'মহুয়ার দেশ'

"মাঝে মাঝে সন্ধ্যার জলস্রোতে/অলস সূর্য দেয় এঁকে”—অলস সূর্য কী এঁকে দেয়? মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করাে। এই দৃশ্য কবিচেতনায় কোন্ ভাবনার জন্ম দেয়?


"আর আগুন লাগে জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।”- কীসের কথা বলা হয়েছে? এর ফলে কী ঘটে? এই অবস্থায় কবি কীসের প্রত্যাশা করেন?


“সেই উজ্জ্বল স্তন্ধতায়/ ধোয়ার ক্রিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে/শীতের দুঃস্বপ্নের মতো।"—মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।


"অনেক, অনেক দূরে আছে মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ”- কবি 'মহুয়ার দেশ'-এর কী বর্ণনা দিয়েছেন? এই 'মহুয়ার দেশ’ কীভাবে কবির চেতনাকে প্রভাবিত করেছে, তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।


"সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে/দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য”—কোন্ জায়গার কথা বলা হয়েছে? মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করাে। এ প্রসঙ্গে কবির মনােভাব কী?


"আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া-ফুল,/নামুক মহুয়ার গন্ধ।”—“আমার’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? এমন কামনার কারণ কী?


"ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কীসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।”- মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলােচনা করাে।


"ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কিসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।”- কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয় কেন?


'মহুয়ার দেশ' কবিতার মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে।


'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি নগরজীবনের যে ছবি তুলে ধরেছেন তা নিজের ভাষায় আলােচনা করাে।


সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ’ কবিতাটির রচনাশৈলীর বিশিষ্টতা আলােচনা করাে।


'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি মহুয়ার দেশের যে চিত্র অঙ্কন করেছেন তার পরিচয় দাও।


'মহুয়ার দেশ' কবিতাটি অবলম্বন করে সমর সেনের কবিমানসের পরিচয় দাও।


'মহুয়ার দেশ' কবিতাটিতে কবির যে রােমান্টিকতার প্রকাশ ঘটেছে তা বিশ্লেষণ করাে।


'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি সমর সেন কীভাবে নাগরিক জীবনের ক্লান্তি থেকে শান্তি পাওয়ার কথা বলেছেন?


গদ্যকবিতা হিসেবে 'মহুয়ার দেশ' কবিতাটির সার্থকতা আলােচনা করাে।