Milu coaching centre
বিষয়
MCQ বা বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন
SAQ বা সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন
NARRATIVE বা রচনাধর্মী প্রশ্ন
মোট নম্বর
গল্প (থেকে)
1 × 5 = 5
1 × 2 = 2
5 × 1 = 5
12
কবিতা (থেকে)
1 × 4 =4
1 × 4 = 4
5 × 1 = 5
13
নাটক (থেকে)
1 × 3 = 3
1 × 2 = 2
5 × 1 = 5
10
আন্তর্জাতিক কবিতা/ভারতীয় গল্প (থেকে)
1 × 1 = 1
1 × 1 = 1
5 × 1 = 5
7
পূর্ণাঙ্গ সহায়ক গ্রন্থ (থেকে)
X
X
5 × 1 = 5
5
বাংলা শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতির ইতিহাস (থেকে)
1 × 3 = 3
X
5 × 2 = 10
13
ভাষা (থেকে)
1 × 2 = 2
1 × 3 = 3
5 × 1 = 5
10
প্রবন্ধ রচনা (থেকে)
X
X
10 × 1 = 10
10
মোট নম্বর-
18
12
50
80
Showing 1 to 9 of 9 entries
PreviousNext
** 20 নম্বরের Project বা প্রকল্প ।
HS Bengali Suggestion 2022
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর (অনধিক ১৫০ টি শব্দ)
ভারতবর্ষ:
1. “বচসা বেড়ে গেল” – কাদের মধ্যে কী নিয়ে বচসা বাড়ে? বচসার পরিণাম কী?
2. “তাই ধারের অঙ্ক বেড়ে চলে”- কোথায়, কাদের, কিভাবে ধার বাড়ে?
3. বুড়ির মৃতদেহকে নিয়ে যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধে তার বিবরণ দাও।
4. “সেই সময় এলো এক বুড়ি” – বুড়ির চেহারার বর্ণনা দাও। বুড়ির স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।
5. “দেখতে দেখতে প্রচণ্ড উত্তেজনা ছড়াল চারিদিকে।” – প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উত্তেজনা ছড়ানোর কারণ ব্যাখ্যা করো।
ভাত:
1. “ভাতে হাত ঢুকিয়ে দিতে সে স্বর্গসুখ পায় ভাতের স্পর্শে”- কে কিভাবে ভাত জোগাড় করেছিল? তার এই অনুভূতির কারণ কী?
2.আসল বাদাটার খোঁজ করা হয় না আর উচ্ছবের”- আসল বাদার খোঁজ কেন করা হয় না? আসল বাদা কোথায়, কিভাবে থাকে?
3. “যা আর নেই, যা ঝড়-জল-মাতলার গর্ভে গেছে তাই খুঁজে খুঁজে উচ্ছব পাগল হয়েছিল।” – দুর্যোগের বর্ণনা দাও। দুর্যোগটি উচ্ছব কে কিভাবে প্রভাবিত করেছিল?
4. ভাত গল্প অবলম্বনে বড় বাড়ির কর্তৃত্বময়ী বড় পিসির চরিত্র বিশ্লেষণ করো।
5. “বাদায় থাকে অথচ ভাতের আহিংকে এতখানি।” – বাদায় থাকলেও তার ‘ভাতের আহিংকে’ এতখানি কেন? বাসিনী সম্পর্কে তোমার মতামত আলোচনা করো।
6. “ভাত খাবে কাজ করবে।” – কোন প্রসঙ্গে কার সম্পর্কে কথা বলা হয়েছে সে কিভাবে কাজ করেছিল?
কে বাঁচে কে বাঁচায়:
1. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয় “- মৃত্যুঞ্জয় কে? কেন তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয়?
2. “ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা “- কে কোন বিষয়কে ‘পাশবিক স্বার্থপরতা ‘ বলেছেন? এ কথা বলার কারণ কী? **
3. “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি?” – কে কোন অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করতে চেয়েছেন? নিজেকে অপরাধী বলার কারণ কি?
4. “সেদিন আপিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখল – অনাহারে মৃত্যু।” – এই ‘দেখা’র ফলে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কি হয়েছিল?
5. “দরদের চেয়ে ছোঁয়াচে কিছুই নেই এ জগতে।” – কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে? এমন বলার কারণ কি?6. “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি?”কে, কোন্ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করতে চেয়েছে? বক্তা নিজেকে অপরাধী মনে করেছে কেন?
রূপনারানের কুলে:
1. রূপনারানের কুলে জেগে উঠিলাম”- রূপনারান বলতে প্রকৃতপক্ষে কী বোঝানো হয়েছে ? এই কুলে তার জেগে ওঠার তাত্পর্য ক?
2. “আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন।”- জীবনকে কেন “আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা ” বলা হয়েছে? কিভাবে দুঃখের তপস্যা করে কবি আত্মস্বরূপ দেখতে পেয়েছেন?
3. “সে কখনও করে না বঞ্চনা “- কার কথা বলা হয়েছে? কবি কিভাবে এই ভাবনায় উপনিত হলেন?
4. “জানিলাম এ জগৎ স্বপ্ন নয়।” – “রূপনারায়ণের কূলে” কবিতা অবলম্বনে কবির এই ভাবনার তাৎপর্য লেখো।
5. ‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।
শিকার:
1. ‘শিকার’ কবিতায় ভোরের পরিবেশ যেভাবে বর্ণিত হয়েছে তা নিজের ভাষায় লেখো। এই পরিবেশ কোন্ ঘটনায় করুন হয়ে উঠল?2. ‘শিকার’ কবিতায় জীবনানন্দ দাশের প্রতিভা ও বৈশিষ্ট্য কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে তা কবিতা অবলম্বনে লেখো।
3. “রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো।” – কোন্ প্রসঙ্গে এমন উক্তি? ‘শিকার’ কবিতার পরিপ্রেক্ষিতে অংশটির তাৎপর্য বুঝিয়ে লেখো।
আমি দেখি:
1. “শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ খায়/সবুজের অনটন ঘটে ।”- ‘শহরের অসুখ ‘ বলতে কী বোঝ? সবুজের অনটন কিভাবে ঘটে?
2. “চোখ তো সবুজ চায়/দেহ চায় সবুজের বাগান “- প্রসঙ্গ কী? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
3. “ঐ সবুজের ভীষণ দরকার।” – ‘ঐ সবুজ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? তার দরকার কেন?
4. “বহুদিন জঙ্গলে যায়নি
বহুদিন শহরেই আছি।” – উদ্বৃত পঙ্ক্তি দুটি কবির কোন্ ভাবনা কে প্রকাশ করে, তা কবিতা অনুসারে লেখো।
মহুয়ারদেশ:
1. ‘মেঘমদির মহুয়ার দেশ’ কোথায়? মেঘমদির মহুয়ার দেশ কে নিয়ে কবি কিভাবে স্বপ্নমদির জাল বুনেছেন?
2. “অনেক, অনেক দূরে আছে মেঘমদির মহুয়ার দেশ “- মহুয়ার দেশের স্বপ্ন কিভাবে ভঙ্গ হলো তা লেখ।
3. “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া ফুল/নামুক মহুয়ার গন্ধ।” – কবি কেন ক্লান্ত? কিভাবে সেই ক্লান্তি দূর করা যেতে পারে?4. “মাঝে মাঝে সন্ধ্যার জলস্রোতে
অলস সূর্য দেয় এঁকে।” – দৃশ্যটির তাৎপর্য বুঝিয়ে লেখো। এই দৃশ্যটি কবি মনে কি প্রভাব বিস্তার করেছে তা আলোচনা করো।5. “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়
কীসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।” – কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয় কেন?
ক্রন্দনরতা জননীর পাশে:
1. “কেন তবে লেখা কেন গান গাওয়া
কেন তবে আঁকাআঁকি?” – কবির এই মানসিকতার প্রকাশ কিভাবে ঘটেছে তা লেখো।2. “আমি তা পারি না।” – কে পারেন না? না পারার বেদনা কিভাবে কবিকে আলোড়িত করেছে তা কবিতা অবলম্বনে লেখো।
নাটক:
1. “সেই রাতেই জীবনে প্রথম মোক্ষম বুঝলুম।”- এখানে কোন রাতের কথা বলা হয়েছে? সেই রাতে কী বুঝেছিলেন?
2. “দেখেছ, রজনী চাটুজ্যে ইজ রজনী চাটুজ্যে, মরা হাতি সোয়া লাখ।”- এই উক্তির প্রেক্ষিতে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের চরিত্র আলোচনা কর।
3. “বিভাব” নাটকে হাসানোর চেষ্টা প্রথমবার ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় বার যে দৃশ্য উপস্থাপন করা হয় তার বর্ণনা দাও।
4. “আমাদের মনে হয় এর নাম হওয়া উচিত ‘অভাব’ নাটক।”- অভাবের চিত্র এই নাটকে কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে?
5 ” কী অমর এবার হাসি পাচ্ছে?…এবার নিশ্চয়ই লোকের খুব হাসি পাবে ।”- কোন পরিপ্রেক্ষিতে এ কথা বলা হয়েছে?
আমার বাংলা:
1. “মনে মনে চটে যাই মোনা ঠাকুরের ওপর।”- মোনা ঠাকুর লেখককে কী বলেছেন? লেখক পরে মোনা ঠাকুরের কথার সাথে তা মেলাতে পারেন নি কেন? 2. “এদিকে আর এক রকমের প্রথা আছে – নানকার প্রথা।”- নানকার প্রজাদের অবস্থা কেমন ছিল? পরে তাদের অবস্থার কী পরিবর্তন হয়েছিল?
3. “কিন্তু সেই মহাজনের পন্থা আজও টিকে আছে।”- মহাজনের পন্থা কী? ‘ছাতির বদলে হাতি’ রচনা অবলম্বনে এ কথার সত্যতা নিরুপন করো।
4. “হঠাৎ একদিন ক্ষেপে উঠল কলের কলকাতা।”- ক্ষেপে ওঠা কলকাতার ছবি বর্ণনা করো।
5. “লোকটা একজন পয়লা নম্বরের ভন্ড।”- লোকটা কে? তার সম্পর্কে এরকম মন্তব্যের কারণ কি ?
6. “তোমরা হাত বাড়াও, তাকে সাহায্য করো।”- এখানে কাকে, কিভাবে ও কেন সাহায্য করতে বলা হয়েছে?
বাঙালির শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতির ইতিহাস:
1. বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় অবনীন্দ্রনাথ অথবা গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান।
2. বাংলা চলচ্চিত্রে ঋত্বিক ঘটক অথবা মৃণাল সেনের অবদান ।
3. বাংলার বিজ্ঞান চর্চায় জগদীশ চন্দ্র বসু অথবা আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের অবদান ।
4.বাংলা গানের ধারায় মান্না দে র অথবা হেমন্তকুমার মুখোপাধ্যায়ের অবদান।
5. বিশ্ব ক্রিকেটে সৌরভ গাঙ্গুলীর অবদান ।
6.মোহনবাগানের ঐতিহাসিক আই এফ এ শিল্ড ফাইনাল জয়ের বিবরণ।
7.বাংলা চলচ্চিত্রে সবাক ও নির্বাক যুগের পরিচয়।
8. চিকিৎসা বিজ্ঞানে নীলরতন সরকার ও কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের অবদান ।
ভাষা :
1. রূপতত্ত্ব কী? এর আলোচ্য বিষয় বর্ণনা করো।
2. প্রত্যয় কাকে বলে? ব্যবহারিক প্রয়োগের অবস্থান অনুযায়ী প্রত্যয়কে ক ভাগে ভাগ করা হয় ও কি কি? প্রত্যেক ভাগের একটি করে উদাহরণ দাও।
3. তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্য কী কী?
4. পদগুচ্ছ সংগঠন বলতে কী বোঝায়? এর প্রকার কী কী?
5.শৈলী বিজ্ঞান কী? এই সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।
6. গঠনের দিক থেকে বাক্য কয় প্রকার? একটি প্রকার উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দাও ।7. শব্দার্থের প্রসার ও শব্দার্থের রূপান্তর বলতে কী বোঝো?
আন্তর্জাতিক কবিতা / ভারতীয় গল্প :(পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন:)
1. “কত সব প্রশ্ন।”- কার, কী প্রশ্ন? প্রশ্ন গুলো কেন করা হয়েছে তা লেখো।
2. “সেই সন্ধ্যায় কোথায় গেল রাজমিস্ত্রিরা?”- রাজমিস্ত্রিরা কী নির্মাণ করেছিল? এখানে বক্তা কী বলতে চেয়েছেন?
3. “উনি রীতিমতো হতভম্ব।”- ‘উনি’ কে? তিনি কেন হতভম্ব?
4. “ভারত জয় করেছিল তরুণ আলেকজান্ডার / একলাই নাকি?”- আলেকজান্ডারেরপরিচয় দাও? বক্তা এখানে কী বলতে চেয়েছেন?
5. “এত যে শুনি বাইজেন্টিয়াম, সেখানে কী সবাই প্রাসাদেই থাকতো?”- এই মন্তব্যের তাৎপর্য কী?
6. “পাতায় পাতায় জয়
জয়োৎসবের ভোজ বানাতে কারা?” -” ‘জয়োৎসবের ভোজ’ কথাটির অর্থ কি? যারা জয়োৎসবের ভোজ বানাত তাদের প্রতি কবির মনোভাবের পরিচয় দাও।(অলৌকিক)
1. “গুরু নানকের হাতের ছাপ ওতে আজও লেগে রয়েছে।” – গুরু নানকের হাতের ছাপ কোথায় লেগে আছে? এই প্রসঙ্গে বর্ণিত ঘটনাটির উল্লেখ করো।
2. “ঠিক হলো ট্রেনটা থামানো হবে।” – কোন্ ট্রেনের কথা বলা হয়েছে? সেটি কিভাবে থামানো হয়েছিল?
3.” পাঞ্জাসাহেবে পৌঁছে এক আশ্চর্য ঘটনার কথা জানতে পারি।” – আশ্চর্য ঘটনার বিবরণ দাও।4. “চোখের জলটা তাদের জন্য।” – বক্তা কাদের জন্য চোখের জল উৎসর্গ করেছেন? যে ঘটনায় বক্তার চোখের জল এসেছিল সেই ঘটনাটি উল্লেখ করো।
প্রবন্ধ রচনা :
সবুজায়ন বনাম নগরায়ন, পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার, বিশ্ব উষ্ণায়ন, বাংলার লোকসাহিত্য ও সমাজজীবন, বই মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু, বাংলার কুটিরশিল্প, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, খেলাধুলা ও ছাত্রসমাজ, সাম্প্রদায়িকতা ও যুবসমাজ, কন্যাশ্রী প্রকল্প, সন্ত মাদার টেরিজা,
HS Bengali Suggestion 2022
আমাদের এই Suggestion টি ছাত্র ছাত্রীদের জন্য খুবই Important.
প্রিয় ছাত্র – ছাত্রী, Short Question এর জন্য প্রচুর পরিমাণে Textbook পড়তে হবে এবং বিভিন্ন প্রশ্নপত্র ও টেস্ট পেপার প্র্যাকটিস করতে হবে।
For Pdf whatsappwhatsapp-8622939211
এই সাজেশন পিডিএফ পাওয়ার জন্যও হোয়াটসঅ্যাপ করুন এই নাম্বারে 8622939211
কে বাঁচায়, কে বাঁচে !
MCQ প্রশ্নোত্তর [ মান ১ ]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
1. মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নজর রাখার জন্য টুনুর মা কার কাছে। কাতর অনুরোধ করেন ?
(ক) প্রতিবেশীর কাছে (খ) নিখিলের কাছে (গ) অফিসের বড়োবাবুর কাছে (ঘ) ডাক্তারের কাছে
Ans. (খ) নিখিলের কাছে
2. মৃত্যুঞ্জয় রোজ অফিসে যায়—
(ক) বাসে করে (খ) ট্রামে চেপে (গ) পায়ে হেঁটে (ঘ) নিজের গাড়িতে
Ans. (খ) ট্রামে চেপে
3. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির বাজার ও কেনাকাটা করে—
(ক) মৃত্যুঞ্জয় নিজে (খ) তার ভাই ও চাকর (গ) টুনুর মা (ঘ) মৃত্যুঞ্জয় ও তার চাকর
Ans. (খ) তার ভাই ও চাকর
4. ফুটপাথে ব্যক্তিটির মৃত্যুর কারণ—
(ক) রোগ (খ) দুর্ঘটনা (গ) খাদ্যে বিষক্রিয়া (ঘ) অনাহার
Ans. (ঘ) অনাহার
5. মৃত্যুঞ্জয় অফিসে ঠিকমতো না এসে কোথায় যায়?
(ক) বাজারে (খ) আত্মীয়ের বাড়িতে (গ) নিজের। বাড়িতে (ঘ) শহরের ফুটপাথে ঘুরে বেড়ায়
Ans. (ঘ) শহরের ফুটপাথে ঘুরে বেড়ায়
6. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে থাকে—
(ক) দশ জন লোক (খ) পাঁচ জন লোক (গ) সাত জন লোক (ঘ) ন’জন লোক
Ans. (ঘ) ন’জন লোক
7 “গাঁ থেকে এইচি। খেতে পাই নে বাবা। আমায় খেতে দাও।” কথাগুলো বলেছে
(ক) টুনুর মা (খ) মৃত্যুঞ্জয় (গ) নিখিল (ঘ) মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলে-মেয়েরা
Ans. (খ) মৃত্যুঞ্জয়
8. নিখিল রোগা, তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং একটু
(ক) আলসে প্রকৃতির লোক (খ) সাহসী প্রকৃতির লোক (গ) ভীরু প্রকৃতির লোক (ঘ) চালাক প্রকৃতির লোক
Ans. (ক) আলসে প্রকৃতির লোক
9. নিখিল কার কাছে মাঝে মাঝে কাবু হয়ে যায় ?
(ক) মৃত্যুঞ্জয়ের কাছে (খ) অফিসের অন্যান্যদের কাছে (গ) তার স্ত্রীর কাছে (ঘ) অফিসের বড়োবাবুর কাছে
Ans. (ক) মৃত্যুঞ্জয়ের কাছে
10. সেদিন কোথায় যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখে ?
(ক) বাজার (খ) নিখিলদের বাড়ি (গ) অফিস (ঘ) বাড়ি ফেরার পথে
Ans. (গ) অফিস
11. “ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়োজন হয় না”- কার। প্রয়োজন হয় না ?
(ক) নিখিলের (খ) টুনুর মা (গ) মৃত্যুঞ্জয়ের (ঘ) টুনুর
Ans. (গ) মৃত্যুঞ্জয়ের
12. নিখিল অবসর জীবন কীভাবে কাটাতে চায়?
(ক) দুস্থ মানুষের সেবা করে (খ) দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করে (গ) গান শুনে ও নাটক দেখে (ঘ) বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে
Ans. (ঘ) বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে
13. মৃত্যুঞ্জয়ের ধুলিমলিন সিল্কের জামা এখন
(ক) পরিচ্ছন্ন হয়েছে (খ) ছিড়ে গেছে (গ) অদৃশ্য হয়েছে (ঘ) নতুন হয়েছে।
Ans. (গ) অদৃশ্য হয়েছে
14. ‘গ্রুয়েল’ কথাটির অর্থ হলো—
(ক) এক ধরনের টনিক (খ) ভাতের ফ্যান (গ) ফলের সরবত (ঘ) সুস্বাদু খাবার
Ans. (খ) ভাতের ফ্যান
15. মৃত্যুঞ্জয়ের প্রকৃত বন্ধুর নাম হলো—
(ক) কৈলাস (খ) মানিক (গ) নিখিল (ঘ) সুব্রত
Ans. (গ) নিখিল
16. “কয়েক মিনিটে মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা অসুস্থ হয়ে গেল। কারণ—
(ক) অফিসে কাজের প্রবল চাপ ছিল (খ) প্রচণ্ড গরমের মধ্যে হেঁটে সে অফিসে এসেছিল (গ) প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল (ঘ) বেশি খাবার খেয়ে ফেলায় তার বমি হচ্ছিল
Ans. (গ) প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১]
1. টুনুর মা বিছানায় পড়ে থেকে বাড়ির লোকদের কীভাবে মৃত্যুঞ্জয়ের খোজ নিতে পাঠান ?
Ans. টুনুর মা বিছানায় পড়ে থেকে বাড়ির ছেলে, বুড়ো সকলকে তাগাদা দিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ের খোঁজ নিতে পাঠান।
2. “মরে গেল! না খেয়ে মরে গেল’– কার উক্তি এবং কে মরে গেল?
Ans. উক্তিটি মৃত্যুঞ্জয়ের। একজন ফুটপাথবাসী বুভুক্ষু মানুষ অনাহারে মরে গেল।
3. “তখন সে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়েছে”– সে কাবু হয়ে পড়েছিল কেন ?
Ans. পঞ্চাশের দুর্ভিক্ষের দিনে অফিসকর্মী মৃত্যুঞ্জয় প্রথম পথে এক অনাহারে মৃত্যুর দৃশ্য দেখে মানসিক আঘাত পেয়ে কাবু হয়ে পড়েছিল।
4. “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি?” অপরাধটা কী?
Ans. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ‘কে বাঁচায়, কে বাঁচে! গল্পে দেখা যায়, মানুষ অনাহারে ভুগছে আর মৃত্যুঞ্জয় এই দুরবস্থার সময়েও চারবেলা পেটভরে খেয়েছে। সে এটাকেই অপরাধ বলে গণ্য করেছে।
5. “সেটা আশ্চর্য নয়। কোনটা আশ্চর্য নয়?
Ans. 'কে বাঁচায়, কে বাঁচে!’ গল্পে অনাহারে ফুটপাতে মৃত্যুর ঘটনাটি আশ্চর্য নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
6. অনাহারক্লিষ্ট মানুষদের জন্য খাদ্যের সংস্থান করতে নিখিল কী ব্যবস্থা নিয়েছে?
Ans. অনাহারক্লিষ্ট মানুষদের জন্য খাদ্যের সংস্থান করতে নিখিল তার পরিবারের রোজকার খাওয়াদাওয়ার বহর যতদূর সম্ভব কমিয়ে দিয়েছে। বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যই তারা খায়।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর [মান ৫]
1. “এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” কে, কেন ও কীভাবে দেশের লোককে বাঁচাতে চায়?
অথবা, “এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” এভাবে বলতে কী বোঝানো হয়েছে? এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না কেন?
অথবা, “এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” এটি কার উক্তি? এমন মন্তব্যের কারণ কী? কীভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যাবে?
2. “আমি কি করব? কত বলেছি, কত বুঝিয়েছি, কথা শুনবে না।” কে, কাকে একথা বলেছিল? উক্তিটিতে বক্তার কোন ভাবনা প্রকাশিত হয়েছে?
3. “কারো বুকে নালিশ নেই, কারো মনে প্রতিবাদ নেই!” একথা কার মনে হয়েছে? গল্পে সে নিজে কি একটি প্রতিবাদী চরিত্র হয়ে উঠেছে বলে তোমার মনে হয়? তোমার উত্তরের যুক্তির সমর্থনে তা লেখো।
অথবা, কারো বুকে নালিশ নেই, কারো মনে প্রতিবাদ নেই!” এই অভিজ্ঞতা কার হয়েছিল? কোন পরিস্থিতিতে বক্তা এমন অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়েছিল?
4. “ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা”– কে, কাকে একথা বলেছে? ‘পাশবিক স্বার্থপরতা’ শব্দবদ্ধ ব্যবহারের কারণ কী?
অথবা, “.সমাজদর্শনের দিক থেকে বিচার করলে দশ জনকে খুন করার চেয়ে নিজেকে না খাইয়ে মারা বড়ো পাপ।” বক্তা কে? এই উক্তিতে বক্তার যে মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে তা বিশ্লেষণ করো।
অথবা, “ওটা পাশবিক স্বার্থপরতা”—কে, কাকে, কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছে? উদ্ধৃত অংশের তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।
5. “সেদিন অফিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখল-অনাহারে মৃত্যু।” এই ‘দেখার ফলে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কী হয়েছিল?
6. “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী?” কোন অপরাধের কথা বলা হয়েছে? সে কীভাবে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করেছিল ?
অথবা, “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী?” কার উক্তি? অপরাধটা কী? নিজেকে কে অপরাধী ভাবছে এবং কেন সে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করতে চাইছে?
অথবা, “এ অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কী?” কে, কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছে? বক্তা কীভাবে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করেছিল ?
ভাত
MCQ প্রশ্নোত্তর [মান ১]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
1. উচ্ছব বাসিনীর গাঁ সম্পর্কে কে হয় ?
(ক) দাদা (খ) কাকা (গ) বানাই (ঘ) বেহাই
Ans. (ক) দাদা
2. গ্রামের প্রাম্পের জন্যে কাকে ডাকা হতো?
(ক) উচ্ছবকে (খ) অগ্রদানীকে (গ) পণ্ডিতকে (ঘ) মহানাম শতপথিকে
Ans. (ঘ) মহানাম শতপথিকে
3. “এ পিচাশের বাড়ি কেমন তা ঝাননি দাদা”– এখানে ‘দাদা কে?
(ক) ডাক্তার (খ) ভজন (গ) তান্ত্রিক (ঘ) উচ্ছব
Ans. (ঘ) উচ্ছব
4. উচ্ছব কী পরেছিল?
(ক) প্যান্ট (খ) লুঙ্গি (গ) ছেঁড়া কানি (ঘ) কাপড়
Ans. (খ) লুঙ্গি
5. কার চাহনি বড়ো বউয়ের ভালো লাগেনি ?
(ক) উচ্ছবের (খ) নার্সের (গ) তান্ত্রিকের (ঘ) শ্বশুরের
Ans. (ক) উচ্ছবের
6. ‘ভাত’ গল্পে কার বিয়ে হয়নি ?
(ক) উচ্ছবের (খ) উচ্ছবের (গ) ছোটো ছেলের (ঘ) পিসিমার
Ans. (ঘ) পিসিমার
7. “ডাক্তার বলে দিয়েছে বলেই যজ্ঞি-হোম হচ্ছে" ডাক্তার কী বলেছিলেন?
(ক) যজ্ঞ করতে (খ) চন্দ্রায়ণ করতে (গ) তান্ত্রিক ডাকতে (ঘ) মৃত্যু আসন্ন
Ans. (ঘ) মৃত্যু আসন্ন
8. ‘কনকপানি’ চালের ভাত খান
(ক) বড়োবাবু (খ) মেজোবাবু (গ) ছোটোবাবু (ঘ) পিসিমা
Ans. (ক) বড়োবাবু
9. ট্রেন ধরে উচ্ছব প্রথমে কোথায় যাবে ভেবেছিল ?
(ক) দেশে (খ) কালীঘাটে (গ) গাঁয়ে (ঘ) ক্যানিং-এ
Ans. (ঘ) ক্যানিং-এ
10. “এ বাড়ির ছেলেদের চাকরি করা হয়ে ওঠেনি।” কারণ—
(ক) তারা ঘরজামাই থাকে (খ) তারা এগারোটার আগে ঘুম থেকে ওঠে না (গ) তারা অসুস্থ (ঘ) তারা বাড়ির কাজে ব্যস্ত
Ans. (খ) তারা এগারোটার আগে ঘুম থেকে ওঠে না
11. কর্তার মৃত্যু হলে পিসিমা তান্ত্রিককে কী অপবাদ দিয়েছিলেন ?
(ক) পিশাচ (খ) ভণ্ড সন্ন্যাসী (গ) ডাকাতের সন্ন্যাসী (ঘ) যজ্ঞের
Ans. (গ) ডাকাতের সন্ন্যাসী
12. “উনি আমার পতি দেবতা”– উনিটা কে ?
(ক) বাবু (খ) শিবঠাকুর (গ) বামুন (ঘ) উচ্ছব
Ans. (খ) শিবঠাকুর
13. শ্বশুর খেতে আসার কতক্ষণ আগে বড়ো বউকে রুটি-লুচি করতে হতো?
(ক) পাঁচ মিনিট (খ) দশ মিনিট (গ) দুমিনিট (ঘ) এক ঘন্টা
Ans. (ক) পাঁচ মিনিট
14. ছোটোবাবু কোন চালের ভাত খান?
(ক) কনকপানি (খ) ঝিডেশাল (গ) রামশাল (ঘ) পদ্মাজালি
Ans. (ঘ) পদ্মাজালি
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১]
1. তান্ত্রিকের হোম-যজ্ঞ প্রস্তুতির বর্ণনা দাও।
Ans. পাঁচ প্রকার গাছের কাঠ— প্রতিটা আধমণ করে। কালো বিড়ালের লোম, শ্মশান। থেকে বালি, বেশ্যার ঘর থেকে আনতে হবে হাত-আর্শি।
2. “চোখ ঠিকরে আসে তার কী দেখে, কার চোখ ঠিকরে আসে?
Ans. পাঁচ রকমের চাল দেখে উচ্ছবের চোখ ঠিকরে আসে।
3. “লোকটার চাহনি বড়ো বাড়ির বড়ো বউয়ের প্রথম থেকেই ভাল লাগেনি”– ভালো না লাগার কারণ কী ?
Ans. লোকটার চাহনি খুব উগ্র ছিল বলে বড়ো বাড়ির বড়ো বউয়ের ভালো লাগেনি।
4. “তোমার শ্বশুরই মরতে বসেছে বাছা” কথাটি যিনি যাকে বলেছেন উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক কী?
Ans. কথাটি যিনি যাকে বলেছেন উভয়ের মধ্যে পিসিশাশুড়ির ও ভাইপো-বৌ সম্পর্ক।
5. “শ্বশরের ঘরে নার্স” নার্স কাকে বলে ?
Ans. বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রোগীর সেবিকাকে নার্স বলে।
6. “বাদায় থাকে অথচ ভাতের আহিংকে এতখানি”– আহিংকে’ শব্দের অর্থ কী ?
Ans. এখানে আহিংকে’ শব্দের অর্থ হলো ‘আকাঙ্ক্ষা।
7. উচ্ছবকে জেলখানায় কেন নিয়ে যাওয়া হয়েছিল?
Ans. উচ্ছব ভাত খাওয়ার জন্যে বড়ো বাড়ির ভাতসুদ্ধ পিতলের ডেকচি নিয়ে স্টেশনে চলে গিয়েছিল। তাতে লোকেরা উচ্ছবকে চুরির অপবাদ দিয়ে জেলে নিয়ে গিয়েছিল।
8. “তাস পিটানো ছেলেগুলি অস্বস্তিতে পড়ে।” কেন ছেলেগুলি অস্বস্তিতে পড়েছিল ?
Ans. ঝড়ে-জলে উচ্ছবের সর্বনাশ হয়েছে, তার মানুষও ভেসে গেছে, সেজন্য সে কাঁদছে। কান্নার এই কারণ শুনে তাস পিটানো ছেলেগুলি অস্বস্তিতে পড়ে।
9. “তোমরা রা কাড়না ক্যান”– কে, কাদের উদ্দেশে এই কথা বলেছিল ?
Ans. আলোচ্য কথাটি উচ্ছব তার স্ত্রী-সন্তানদের উদ্দেশে বলেছিল।
10. “গরিবের গতর এরা শস্তা দেখে”- কে, কাকে, কাদের প্রসঙ্গে এই কথা বলেছিল?
Ans. মহাশ্বেতা দেবীর ভাত’ গল্পের বাসিনী উচ্ছবকে বড়ো বাড়ির মানুষজনদের সম্বন্ধে এই কথা বলেছিল।
11. “তার জন্য দই পেতে ইসবগুল দিয়ে শরবত করে দিতে হত”- কার জন্যে, কে শরবত করে দিতেন?
Ans. 'ভাত' গল্পে বড়ো বাড়ির বড়ো বউ শ্বশুরমশাইয়ের জন্য শরবত করে দিতেন।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর [ মান ৫ ]
1. “আসল বাদাটার খোঁজ করা হয় না আর উচ্ছবের।” ‘আসল বাদা’ কোনটা? উচ্ছব আর আসল বাদাটার খোঁজ করতে পারল না কেন?
অথবা, “সে বাদাটা বড়ো বাড়িতে থেকে যায় অচল হয়ে। কোন বাদাট, কেন বড়ড়া বাড়িতে অচল হয়ে থেকে যায় ? অথবা, “বাদার ভাত খেলে তবে তো সে আসল বাদাটার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন।” ‘আসল বাদা’ কোনটা? সে কি শেষ পর্যন্ত আসল বাদাটার খোঁজ পেয়েছিল?
অথবা, “সে বাদাটার খোঁজ নির্ঘাত পাবে উছব।” কোন বাদার কথা বলা হয়েছে? সে কি এই বাদাটার খোঁজ পেয়েছিল?
2. “তুমি কি বুঝবে সতীশবাবু!” সতীশবাবু কী বুঝবে না? কেন বুঝবে না? সতীশবাবু উচ্ছবের সঙ্গে কেমন আচরণ করেছিল?
3. “মারতে মারতে উচ্ছবকে ওরা থানায় নিয়ে যায়।” কারা, কেন উচ্ছবকে মারতে মারতে থানায় নিয়ে যায়?
ভারতবর্ষ
MCQ প্রশ্নোত্তর [মান ১]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
1. থুথ্থুরে ভিখিরি বুড়ির গায়ে জড়ানো—
(ক) তুলোর কম্বল (খ) ছেড়া কাপড় (গ) নোংরা চাদর (ঘ) দামি শাল
Ans. (ক) তুলোর কম্বল
2. “জোর কথা কাটাকাটি চলে” – চায়ের দোকানে এর ফলে কী হয়?
(ক) চা বিক্রি বাড়ে (খ) ঝগড়া হয় (গ) সময় কাটে (ঘ) বিরক্তি লাগে
Ans. (ক) চা বিক্রি বাড়ে
3. “হঠাৎ বিকেলে এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল।” দৃশ্যটি হলো-
(ক) হিন্দুরা বুড়ির মৃতদেহ নিয়ে আসছে (খ) হেঁটে হেঁটে বুড়ি এদিকেই আসছে (গ) বুড়ি মারা গেছে বলে সকলে কাদছে (ঘ) মুসলমান পাড়ার লোকেরা বুড়ির মৃতদেহ নিয়ে আসছে
Ans. (ঘ) মুসলমান পাড়ার লোকেরা বুড়ির মৃতদেহ নিয়ে আসছে
4. ডাকপুরুষের বচন অনুযায়ী সোমবারের পউষে বাদল কতদিন চলে ?
(ক) সাত দিন (খ) পাঁচ দিন (গ) তিন দিন (ঘ) এক দিন
Ans. (ঘ) এক দিন
5. বুড়িকে নদীতে ফেলে দিতে কে বলেছিল?
(ক) চৌকিদার (খ) জগা (গ) ভটচাযমশাই (ঘ) মোল্লা
Ans. (ক) চৌকিদার
6. “চোখের মাথা খেয়েছিস মিনষেরা”- কার উক্তি ?
(ক) মোল্লার (খ)ভট্টাচার্যমশায়ের (গ) বুড়ির (ঘ) নাপিতের
Ans. (গ) বুড়ির
7. “তোমাদের কত্তাবাবা টাট্ট” – কাদের উদ্দেশে এই কথা বলেছিল ?
(ক) মুসলমানদের (খ) হিন্দুদের (গ) যুবকদের (ঘ) দেশের
Ans. (গ) যুবকদের
8. “মাথার ওপর আর কোনো শালা নেই রে— কেউ নেই”- কথাটি বলেছিল
(ক) গ্রামের কোনো যুবক চাষি (খ) গ্রামের মোড়লেরা (গ) এক ভবঘুরে (ঘ) গ্রামের এক গণমান্য চাষি
Ans. (ক) গ্রামের কোনো যুবক চাষি
9. “আমি স্বকর্ণে শুনেছি, বুড়ি লা ইলাহা বলেছে।” কথাটি বলেছিল–
(ক) করিম ফরাজি (খ) মোল্লা সাহেব (গ) ফজলু শেখ (ঘ) মৌলবি সাহেব
Ans. (গ) ফজলু শেখ
10. “যবন নিধনে অবতীর্ণ হও মা!” একথা বলেছিল—
(ক) ভট্টাচার্যৰ্মশাই (খ) গাঁয়ের দারোগা (গ) নিবারণ বাগদি (ঘ) গাঁয়ের পুলিশ
Ans. (ক) ভট্টাচার্যৰ্মশাই
11. “বুড়িমা! তুমি মরনি!” বক্তা হলো—
(ক) চৌকিদার (খ) গাঁয়ের দারোগা (গ) নিবারণ বাগদি (ঘ) গাঁয়ের পুলিশ
Ans. (ক) চৌকিদার
12. এ বারের বাদলা কী বারে লেগেছিল ?
(ক) সোমবারে (খ) মঙ্গলবারে (গ) বুধবারে (ঘ) শনিবারে
Ans. (খ) মঙ্গলবারে
13. “পিচের সড়ক বাঁক নিয়েছে যেখানে, সেখানেই গড়ে উঠেছে”–
(ক) একটি মিষ্টির দোকান (গ) একটি শনিমন্দির (ঘ) একটি চায়ের দোকান
Ans. (খ) একটি ছোট্ট বাজার
14. “তোর শতগুষ্টি মরুক”- উক্তিটি কার?
(ক) জগার (খ) মোল্লার (গ) নকড়ির (ঘ) বুড়ির
Ans. (ঘ) বুড়ির
15. “এক সময় দাগি ডাকাত ছিল”– কে একসময় দাগি ডাকাত ছিল?
(ক) ফজলু শেখ (খ) নিবারণ বাগদি (গ) করিম ফরাজি (ঘ) নকড়ি নাপিত
Ans. (খ) নিবারণ বাগদি
16. বুড়িকে ‘হরিবোল বলতে স্পষ্ট শুনেছে--
(ক) নিবারণ বাগদি (খ) নকড়ি নাপিত (গ) ভটচামশাই (ঘ) ফজলু শেখ
Ans. (খ) নকড়ি নাপিত
অতিসংক্ষিপ্ত্ প্রশ্নোত্তর [মান ১]
1. “বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস জোরালো হলে বলা হয় কী?
Ans. বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস জোরালো হলে তাকে ফাপি বলা হয়।
2. পউষে বাদলা সম্পর্কে গ্রামের 'ডাকপুরুষের' পুরনো 'বিচন’টি কী ?
Ans. পউষে বাদলা সম্পর্কে ‘ডাকপুরুষ’-এর পুরনো বচন হলো- শনিতে সাত, মঙ্গলে পাঁচ, বুধে তিন— বাকি সব দিন এক দিন বৃষ্টি হবে।
3. “নিবারণ বাগদি রাগী লোক”– নিবারণ বাগদি আগে কী করত?
Ans. নিবারণ বাগদি একসময় দাগি ডাকাত ছিল, ডাকাতি করত।
4. “সেটাই সবাইকে অবাক করেছিল”—কোন ঘটনা সবাইকে অবাক করেছিল ?
Ans. থুরথুরে কুঁজো ভিখিরি বুড়ি ওই দুর্যোগে কীভাবে বেঁচেবর্তে হেঁটে চায়ের দোকানে আসতে পারে, সেটাই সবাইকে অবাক করেছিল।
5. নাপিত নকড়ি বুড়িকে কী বলতে শুনেছিল ?
Ans. নাপিত নকড়ি বুড়িকে ‘হরিবোল হরিবোল’ বলতে শুনেছিল।
6. চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে গ্রামবাসীরা কীসের প্রতীক্ষা করছিল ?
Ans. চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে গ্রামবাসীরা রোদ ঝলমল একটা দিনের প্রতীক্ষা করছিল।
7. “তর্কাতর্কি, উত্তেজনা হল্লা চলতে থাকল।” কী বিষয়ে, কাদের মধ্যে তর্কাতর্কি, উত্তেজনা ও হল্লা চলছিল ?
Ans. সমাজসচেতন লেখক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ রচিত 'ভারতবর্ষ’ গল্পে একটি চেতনাহীন বৃদ্ধা হিন্দু না মুসলমান এই বিষয়কে কেন্দ্র করে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে তর্কাতর্কি, উত্তেজনা, হল্লা চলছিল।
8. “হঠাৎ বিকেলে এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল”— অদ্ভুত দৃশ্যটি কী?
Ans. সকালে যে বুড়ির মৃতদেহ গ্রামের যুবকরা নদীর তীরে ফেলে দিয়ে এসেছিল, বিকেলে মাঠ পেরিয়ে মুসলমানরা সেই দেহকেই চ্যাংদোলায় বহন করে আনছে।
9. “বোঝা গেল, বুড়ির এ অভিজ্ঞতা প্রচুর আছে” বুড়ির কী অভিজ্ঞতা ছিল?
Ans. গাছের মোটা শিকড়ে বসে শিকড়ের পিছনে গাছের খোঁদলে পিঠ ঠেকিয়ে পা ছড়িয়ে বসার অভিজ্ঞতা বুড়ির আছে।
রূপনারানের কূলে
MCQ প্রশ্নোত্তর [মান ১]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
1. রক্তের অক্ষরে কবি কী দেখেছিলেন?
(খ) শহিদের আত্মদান (গ) শোষকের অত্যাচার (ঘ) সম্প্রীতির চেহারা
Ans. (ক) আপনার রূপ
2. ‘রূপনারানের কূলে’ কবিতাটি যে কাব্যের অন্তর্গত
(ক) শেষ সপ্তক (গ) মানসী (ঘ) মহুয়া
Ans. (খ) শেষলেখা
3. ‘এ জীবন’ হলো—
(ক) দুঃখের তপস্যা (খ) আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা (গ) আমৃত্যু তপস্যা (ঘ) তপস্যা
Ans. (খ) আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা
4. ‘রূপনারানের কূলে’ কবিতায় জীবন নিয়ে যে পঙক্তিটি আছে—
(ক) জানিলাম এ জীবন স্বপ্ন নয় (খ) আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন (গ) কঠিন সত্যকে জানিলাম এ জীবনে (ঘ) কোনোটিই নয়
Ans. (খ) আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন
5. “চিনিলাম আপনারে” – রবীন্দ্রনাথ যেভাবে নিজেকে চিনেছেন—
(ক) আঘাতে ও বেদনায় (খ) আঘাতে আঘাতে বেদনায় (গ) আঘাত ও বেদনায় (ঘ) আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়
Ans. (ঘ) আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়
6. “সে কখনো করে না _________।"
(ক) বিভ্রান্ত (খ) বঞ্চনা (গ) আশাহত (ঘ) মোহগ্রস্ত
Ans. (খ) বঞ্চনা
7. “সে কখনো করে না বঞ্চনা” –‘সে’ হলো—
(ক) মৃত্যু (খ) সত্য (গ) কঠিন সত্য (ঘ) কঠিন মিথ্যা
Ans. (গ) কঠিন সত্য
8. ‘রূপনারানের কূলে’ কবিতায় কবি ভালোবেসেছেন—
(ক) কঠিনকে (খ) সত্যকে (গ) নিজেকে (ঘ) কঠিন সত্যকে
Ans. (ঘ) কঠিন সত্যকে
9. “সত্যের দারুণ মূল্য লাভ করিবারে...” তারপর কবি যা করবেন—
(ক) সকল দেনা শোধ করে দেবেন (খ) মৃত্যুবরণ করবেন (গ) মৃত্যুর মাধ্যমে সকল দেনা বা সত্যের দারুণ মূল্য শোধ করে দেবেন (ঘ) নতুন করে জন্মাবেন
Ans. (গ) মৃত্যুর মাধ্যমে সকল দেনা বা সত্যের দারুণ মূল্য শোধ করে দেবেন
10. “কঠিনেরে ভালোবাসিলাম” – যিনি ভালোবাসেন
(ক) নীরেন্দ্রনাথ (খ) জগদীশচন্দ্র (গ) দ্বিজেন্দ্রনাথ (ঘ) রবীন্দ্রনাথ
Ans. (ঘ) রবীন্দ্রনাথ
11. “জানিলাম এ জগৎ স্বপ্ন নয়” – যিনি জানলেন—
(ক) রানি চন্দ (খ) রবীন্দ্রনাথ (গ) অবনীন্দ্রনাথ (ঘ) রথীন্দ্রনাথ
Ans. (খ) রবীন্দ্রনাথ
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১]
1. “সে কখনো করে না বঞ্চনা”– এখানে ‘সে’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে?
Ans. 'শেষলেখা' কাব্যের অন্তর্গত ‘রূপনারানের কূলে’ নামাঙ্কিত কবিতায় ‘সে’ বলতে ‘কঠিনের কথা বলা হয়েছে।
2. “সত্য যে কঠিন”– কবি ‘সত্য’কে ‘কঠিন’ বলেছেন কেন ?
Ans. কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সত্যকে উপলব্ধি করেছেন কঠিন আঘাত ও চরম বেদনার মধ্যে দিয়ে। তাই যে জীবন সাধারণ কল্পনায় আসে, যে জীবন রোমান্টিক স্বপ্ন বিলাসের, সেই জীবনকে প্রত্যাশা করেননি কবি। তাই সত্যকে তিনি খুঁজেছেন কঠিনের মধ্যে।
3. “সত্যের দারুণ মূল্য” বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
Ans. মৃত্যুপথযাত্রী কবি জগৎকে সত্য হিসেবে দেখেছেন। দুঃখের তপস্যায় তিনি নিজেকে চিনেছেন। সত্যের সাধনা যে কত কঠিন এবং তার জন্যে কতখানি ত্যাগ করতে হয় সেই উপলব্ধিকে ব্যক্ত করতে গিয়ে উদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন কবি।
4. "রক্তের অক্ষরে দেখিলাম।” “রক্তের অক্ষরে’ কবি কী দেখেছিলেন ?
Ans. কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 'রক্তের অক্ষরে' দেখেছিলেন তার আত্মরুপ তথাৎ 'আপনার রূপ' দেখেছিলেন রক্তের অক্ষরে।
5. “চিনিলাম আপনারে” – কবি আপনাকে কীভাবে চিনেছিলেন?
Ans. কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, তিনি আঘাতের মধ্যে দিয়ে, বেদনার মধ্যে দিয়ে নিজের স্বরূপকে চিনতে পেরেছিলেন।
6. “রূপনারানের কূলে জেগে উঠলাম।” কে রূপনারানের কূলে জেগে উঠেছিলেন ?
Ans. কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রূপনারানের কূলে জেগে উঠেছিলেন।
7. “আমৃত্যু দুঃখের তপস্যা এ জীবন।” জীবন’-কে দুঃখের তপস্যা’ বলা হয়েছে কেন?
Ans. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জানতেন, জীবনে দুঃখের আধার রাত্রি বার বার ঘনিয়ে আসে। কোনো এক অদৃশ্য নাগপাশে আমরা বাঁধা পড়ে থাকি। ফলে আমাদের শান্তি বিঘ্নিত হয়। এজন্যে কবি জীবন’কে ‘দুঃখের তপস্যা’ বলেছেন।
8. “জানিলাম এ জগৎ স্বপ্ন নয়” কীভাবে কবি একথা জেনেছিলেন?
Ans. কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রূপনারানের কূলে’ যখন জেগে উঠেছিলেন, অর্থাৎ তিনি যখন মানবসংসারে জেগে উঠেছিলেন, তখনই জেনেছিলেন এ জগৎ স্বপ্ন নয়।
9. কবি কোন সত্যকে ভালোবেসেছিলেন?
Ans. সে সত্য রূঢ় বাস্তব, যাকে মানুষ মেনে নিতে বাধ্য কবি একথা উপলব্ধি করে সেই সত্যকেই ভালোবেসেছিলেন।
10. সত্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কবির বক্তব্য কী?
Ans. সত্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কবির বক্তব্য – সত্য অপ্রকাশিত থাকে না।
11. রূপনারানের কূলে কবিতায় মৃত্যুতে সকল দেনা’ কীভাবে শোধ করা সম্ভব বলে কবি মনে করেছিলেন?
Ans. জীবনের পদে পদে বিচিত্র দুঃখ-বেদনার আঘাতে আঘাতে কঠিন সত্যকে স্বীকার করে মৃত্যুকে বরণ করলেই জীবনের ঋণ শোধ করা সম্ভব।
শিকার
MCQ প্রশ্নোত্তর [মান ১]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
1. জরায়ুর যে বিশেষণ কবিতায় আছে
(ক) হিমকুঞ্চিত (খ) অন্ধকার (গ) সুস্পষ্ট ও স্ফীত (ঘ) সবুজাভ
Ans. (ক) হিমকুঞ্চিত
2. “একটা অদ্ভুত শব্দ”- ‘অদ্ভুত’ শব্দটি কীসের?
(ক) গাড়ির হর্নের শব্দ (খ) মানুষের কান্নার শব্দ (গ) পাতার মর্মর শব্দ (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ
Ans. (ঘ) বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার শব্দ
3. “একটি তারা এখন আকাশে রয়েছে” – একটি তারা’-র সঙ্গে কবি তুলনা করেছেন।
(ক) একটি ফুলের (খ) একটি মেয়ের (গ) একটি নদীর (ঘ) একটি গানের
Ans. (খ) একটি মেয়ের
4. “সুন্দরী বাদামী হরিণ”– কার হাত থেকে নিজেকে বাঁচিয়েছে?
(ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে (খ) মিশরের মানুষীর হাত থেকে (গ) দেশোয়ালিদের হাত থেকে (ঘ) মানুষের হাত থেকে
Ans. (ক) চিতাবাঘিনীর হাত থেকে
5. “নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল”– এখানে কার কথা বলা হয়েছে?
(ক) চিতাবাঘিনীর কথা (গ) রোগা শালিকের কথা (ঘ) দেশোয়ালিদের কথা
Ans. (খ) সুন্দরী বাদামি হরিণের কথা
6. “সূর্যের আলোয় তার রং কুকুমের মতো নেই আর” – তার রং কীসের মতো হয়ে গেছে?
(ক) শুকনো পাতার ধূসর ইচ্ছার মতো (খ) কচি বাতাবি লেবুর মতো সবুজ (গ) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো (ঘ) নীল আকাশের মরা চাদের আলোর মতো
Ans. (গ) রোগা শালিকের হৃদয়ের বিবর্ণ ইচ্ছার মতো
7. নদীর ঢেউয়ের বিশেষণ
(ক) তীক্ষ্ণ শীতল (খ) তরঙ্গায়িত (গ) হিমশীতল (ঘ) এলোমেলো
Ans. (ক) তীক্ষ্ণ শীতল
8. সবুজ সুগন্ধি ঘাসকে তুলনা করা হয়েছে—
(ক) পাকা বাতাবি লেবুর সঙ্গে (খ) কচি বাতাবি লেবুর সঙ্গে (গ) দারুচিনির পাতার সঙ্গে (ঘ) কমলালেবুর সঙ্গে
Ans. (খ) কচি বাতাবি লেবুর সঙ্গে
9. ত্রাসমুক্ত হরিণের শরীর-এর বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে
(ক) নিদ্রা নিপুণ (খ) সতেজ সবুজ (গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিল (ঘ) বিনিদ্র শান্ত
Ans. (গ) ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল
10. নীল মদের গেলাসে কী রাখা হয়েছিল?
(ক) রুপো (খ) সোনা (গ) প্রবাল (ঘ) মুক্তা
Ans. (ঘ) মুক্তা
11. “সারারাত মাঠে আগুন জ্বেলেছে”—কারা আগুন জ্বেলেছে ?
(ক) প্রবাসীরা (খ) অতিথিবৃন্দ (গ) দেশোয়ালিরা (ঘ) বনবাসীরা
Ans. (গ) দেশোয়ালিরা
12. “হিমের রাতে শরীর উম্ রাখবার জন্য দেশোয়ালিরা সারারাত মাঠে”—
(ক) গান করেছে (খ) নাচ করেছে (গ) খেলায় মেতেছে (ঘ) আগুন জ্বেলেছে
Ans. (ঘ) আগুন জ্বেলেছে
13. দেশোয়ালিদের আগুনকে কে নিষ্প্রভ করেছে?
(ক) সিগারেটের ধোঁয়া (খ) সূর্যের আলো (গ) টর্চের আলো (ঘ) হরিণের মৃত্যু
Ans. (খ) সূর্যের আলো
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [ মান ১ ]
1. হরিণের শরীরটা ঘুমহীন ক্লান্ত বিহুল ছিল কেন?
Ans. সারারাত চিতাবাঘিনীর হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে হরিণটা বন থেকে বনান্তরে ঘুরে বেড়িয়েছে। সারারাত পরিশ্রমের কারণে হরিণের শরীরটা ‘ঘুমহীন ক্লান্ত বিহুল'।
2. “নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম” বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
Ans. হরিণটা বন্দুকের গুলিতে প্রাণ হারানোর পর তার নিথর দেহটাকে বোঝানোর জন্য ‘নিস্পন্দ নিরপরাধ ঘুম’ উপমা ব্যবহৃত হয়েছে।
3. 'সুন্দর বাদামী হরিণ’ চিতাবাঘিনীর হাত থেকে বাঁচতে কোন কোন বনে ঘুরেছিল?
Ans. সারারাত চিতাবাঘিনীর হাত থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে বাঁচিয়ে নক্ষত্রহীন মেহগনির বনের মতো অন্ধকারে সুন্দরীর বন থেকে অর্জুনের বনে ঘুরে বেড়িয়েছিল হরিণটা।
4. “একটা অদ্ভুত শব্দ’– শব্দকে ‘অদ্ভুত’ বলার কারণ কী ?
Ans. প্রাকৃতিক অরণ্য পরিবেশে বিসদৃশ বেমানান বন্দুকের গুলির শব্দকে এখানে ‘অদ্ভুত' বলা হয়েছে। বনের মধ্যে বন্যেরাই যেখানে সুন্দর সেখানে বন্দুকের গুলির শব্দ নৃশংসতার পরিচয়বাহী বলেই তা অদ্ভুত।
5. “আগুন জ্বলল আবার”– কেমন আগুন, কখন জ্বলেছিল ?
Ans. হিমের রাতে শরীর ‘উম’ রাখবার জন্য দেশোয়ালিরা সারা রাত আগুন জ্বালিয়েছিল। সে আগুন ছিল মোরগফুলের মতো লাল।
6. “রোগা শালিকের হদয়ের বিবর্ণ” ইচ্ছা বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
Ans. দেশোয়ালিদের প্রজ্বলিত আগুন ভোরের আলোয় ক্রমশ বিবর্ণ হয়ে আসছে। মুমূর্ষ ও অসুস্থ শালিক পাখির শীর্ণকায় চেহারা এবং তার নৈরাশ্যের মতোই বিবর্ণ।
7. “নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে সে নামল”– সে কেন নেমেছিল ?
Ans. সুন্দর বাদামি হরিণ ঘুমহীন ক্লান্ত শরীরকে আবেশ দেওয়ার জন্য নদীর তীক্ষ্ণ শীতল ঢেউয়ে নেমেছিল।
8. “এখনও আগুন জ্বলছে তাদের ;” কারা, কেন আগুন জ্বালিয়েছে?
Ans. দেশোয়ালিরা শীতের রাতে শরীর উয় রাখার জন্য সারারাত মাঠে আগুন জ্বালিয়েছে।
9. এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল!” কে, কেন ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল?
Ans. সুন্দর বাদামি হরিণ অরণ্য প্রকৃতিতে চিতাবাঘিনীর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ভোরের অপেক্ষায় ছিল।
10. “তেমনি একটি তারা আকাশে জ্বলছে এখনও।” একটি তারা আকাশে কীসের মতো জ্বলছে?
Ans. হাজার হাজার বছর আগে এক রাতে মিশরের মানুষী তার বুকের থেকে যে মুক্তা কবির নীল মদের গ্লাসে রেখেছিল, ঠিক সেভাবে একটি তারা এখনো আকাশে জ্বলছে।
11. “সোনার বর্ষার মতো জেগে ওঠে”– জেগে উঠে কে, কী করতে চেয়েছিল?
Ans. ভোরের নতুন সূর্যের আলোয় হরিণটা সোনার বর্ষার মতো জেগে ওঠে ‘সাহসে সাধে সৌন্দর্যে একের পর এক হরিণীকে চমক লাগিয়ে দিতে চেয়েছিল।
12. ভোরের আকাশের তারার জন্য কবি কোন কোন উপমা ব্যবহার করেছেন?
Ans. পল্লিগ্রামের লজ্জাশীলা বাসরঘরের ‘গোধূলি-মদির’ মেয়েটির কুণ্ঠার সঙ্গে নীল মদের গ্লাসে রাখা হাজার হাজার বছর আগে মিশর-মানুষীর বুকের মুক্তার দ্যতিহীনতার তুলনা করা হয়েছে।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর [ মান ৫ ]
1. “একটা অদ্ভুত শব্দ। নদীর জল মচকাফুলের পাপড়ির মতো লাল।” কবি শব্দটাকে অদ্ভুত বলেছেন কেন? নদীর জল লাল হওয়ার কারণ কী?
অথবা, “আগুন জ্বললো আবার”—কবি প্রথম আগুন এবং দ্বিতীয় আগুন জ্বলার মধ্যে যে বৈপরীত্যের উল্লেখ করতে চেয়েছেন তা বিবৃত করো।
অথবা, “আগুন জ্বললো আবার...” আবার’ শব্দটি প্রয়োগের তাৎপর্য কী? এখানে এই ঘটনা কীসের ইঙ্গিত দেয়?
মহুয়ার দেশ
MCQ প্রশ্নোত্তর [ মান ১ ]
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো
1. “অন্ধকারে ধূসর ফেনায়” – কবির কোন মানসিকতা এখানে প্রকাশিত হয়েছে ?
(ক) নিরাশাবাদী (খ) আশাবাদী (গ) জীবন ও জগতের রূঢ় বাস্তবতায় বিভ্রান্ত (ঘ) অনুভূতিহীন মানুষ
Ans. (গ) জীবন ও জগতের রূঢ় বাস্তবতায় বিভ্রান্ত
2. অলস সূর্য কোথায় আগুন জ্বালায় ?
(ক) মহুয়ার দেশে (খ) জলের অন্ধকারে (গ) মানুষের মনে (ঘ) প্রভাত শিশিরে
Ans. (খ) জলের অন্ধকারে
3. “আমার ক্লান্তির ওপর ঝরুক....” (শূন্যস্থান পূরণ করো)
(ক) মহুয়ার গন্ধ (খ) মহুয়ার ফুল (গ) মহুয়ার দেশ (ঘ) মহুয়া
Ans. (খ) মহুয়ার ফুল
4. মহুয়ার দেশে রাত্রির নির্জনতাকে কে আলোড়িত করে?
(ক) দেবদারুর ছায়া (খ) সমুদ্রের গর্জন (গ) মহুয়ার গন্ধ (ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস
Ans. (ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস
5. ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ কোথায় আছে?
(ক) অনেক অনেক দূরে (খ) খুব খুব কাছে (গ) পথের দু'ধারে (ঘ) নির্জন অরণ্যে
Ans. (ক) অনেক অনেক দূরে
6. “অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি”– কবি কী দেখেন?
(ক) ধুলোর কলঙ্ক (খ) আঘাতের চিহ্ন (গ) রক্তের দাগ (ঘ) কাদার চিহ্ন
Ans. (ক) ধুলোর কলঙ্ক
7. “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়।” কী হানা দেয়?
(ক) ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন (খ) কয়লাখনির শব্দ (গ) নিবিড় অন্ধকার (ঘ) সূর্যের আলো
Ans. (ক) ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন
8. “ধোঁয়ায় বঙ্কিম নিঃশ্বাস...” বলতে বোঝানো হয়েছে
(ক) নাগরিক সমস্যা (খ) নাগরিক জীবনের মালিন্যকে (গ) বঙ্কিমচন্দ্রের নিঃশ্বাসকে (ঘ) কবির হতাশ্বাসকে
Ans. (খ) নাগরিক জীবনের মালিন্যকে
9. “শিশিরে ভেজা সবুজ সকাল” বলতে বোঝানো হয়েছে—
(ক) শিশির ও সবুজ রঙে চোবানো একটি মশাল (খ) শিশির মাখা সবুজ গাছপালায় মোড়া একটি সকাল (গ) সুন্দর সকাল (ঘ) চিত্রে স্থির নিসর্গ
Ans. (খ) শিশির মাখা সবুজ গাছপালায় মোড়া একটি সকাল
10. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটির রচয়িতা
(ক) সমর সেন (খ) শক্তি চট্টোপাধ্যায় (গ) মৃদুল দাশগুপ্ত (ঘ) জীবনানন্দ দাশ
Ans. (ক) সমর সেন
11. সমস্তক্ষণ মহুয়ার দেশে পথের দু'ধারে কে ছায়া ফেলে ?
(ক) মহুয়া (খ) দেবদারু (গ) নিঃসঙ্গতা (ঘ) ক্লান্তি
Ans. (খ) দেবদারু
12. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”– অলস সূর্য কী এঁকে দেয়?
(ক) প্রকৃতির ছবি (খ) মানুষের ছবি (গ) নিজের ছবি (ঘ) জলস্রোতে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর
Ans. (ঘ) জলস্রোতে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর [মান ১]
1. “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয় কীসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন”– কাদের কথা বলা হয়েছে?
Ans. আলোচ্য অংশে মহুয়ার দেশের অধিবাসী অবসন্ন মানুষদের কথা বলা হয়েছে।
2. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”— বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
Ans. ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে স্বপ্নময় প্রকৃতি-প্রধান ‘মহুয়ার দেশ’-এর বিপরীতে কয়লাখনি থেকে উঠে আসা নাগরিক সভ্যতার বিষবাষ্পের কথাই বোঝানো হয়েছে।
3. “অলস সূর্য দেয় এঁকে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ’- কোন কবিতার অংশ?
Ans. আলোচ্য অংশটি সমর সেন রচিত ‘মহয়ার দেশ’ শীর্ষক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
4. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”–‘অলস সুর্য’ কী আঁকে, সূর্যকে অলস’ বলার কারণ কী ?
Ans. ‘অলস সূর্য' সন্ধ্যার জলস্রোতে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়। অস্তগামী সূর্যের দীপ্তি স্তিমিত বলেই সন্ধ্যার সূর্যকে ‘অলস’ বলা হয়েছে।
5. “রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে”- উৎস নির্দেশ করো।
Ans. আলোচ্য অংশটি কবি সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ শীর্ষক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
6. মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অবসন্ন মানুষদের শরীরে কী দেখা যায় ?
Ans. কবি সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অবসন্ন মানুষদের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখা যায়।
7. “আমার ক্লান্তির ওপর ঝরুক মহুয়া-ফুল”—এখানে ‘মহুয়ার ফুল’ কীসের প্রতীক?
Ans. আলোচ্য পঙক্তিতে উল্লিখিত ‘মহুয়া ফুল’ রোমান্টিক উপাদানের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে যে রোমান্টিক উপাদান কবির জীবনের ক্লান্তি অপনোদন করতে পারবে।
8. মহুয়ার দেশের মানুষদের ঘুমহীন চোখে কী দেখা যায় ?
Ans. মহুয়ার দেশের মানুষদের ঘুমহীন চোখে দেখা যায় ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।
9. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস” কীভাবে কবির কাছে আসে ?
Ans. দরিদ্র আশ্রয়হীন মানুষের কাছে তীব্র শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কবির কাছে আসে।
10. “নিবিড় অন্ধকারে মাঝে মাঝে শুনি”– কী শোনার কথা বলা হয়েছে?
Ans. এখানে কয়লাখনির বিশাল শব্দের কথা বলা হয়েছে।
11. সন্ধ্যার জলস্রোতে উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ কে এঁকে দেয় ?
Ans. সন্ধ্যার জলস্রোতে অস্তান্মুখ সূর্য উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর [মান ৫]
1. “অনেক, অনেক দূরে আছে মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ”– মহুয়ার দেশ’-এর কী বর্ণনা কবি দিয়েছেন? এই ‘মহুয়ার দেশ’ কীভাবে কবির চেতনাকে প্রভাবিত করেছে, তা নিজের ভাষায় লেখো।
অথবা, 'মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের যে চিত্র তুলে ধরেছেন, তা আলোচনা করো।
অথবা, 'মহুয়ার দেশ’ কবিতার মধ্য দিয়ে কবি কী বলতে চেয়েছেন?
2. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে / শীতের দুঃস্বপ্নের মতো।” উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।