২০১৭ সালে বাংলাদেশ সরকার ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণার পর প্রবাসে প্রথম দিবসটি পালনের লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সহায়তায় লসএঞ্জেলেসের সংগঠন ক্রান্তি এটি উদযাপন করে। অনুষ্ঠানে ক্রান্তির কর্ণধার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিশিষ্ট প্রকাশক মজিবর রহমান খোকা আমাকে বক্তব্য রাখার আমন্ত্রণ জানান, আমি আকরগ্রন্থ 'একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায় '-এর তথ্য-সংগ্রাহক ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন হওয়ায়।
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদান করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউইয়র্কে আসার পর তার সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও নিউইয়র্কে কর্মরত সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রিভার-ক্রজের সময় অনুষ্ঠিত সেমিনারে 'বালাদেশের রাজনৈতিক সংকট: প্রবাসীদের ভাবনা' শিরোনামের মূলপ্রবন্ধ পাঠের ছবি। এটি আয়োজন করেছিল আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব।
২০১৫ সালে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ ও নিউইয়র্কে কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে আড্ডা।
২০০৫ সালে আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন স্মৃতি পুরস্কার গ্রহণের ছবি। এ বছর আরো পুরস্কার পান নজরুল সঙ্গীত-শিল্পী ফিরোজা বেগম ও লেখক-গবেষক ড. ওয়াকিল আহমদ। অনুষ্ঠানে পুরস্কার বিতরণ করেন জননেতা আবদুল মান্নান ভুঁইয়া। উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট গবেষক ড. আশরাফ সিদ্দিকী, জাতীয় জাদুঘরের তৎকালীন মহাপরিচালক মামুদুল হক, বিশিষ্ট সাংবাদিক বোরহান আহমেদ, দৈনিক ঢাকার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ইউনূস প্রমুখ। উত্তরীয় পরিয়ে দেন আচার্য দীনেশচন্দ্র সেনের কন্যা দেবকন্যা সেন।
২০১৫ সালে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক বাংলা উৎসব ও বইমেলার উদ্বোধনী মঞ্চে আবদুল্লাহ আবু সাঈদ, রামেন্দু মজুমদার, রোকেয়া হায়দার, শারমিন আহমেদ প্রমুখের সঙ্গে।
বাংলা একাডেমির বইমেলায় বিদ্যাপ্রকাশের স্টলে উপন্যাস 'আম-আমেরিকার এক্সরে রিপোর্ট' হাতে একজন।
বাংলা একাডেমির বইমেলায় সূচীপত্রের স্টলে 'যেমন দেখেছি ওয়ান ইলেভেন' হাতে একজন।
বাংলা একাডেমির বইমেলায় গতিধারার স্টলে ইতিহাস-আশ্রয়ী উপন্যাস প্রান্ত-প্রাচীন।
আন্তর্জাতিক বাংলা উৎসব ও বইমেলার মঞ্চে আলোচনা সভায় লেখক-সাংবাদিকদের সঙ্গে।
'যেমন দেখেছি ওয়ান ইলেভেন'-এর মোড়ক উন্মোচন করছেন রামেন্দু মজুমদার।
টোটাল টিভি নেটওয়ার্ক - টিবিএন-এর উদ্বোধনী মঞ্চে আলোচনা।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সামনে স্থাপিত অস্থায়ী শহীদ মিনার ও শহীদ ভাস্কর্য প্রদর্শন অনুষ্ঠানে স্ত্রী কামরুন নাহারসহ অংশগ্রহণ।
২০০৩ সালে রায়পুরায় পিঠা-উৎসব অনুষ্ঠান উদ্বোধন।
১৯৮৮ সালে চারদিনে প্রায় ১০ ঘন্টায় দীর্ঘ সাক্ষাৎকার গ্রহণ করি ড. কামাল হোসেনের । প্রথম দিন ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আমাকে পরিচয় করিয়ে দেন বিশিষ্ট লেখক-সাংবাদিক সাযযাদ কাদির।
লেখক-গবেষক আবুল কাসেম ফজলুল হকের সাক্ষাৎকার গ্রহণ।
লেখক-রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান রণোর সাক্ষাৎকার গ্রহণ।
বিখ্যাত গায়ক ভুপেন হাজারিকার সাক্ষাৎকার গ্রহণ।
বাংলাদেশে ২০০৪ সালে আমি জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক থাকার সময় ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর স্বাক্ষরযুক্ত দু’টি করে বই সারাদেশে প্রেরণের কর্মসূচি উদ্বোধনের আগে তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতে তালিকা তুলে দেওয়ার ছবি। এ বিষয়ে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক হিসেবে আমার উত্থাপিত প্রস্তাব আগ্রহের সঙ্গে গৃহীত হওয়ার পর এটি বাস্তবায়িত হয় একটি কমিটির মাধ্যমে ।
প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার গৌতম ঘোষের সাক্ষাৎকার গ্রহণ।
প্রখ্যাত প্রিয়-লেখক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে।
বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের পরিচালক থাকার সময় ২০০৩ সালে অনুষ্ঠান করতে এসেছিলেন প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী ফরিদা পারভিন। সে-সময় তোলা ছবি।
আমার এ-পর্যন্ত প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ।
যে আকরগ্রন্থ 'একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়' এবং এর অনুবাদ-গ্রন্থের তথ্য-সংগ্রাহক ও প্রকাশকদের একজন আমি।
নিউইয়র্ক বইমেলায় সেলিনা হোসেনের সঙ্গে।
নিউইয়র্ক বইমেলায় গতিধারার স্টলে শেকড়-সন্ধানী প্রকাশক সিকদার আবুল বাশারের সঙ্গে।
বিশিষ্ট লেখক-সমাজকর্মী বেলাল বেগের সঙ্গে।
বিশিষ্ট লেখক, বন্ধুবর মাহফুজুর রহমানের সঙ্গে।
বিশিষ্ট সাংবাদিক মেসবাহ আহমদ ও তার পরিবারের সঙ্গে।
আমার তোলা নাসির আলী মামুনের ছবি।
নিউইয়র্কে সহপাঠি বন্ধু ও তাদের স্পাউসদের সঙ্গে।