায় না।"- কোন প্রসঙ্গে নিখিলের এই ভাবনা? এই ভাবনার মাধ্যমে নিখিলের চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে?


"সেদিনের পর থেকে মৃত্যুঞ্জয়ের মুখ বিষয় গম্ভীর হয়ে আছে।”—কোন দিনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে? সেদিনের পর থেকে মৃত্যুঞ্জয়ের মুখ কেন বিষয় গম্ভীর হয়ে গিয়েছিল?


“ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা।"- বক্তা কে? কোন্ কাজকে পাশবিক স্বার্থপরতা বলা হয়েছে?


"মৃত্যুঞ্জয়ের চোখ ছল ছল করছে দেখে নিখিল চুপ করে থাকে।”- মৃত্যুঞ্জয়ের চোখ ছলছল করতে থাকার কারণ কী? চুপ করে থাকা সত্ত্বেও নিখিল মনে মনে কী ভাবতে লাগল?


“কদিন পরেই মাইনের তারিখ এল।”—মাইনের দিনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নিখিল ও মৃত্যুঞ্জয়ের বক্তব্য ও মনোভাব বিশ্লেষণ করাে।


“দরদের চেয়ে ছোঁয়াচে কিছুই নেই এ জগতে।”—কে, কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলেছে? মন্তব্যটির কারণ কী?


"ভুরিভােজনটা অন্যায়, কিন্তু না খেয়ে মরাটা উচিত নয় ভাই।”— বক্তা কে? এই বক্তব্যের মধ্যে বক্তার চরিত্রের কোন্ দিক আভাসিত হয়েছে?


"..তার অভিজ্ঞতার কাছে কথার মারপ্যাচ অর্থহীন হযে গেছে।"—কার অভিজ্ঞতা? এমন বলার কারণ কী?


"মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয়।"- মৃত্যুঞ্জয় কে? তার বাড়ির অবস্থা শােচনীয় কেন?


"কারো বুকে নালিশ নেই, কারাে মনে প্রতিবাদ নেই।” মন্তব্যটির প্রসঙ্গ আলােচনা করাে। ভাবনাসূত্রটি বিশ্লেষণ করাে।


"কারো বুকে নালিশ নেই, কারাে মনে প্রতিবাদ নেই।”— 'কারাে' বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? কার, কীভাবে এ কথা মনে হয়েছে? এই নালিশ ও প্রতিবাদ না থাকার কারণ কী?


"দিন দিন কেমন যেন হয়ে যেতে লাগল মৃত্যুঞ্জয়।"- মৃত্যুঞ্জয় কেমন হয়ে যেতে লাগল? তার এমন হয়ে যাওয়ার কারণ কী?


ফুটপাথে অনাহারে-মৃত্যু দেখার পর থেকে মৃত্যুঞ্জয় কীভাবে সম্পূর্ণ পালটে গেল, তা 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ ছোট গল্প অবলম্বনে লেখাে।

অথবা, "তারপর দিন দিন কেমন যেন হয়ে যেতে লাগল মৃত্যুঞ্জয়।" মৃত্যুঞ্জয় ধীরে ধীরে যেভাবে পরিবর্তিত হয়েছিল তা গল্প অবলম্বনে লেখাে।

অথবা, "তারপর মৃত্যুঞ্জয়ের গা থেকে ধূলিমলিন সিল্কের জামা অদৃশ্য হয়ে যায়।”—মন্তব্যটির আলােকে 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে’ গল্পের মৃত্যুঞ্জয়ের ভূমিকা বিশ্লেষণ করাে।


'কে বাঁচায়, কে বাঁচে' ছোট গল্পের নিখিল চরিত্রটি পর্যালোচনা করাে।


‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে' ছোটগল্পের টুনুর মা চরিত্র পর্যালোচনা করাে।


“ধিক। শত ধিক আমাকে।”- বক্তা কে? বক্তার চরিত্র সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।


মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে' ছোট গল্পের নামকরণের সার্থকতা বিচার করাে।


মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে' ছোটগল্পে মন্বন্তর জনিত অনাহার এবং অনাহার-মৃত্যুর সম্বন্ধে নায়ক মৃত্যুঞ্জয়ের ভাবনাচিন্তাগুলি লিপিবদ্ধ করাে।


মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে' ছোটগল্পের সম্বন্ধে সমালোচক বলেছেন যে, এটি “মৃত্যুঞ্জয়ের বিকারের সার্থক শিল্পরূপ”—মন্তব্যটি পর্যালোচনা করে।


ছোট গল্প হিসেবে 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে' কতখানি সার্থক তা আলােচনা করাে।


"...মানবসভ্যতার সবচেয়ে প্রাচীন ও সবচেয়ে পচা ঐতিহ্য আদর্শবাদের কল্পনা-তাপস বলে।"- নিখিল কার সম্পর্কে এরকম ভেবেছে? এই ভাবনার প্রসঙ্গ কি? তার ভাবনা যথার্থ ছিল কি না উল্লেখ করাে।