আমার প্রয়াত মা ও বাবাসহ পুরো পরিবারের ছবি, ৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে তোলা।
মা ও বাবা ছাড়া পরিবারের অন্যদের ছবি, ১৯৮৮ সালে তোলা।
১৯৮১ সালে আমাদের বিয়ের অল্প কয়েকদিনের মধ্যে তোলা।
২০১২ সালে আমি ও আমার স্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের অরল্যান্ডোতে।
২০০০ সালে এসএসসি পরীক্ষায় আমার মেয়ে রেহনুমা আহমেদ কেয়া ঢাকা বোর্ডে কমার্স থেকে প্রথম স্থান অধিকার করার পর তোলা একটি পত্রিকার ছবিতে আমাদের তৎকালীন পরিবারের চার সদস্য।
২০১৯ সালের ঈদুল আজহার দিনে আমি, আমার স্ত্রী, আমার ছেলে ও বৌমা জাভিরিয়া রক্তিম।
২০১৪ সালে ওকলাহোমায় আমি, আমার স্ত্রী কামরুন নাহার, কন্যা কেয়া ও পুত্র অনীক।
২০১০ সালের গোড়ার দিকে সিলেটের জাফলঙ-এ।
২০১০ সালের এপ্রিলে আমার মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে জামাতা নাজমুল কবীর রনিসহ আমরা।
২০১৬ সালে আমার নানাভাই নূবায়েদ আরিব কবির ও তার মা-বাবা।
২০১৬ সালের জুলাইয়ে অনীকের বিয়ের অনুষ্ঠানে রনি, অনীক, রক্তিম, কেয়া ও আরিব।
বিয়ের সাজে ছেলে আহমেদ সায়ান অনীক ও বৌমা জাভিরিয়া রক্তিম।
২০১৮ সালে ওকলাহোমা ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি সমাপ্তির পর কনভোকেশন অনুষ্ঠানে আমার মেয়ে ও জামাতার সঙ্গে আমি, আমার স্ত্রী ও নাতি। কোলাজ ছবিতে আরো আছে ছেলে ও বৌমা।
২০১০ সালের শেষের দিকে আমেরিকাতে আসার পরপরই চাকরি নিয়েছিলাম একটি সাপ্তাহিকের এডিটর হিসেবে। প্রায় চার বছর বরফ ঠেলে-ঠেলে আসা-যাওয়া করার কারণে আগের সিওপিডিজনিত জখম হওয়া ফুসফুসকে নিয়ে গিয়েছিলাম খাদের কিনারে। এরপর থেকে বলতে গেলে নির্ভার-জীবন বেছে নিয়েছি।
১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সময় তোলা ছবি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে তোলা ছবি।
২০১৯ সালের আগস্ট-এর দ্বিতীয় সপ্তাহে ক্যানসাস সিটিতে আমি।
২০১৭ সালে কানেকটিকাটে আমার ছোট ভাইয়ের ছেলে ইসমাইল আহমেদ সায়ন্ত ও আমার স্ত্রী কামরুন নাহার।
২০১৭ সালে কানাডায় থাউজেন্ড আইল্যান্ড দেখতে গিয়েছিলাম।
আমার মরহুম বড় ভাই মহিউদ্দিন আহমেদের ছেলে মইন উদ্দিন আহমদের এই ছবিটি অনেকগুলি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরষ্কার পেয়েছে।
২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আমাদের পরিবারের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল মইন উদ্দিন আহমেদ, তার স্ত্রী মোনালিসা জেসমিন রূপা, মেয়ে আয়মান ও ছেলে আকিব। মইন এসেছিল তার একটি আলোকচিত্রের পুরস্কার গ্রহণ করতে।
২০১৬ সালে নেভাদায় গিয়েছিলাম গ্র্যান্ড ক্যানিওন দেখতে।
২০১৭ সালে আমি ও কামরুন।
২০১৯ সালে ক্যানসাস সিটিতে ছেলের বাহুডোরে মা ও বাবা।
২০১৮ সালের প্রথম দিকে ওকলাহোমায় এক রেস্টুরেন্টে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত আমাদের পরিবারের সদস্যগণ।
কেয়ার গায়ে হলুদের দিনে আমরা।
আমাজান পরিবেশিত `আন্ডার দ্য ব্লু রুফ’ কবিতা ও ছড়া সংকলনে আমার ১০টি ছড়ার ইংরেজি অনুবাদ রয়েছে।
আমার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে আমরা।
২০১১ সালে ফ্লোরিডার সানরাইজ সিটিতে বন্ধু কাউসার খানের সঙ্গে।
২০১৭ সালে আমার মেয়ের ওকলাহোমার বাসায় গিয়েছিলাম। আমরা বাইরে থেকে ফেরার পর গাড়ি থেকে নেমে আমার নাতিকে কোলে তুলে নিয়েছিলাম, ফুসফুসের নাজুক অবস্থার কথা ভুলে গিয়ে। সঙ্গে সঙ্গে নাতিকে নামিয়ে দিয়ে বেশ কতক্ষণ হাঁপাতে হলেও এটা ছিল ব্যাপক আনন্দের।
২০১৯ সালের আগস্টে ছেলের সঙ্গে ঈদ করতে গিয়েছিলাম মিসৌরির ক্যানসাস সিটিতে। সেখানে আমার ছেলে অনীক ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে একটি ফিন্যান্সিয়াল ইনিস্টিটিউশনে চাকরি করছে। সস্ত্রীক দাঁড়িয়ে আছি ছেলের বাসার সামনে। আমাদের সামনে ছেলে বসে আছে তার গাড়িতে।
২০১৮ সালে আমার বড় ভাইয়ের ছোট ছেলে রাজুর বিয়েতে ভ্রাতৃবধূ, বোন ও তার স্বামী, ভাতিজা, ভাগিনা ও নাতি-নাতনিদের নিয়ে বৃহৎ পরিবারের সবাই-প্রায় জড়ো হয়েছিল। আমেরিকায় বসবাসকারীদের মধ্যে উপস্থিত ছিল কেয়া ও আরিব।
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ার আমিশ ভিলেজ পরিদর্শনের সময় আমার সঙ্গে স্ত্রী কামরুন নাহার, জামাতা নাজমুল কবির রনি, মেয়ে রাহনুমা আহমেদ কেয়া, ছেলে আহমেদ সায়ান অনীক, বউ-মা জাভিরিয়া রক্তিম ও নাতি নুবায়েদ আরিব কবির।
২০১৭ সালের ১৯ জুন এই ছবিটি আমেরিকার পেনসিলভেনিয়ার আমিশ পল্লীতে তোলা। সবাই যখন জাদুঘর পরিদর্শনে ব্যস্ত, আমি ও আরিব বাইরে। একসময় কেয়া এই ছবিটি তুলে এই ক্যপশন দিয়ে আপলোড করে, Hope the little one will grow up like the old one, who is the best man I know in the world! Happy Father's Day Abba! আমিও পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে দোয়া করি, একদিন যেন আরিব আমার চেয়েও অনেক অনেক বড় মানুষ হয়ে মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসতে পারে।
আমার সবচেয়ে আদরের আরিবের সঙ্গে।