এই তিনজন কারা? আপনি তাদের নাম করতে পারেন? (বিদেশ সম্পর্কে খুব কম জ্ঞান থাকায় এক ভারতীয় তার জাপানী বান্ধবীকে টিজ করতে শুরু করেছে )
বান্ধবী : শিনজো আবে, ট্রাম্প এবং নরেন্দ্র ভাই মোদি।
(বন্ধু খুব অবাক। কারণ তিনি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর নাম বলেছিলেন, যে নামটি শেখা খুব কঠিন। তিনি তাঁর নামের সাথে 'ভাই' অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন)
বন্ধু : আশ্চর্য!! খুব ভালো.
'ভাই' (ভাই) এর অর্থ বললাম। তিনি আশ্চর্যজনকভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন কারণ জাপানি সংবাদে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীকে নরেন্দ্র ভাই মোদি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কিছু কথোপকথনের পরে, তিনি ভারত সম্পর্কে আরও অনেক কিছু বলেছিলেন কারণ এটি জাপানিজ নিউজে দেখানো হয়েছে।
বান্ধবী : ভারতের একজন মহান প্রধানমন্ত্রী আছেন। ভারত একটি শক্তিশালী অর্থনীতি এবং ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। 2050 সালের পর ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে। ভারত জাপানের খুব ভালো বন্ধু। ভারতকে বিরাট সাফল্যের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
বন্ধু পুরাই অবাক! সে ভারতীয়কে ভারত সম্পর্কে অনেক কিছু বলেছে। তিনি বলেছিলেন, 'ভারত প্রতিদিন জাপানের খবরে থাকে। ভারত আজকাল বেশ জনপ্রিয়, এটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে দুর্দান্ত করছে।'
একজন সাধারণ জাপানিও আজকাল ভারত সম্পর্কে অনেক কিছু জানে কারণ ভারত আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে জনপ্রিয় হচ্ছে। সবই আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কারণে।
সবাই ভারত নিয়ে ভালো কথা বলছে।
ভারতের ভাবমূর্তি উন্নীত! সবাই ভারতকে ভালোবাসে! এই কথোপকথনের পরে আমি খুব গর্বিত, খুব সন্তোষজনক বোধ করেছি।
রাজনীতিতে প্রধানত দুই ধরণের লোক
রাজনীতিতে প্রধানত দুই ধরণের লোক বেশী যুক্ত হন | 1. ব্যবসাদার - যারা রাজনৈতিক পরিচিতি কে কাজে লাগিয়ে ব্যবসার বৃদ্ধি ঘটাবার ইচ্ছে রাখেন | রাজনীতির সুবাদে বহু মানুষের সাথে সম্পর্ক হয়, তারা তাদের ব্যবসাকে আগিয়ে নিয়ে যাবার রসদ পান |
তাছাড়া প্রশাসণিক মহলে পরিচিতি হলে তা বিজনেসে গতি আনে |
তবে ক্ষমতার পট পরিবর্তনে এনারা বিরোধী নেতৃত্বের সাথেও সখ্যতা রেখে চলেন| যদি ক্ষমতা বদল হয়, তাহলে ব্যবসা যেন হেম্পার না হয় |
2. দ্বিতীয় শ্রেণীর রাজনীতিকারীরা অন্য সকলে, যারা প্রকৃত অর্থে দেশসেবক, বা আত্মোন্নতি করতে চান, বা নেতৃত্ব দিয়ে কীর্তি রেখে যেতে চান | এঁদের লক্ষ থাকে পদ দখলের দিকে | এম.এল.এ, এম.পি., মন্ত্রী, গ্রাম প্রধান ইত্যাদি ইত্যাদি | এখানে তাই প্রতিযোগিতা আছে , খুন খারাবি পর্যন্ত |
বিশেষতঃ এনাদের জন্য চাণক্যের পরামর্শ - প্রথম, নিজের দৌড় নিজের সঠিক স্থান নির্বাচন করুন | তারপর পদক্ষেপ করুন |
আপনার আর্থিক স্থিতি , সামাজিক স্থিতি, পারিবারিক স্থিতি, কাজের এলাকা সব বিচার করে , আপনি কোন পদে ? কোন পার্টিতে ? খাপ খাওয়াতে পারবেন, ঠিক করুন |
বেশীরভাগ লোক গোড়াতেই ভুল করে বসেন এবং ভুল জায়গায় জয়েন করে সময় শ্রম নষ্ট করেন, পরে হাল ছেড়ে দেন | মনে করেন, রাজনীতি ওনার জন্য না |
দ্বিতীয়তঃ দল নির্বাচন করে জয়েন করলেই আপনি আপনার পছন্দের পদ পেয়ে যাবেন, ভাবলে ভুল করবেন, বরং উল্টোটাই হবার চান্স বেশী | তাই পদের উপযুক্তত যে আপনি প্রমাণ করুন |
নিজের জনসমর্থন বাড়ান এবং দেখান | তার জন্য অধিক থেকে অধিকতম লোকের সাথে সম্পর্ক করুন |
তার জন্য আদান-প্রদান একটি ভালো প্রক্রিয়া | বর্তমান ফলিত রাজনীতি বিজ্ঞানের এটি চরম বৈশিষ্ট্য | কিছু দিলে , কিছু পাবেন | মানুষের চাহিদা আর আপনার সামর্থ্যের তালমেন ঠিক হলে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতা তৈরী |
যে কোন পার্টি পরখ করবে আপনাকে দিয়ে দলের বেনিফিট কতো ?
তৃতীয়তঃ গোপনীয়তা | নিজের চাবিকাঠি, নিজের কাছে রাখুন| অন্যকে দেবেন না |
যদি কোনদিন পার্টি ছাড়েন, কোন কারণে সরে আসতে হয়, তখন আপনি যতো বড় পদেই থাকুন না কেন, আপনার গুরুত্ব দলের কাছে শূণ্য | কিন্তু মানুষের কাছে.....
তাই আপনার নিজস্ব জাদু লুকিয়ে রাখুন | পর্সনালিটি ডেভেলপের সাথে সাথে প্রশাসণিক আধিকারিকদের এবং তাদের কর্মচারীদের সাথে সুসম্পর্ক তৈরী করুন | বিভিন্ন সময় এনারা আপনার সহায়ক হতে পারেন |
অবশ্যই দেশের সংবিধান এবং আইনের বেসিক ধারণা জেনে রাখুন | একজন আইনজ্ঞ বন্ধু থাকলে ভালো |
মনে রাখবেন সফলতা একদিনে আসে না | ইংরেজীতে একটা কথা আছে, "First deserve then desire." আগে নিজেকে তৈরী করুন, পরে অধিকার দাবী করুন |
সংগঠন একটা বিশ্বাস | একটা আদর্শ বা অভিসন্ধিকে সামনে রেখে সম মানসিকতার ব্যক্তিদের একত্রীকরণ এবং মিলিত শক্তিতে সহজে লক্ষ্যে পৌঁছন |
যা আমরা একার বিচ্ছিন্ন ক্ষুদ্র শক্তিতে অর্জন করতে অপারগ , একে একে অনেকে একত্রিত হয়ে মিলিত শক্তিতে তা ছিনিয়ে নেওয়া সম্ভব |
পৃথীবীর আদি শাস্ত্র "বেদ" বলছে, -
"সংগচ্ছদ্দং সংবদদ্ধং সংবো মনাংসি জানতাম্
দেবাভাগং যথাপূর্বে সঞ্জানানা উপাসতে"
একসাথে চলব, একই কথা বলব, সবাই এক ভাবনা ভাবব| সবার চিন্তাশক্তি একই কাজে ব্যয়িত হবে | এভাবেই দেবতারা তাদের স্বর্গ ফিরে পেয়েছিলেন |
বর্তমানে পৃথীবির সবচেয়ে বড় সামাজিক সংগঠনটিও এই এক মন্ত্রেই গড়ে উঠেছে |
সম মনের মানুষদের ধরে রাখা, আর অসম মনের লোকেদের সমতায় নিয়ে আসার জন্য নিয়মিত কর্মসূচী গ্রহন
অনুকূল ঠাকুরের বানী যতো পারিস্ মানুষ ধর - যে যে পথে মানুষকে নিয়ে আসা যাবে, আদর্শকে যে যে পদ্ধতিতে মানুষের মধ্যে সঞ্চারিত করা যাবে , তার নির্মাণের চেষ্টা করতে হবে |
সংগঠনের সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা নেতৃত্বের ইগো | আমি করেছির তাড়না |বাস্তবকে অস্বীকার করতে চেয়ে সংগঠনের শক্তিহানি ঘটায় |
দ্বিতীয় দুর্বলতা আর্থিক প্রয়োজন আর আর্থিক কেলেঙ্কারি কমানো | ধাপে ধাপে সংগঠনের কলেবর যতো বাড়ে, আর্থিক প্রয়োজনও বাড়ে | আবার অর্থসঞ্চিত হলে তাকে ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহারের চেষ্টাও বাড়ে | আদর্শের প্রতি নিষ্ঠাই এ সমস্যার প্রথম ও প্রধান সমাধান |
তৃতীয়ত, সামাজিক ও রাজনৈতিক মতবিরোধ | সামাজিক বা রাজনৈতিক অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলির সাথে মতবিরোধ সংগঠনে আঘাত হানার চেষ্টা করে |
চতুর্থত, আইনি জটিলতা | দেশীয় বা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে কোন কার্য করলে সংগঠন বাধাপ্রাপ্ত হয় | প্রত্যেক দেশেই জঙ্গি যোগে অভিযুক্ত অনেক সংগঠন নিষিদ্ধ |
নির্বাচন আসলেই অনেকেরই ইচ্ছে হয় কোন একটা আসনে দাঁড়িয়ে ভোটে জিতে নির্বাচিত হয়ে তার এলাকার বা দেশের উন্নয়নে ভাগ নেবার | এই ভিডিও তাদের কাজে লাগবে|
বুথ লেভেলে সংগঠন কে কিভাবে মজবুত করবেন তার একটি ছোট্ট নমুনা কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও.ডি.পি.ডি ফর্মুলা, যা ফলো করে পৃথিবীর যে কোন নেতা নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হতে পারেন |
একটা ল্যাম্প বা প্রদীপ জ্বালালে তার আলোটাই সবার চোখে পড়ে , কিন্তু ল্যাম্পের আলো যে জ্বালিয়ে রাখে, প্রদীপকে জ্বালিয়ে রাখতে যার সহযোগ লাগে, তাকে জানার চেষ্টা কারো থাকে না | লন্ঠনের আলোটাই বেশী করে আমাদের সাদা চোখে আমরা দেখতে পাই, কাজে লাগাই কিন্তু সেই আলোটার স্থায়িত্ব ততোখনই যতোক্ষণ তাতে ইন্ধন থাকে | আর লন্ঠনের ইন্দন লুকোনো থাকে তার নীচুতলায়|
গাছের ফুল-ফল লতা-পাতাই আমাদের হিসেবে থাকে, কেননা ওটাই বেশী ব্যবহার করি, শেকড়ের কথা ভুলে যাই || শেকড় থাকে মাটির গভীরে , যে গাছকে দীর্ঘদিন বাঁচিয়ে রাখে |
যেকোন সংগঠনেরও মূল শক্তি তার গভীরে থাকে , একেবারে নীচুতলায় | যাকে আমরা বলি সংগঠনের ভিত, যা শক্ত না হলে পিরামিডের বদলে, তাসের ঘরের মতো সংগঠন ভেঙে যায় |সংগঠন বড় হতে হতে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই কার্যকর্তারা নীচুতলার কর্মীদের কতা ভুলে যান |
নীচুতলার কর্মীদের চাওয়া-পাওয়া, তাদের মোটিভেট করা, তাদের সাথে আত্মিক সম্পর্ক তৈরী করা ইত্যাদি সুন্দর, নিয়মিত ও পরিপাটির সাথে একজন দক্ষ সংগঠক করে থাকেন | নেতা হতে গেলে এই ground level organizing শিখতেই হবে |
Booth Level সংগঠনে সবচেয়ে কার্যকরী সূত্রটি বিজ্ঞানের ভাষায় ও.ডি.পি.ডি -
"O" for Observation সঠিক পর্যবেক্ষণ
"D" for Discussion সঠিক পর্যালোচনা
"P" for Planning পরিকল্পনা গ্রহণ
"D" for Directing সঠিক পরিচালনা
কোন নদীর যেমন বিস্তৃতির সাথে সাথে সক্রিয়তা কমতে থাকে, খনন করে কার্যক্ষমতা বাড়াতে হয়, সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যেতেও একজন নেতাকে নিত্য-নতুন বৈকল্পিক পথের আগাম অনুসন্ধান করতে হয়| ভিত শক্ত রাখতে নীচুতলার কর্মী re-generate করে যেতে হয়|
রাজনীতি বর্তমানে আর দেশের সেবার আদর্শ নেই | বেশীরভাগ রাজনীতিকই এখন একটি নোবেল প্রফেশন হিসেবে এটিকে দেখেন |
আগে রাজনীতিকরা কোনরকম ব্যক্তিগত সাহায্য গ্রহণ করাকে অপমান মনে করতেন, আর এখন কিভাবে ভাতা আরও বাড়ানো যায়, কোন কোন পথে কত আয় করা যায়, এমনকি কাউকে কোন সাহায্যের বিনিময়ে উতকোচ নিতেও রাজনীতিকদের দ্বিধা আসে না |
2018 সালে জনৈক ব্যক্তি জনস্বার্থে মামলা করেন সুপ্রীম কোর্টে কর্মচারী পেনশনের বিরুদ্ধে | বিশেষ করে, একজন ব্যক্তির শুধুমাত্র রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সার্ভিস যদি তিনটি টার্মে তিনরকম পদ পান, যেমন পার্ষদ, বিধায়ক, সাংসদ - তাহলে তিনি তিনটি ভাতা পাবেন| যা চরম অন্যায় |
শুধু তাই নয়, জনগণের টাকায় একজন রাজনীতিক বাড়ি, গাড়ি, রেশন, বিদ্যুত, জ্বালানি, ক্যান্টিন , বিদেশে চিকিতসা - বিনি পয়সায় অনেককিছু ভোগ করেন | সবই যদি মুফত্ পাবেন তবে এতো ভাতা দিয়ে তিনি কি করবেন ?
আরো বড়ো বিষয় দেশনেতা কোন আয়কর দেবেন না| এই বৈষম্য জনগণের দ্বারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কেন থাকবে | অথচ যাদের জন্য সরকার, তারা মুখ দিয়ে রক্ত তুলে সংসার নির্বাহ করবে | এ কেমন বিচার !
যে কোন নেতা তাই জোর করে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চান , কখনো তার জন্য মানুষ খুন করতে বা করাতেও পিছপা হন না ||
এছাড়াও সমাজবিরোধী গুন্ডা বদমাশ দাগী জেলখাটা আসামী কি করে জন প্রতিনিধি হন | সর্বা্গ্রে রাজনীতির শুদ্ধিকরণ না হলে, আগামী দিনে অশান্ত রাজনৈতক পরিস্থিত তৈরী হবে, কেউ রুখতে পারবেন না |
বডড়ো বড়ো দাযিত্বপূর্ণ পদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন মাপকাঠিও নেই , ফলে অঙগুঠাছাপ নেতা একজন আই.এ.এস পদমর্যাদার অফিসারকে জুতো পালিশ করাতে পারেন এই ব্যবস্থার আশু পরিবর্তনের জন্য কোর্টকে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবেই |
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা কেন পেগাসাস তদন্ত কমিশন করলেন ? উনি ক্ষমতায় আসার পর এরকম কটা কমিশন হয়েছে ? সেগুলির রেজাল্ট কি ?
একটা সফটওয়্যার, যা দিয়ে কে, কাকে, কখন ফোন করছে, কী বিষয়ে কথা বলছে, সব জেনে নেওয়া যায় |
মূলতঃ ফোনে আড়ি পেতে হাঁড়ির খবর নাকি জেনে নিচ্ছে শত্রুপক্ষ- এই সন্দেহ সম্প্রতি পশ্চিম বাংলায় নতুন একটি তদন্ত কমিশন করতে বাধ্য করেছে মুখ্যমন্ত্রীকে |
কিন্তু এর জন্য যে বিপুল অঙ্কের টাকা খরচ হবে, তা কিন্তু দেবেন গৌরী সেন জনতা | আমার আপনার ট্যাক্সের টাকায় নিরসন হবে এই সন্দেহের |
তাই প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক - 1, এরকম তদন্তের ফলাফল কি ? সার্থকতা কতটা | এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর ইতিমধ্যে যে 13টি কমিশন করেছেন যেমন 1971সাঁইবাড়ি হত্যাকান্ড, 1982 আনন্দমার্গী হত্যা, 1993 21শে জুলাই হত্যাকান্ড, 1999 মেদিনীপুর ট্রাইবাল হত্যা, 2014 চিটফান্ড তদন্ত, যার জন্য সরকারি কোষাগার থেকে খরচ হয়েছে প্রায় 32.53 কোটি টাকা |
প্রশ্ন 2, পেগাসাস অভিযোগটি রাজ্যের কেন্দ্রের বিরুদ্ধে | ভারতীয় আইন কি কেন্দ্রর বিরুদ্ধে রাজ্যকে কমিশন বসাবার এক্তিয়ার দিয়েছে | আইনজীবীদের অভমত, না, দেয় নি |
তাহলে, কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে এই কমিশন কেন
চটি থেকে চাটুয্যে হবার জন্য | সি.এমের পি..এম.. হতে সাধ হয়েছে, তাই গিমিক রচনার চেষ্টা চলছে , পাবলিকের টাকায় |
ভারতবর্ষের এক অন্যতম চিরকালীন শ্রেষ্ঠ শাশ্বত যুবনেতা স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর বানী ও রচনায়, নিজেকে কিভাবে নেতৃত্বদানের যোগ্য করে গড়ে তোলা যায়, তার কয়েকটি সূত্র দিয়েছেন |
যারা রাজনীতিতে নেতৃত্ব দিতে চান বা যে কোন সংগঠনের কার্যকর্তা হিসেবে কীর্তি রচনা করতে চান, সূত্রগুলি তাদের কাছে জাদুকাঠি| আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপ |
1. স্বামীজী বলছেন, নিজেই নিজেকে নেতার আসনে বসাতে নেই| স্বঘোষিত নেতা হতে নেই| সত্যিকারের লিডারি করা সহজ নয়, তাকে হাজার লোকের মন যোগাতে হয় |
2 ঈর্ষা স্বার্থপরতার লেশমাত্র রাখলে চলবে না | নিঃস্বার্থ হতে হবে |যার যা প্রাপ্য, দিতে হবে | অন্যের সামান্যতম অধিকার থেকেও বঞ্চিত করা চলবে না |
3 নিখাদ ভালোবাসা আর সংযমের চরিত্র চাই | দশের হিতের জন্য নিঃশেষে আমিত্ব বিসর্জন চাই |
4 সবসময় আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান থাকা চাই |
5. কর্তৃত্বের ভাব দেখানো নেতার চলে না | কর্তৃত্বের ভাব থেকে ঈর্ষা জন্মায় | পদমর্যাদা যতো বাড়ে, ঈর্ষাও |
6 নেতাকে চরিত্রবান হতে হবে | নিজের ব্যর্থতা অন্যের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা ত্যাগ করতে হবে |
7 . নেতা হতে যেওনা, সকলের সেবা করো |
8. সবকিছুর ঊর্দ্ধে পক্ষপাতহীন হলে, তবেই সফলতা আসে | বহুজনহিতায় বহুজনসুখায় - পারলে তবেই নেতা |
9. সকলের প্রভূ তিনিই হন, যিনি সকলের দাস | যার প্রেমে উচ্চ-নীচ অহংকার নেই, সম্প্রদায় বুদ্ধি নেই, তিনিই নেতা |
10. সহায়ক সংঘশক্তি থাকতে হবে, যে সংঘশক্তি আজ্ঞানুবর্তিতার জন্ম দেয় |
11. আদর্শ নেতা তিনিই, যিনি মহাশত্রুর প্রতিও সর্বদা হিতবচন প্রয়োগ করেন| দলে বা সংগঠনে সবসময় ইতিবাচক কথা বলবেন |
12. দল ভাঙে পরস্পরকে ক্রিটিসাইজ করার জন্য, একজনের কথা অন্যজনকে বলার জন্য, পরনিন্দার জন্য| দোষ দেখা সহজ, গুণ দেখাই মহাপুরুষের কাজ |
13. সকলকে ভালোবাসাই নেতৃত্বের লক্ষণ
14. নেতার কর্তব্য তার তত্ত্বাবধানে যারা রয়েছেন, তাদের সাহসী,নীতিপরায়ণ ও সহানুভূতিসম্পন্ন করে তোলা |
15. আদর্শ নেতার কর্মপন্থা - তিনটি পর্যায়ে গৃহীত হয়, প্রথমে বিদ্রুপ, তারপর বিরোধীতা, পরিশেষে গ্রহণ |
রাজনীতির একটি নতুন ট্রিকস্ শিখলাম আজ | একটা ঘটনা| ঘটনার আবর্তন, দোষীকে আড়াল করে, শত্রুকে সেই অপরাধের সাথে জড়িয়ে চাপ সৃষ্টি করে লঘুপাপে গুরুদণ্ডের ব্যবস্থা করা| আবার পাবলিক কিউরিসিটিকে মিথ্যের মোড়কে বিষয়কে ঘুরিয়ে নিজের অনুকূলে রাখার ট্যাকটিস |
ব্যুহ বোধ হয় একেই বলে | একটি সাধারণ যুবক ধর্মীয় আবেগে একটি কষাই এর প্রতারণার খবর ফেসবুকে পোস্ট করে | কসাইটি সাপের বিষে মৃত একটি ছাগল ভাগাড় থেকে তুলে এনে দোকানে কেটে ঝুলিয়ে বিক্রি করছিল |
পাবলিকের মার কেওড়াতলা পার - বলে কথা | স্বাভাবিকভাবেই কসাই ও তার কর্মচারীরা গণপিটুনির শিকার | তাদের জীবন রক্ষার জন্য চটজলদি থানা ইনভলব হয়ে তুলে নিয়ে এলো| এবার তার নিকটতম দাদারা ছেড়ে দেবার অনুরোধ পাঠালে সে সন্তর্পনে সুরক্ষিত বাড়ি ফিরবে |
আবার কিছুদিনের মধ্যেই সে যাতে ব্যবসাতে ফিরতে পারে , তার জন্য বিষয়টাকে জনগণের থেকে সরিয়ে দিতে ওটাকে কেন্দ্র করেই আনুষঙ্গিক ফেসবুক পোস্ট বিষয়টাকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে যেতে হল, যাতে পাবলিক ঐ ফেসবুক ব্যবহারকারির দিকে নজর ফেরাতে বাধ্য হল |
ফেসবুকে বিদ্বেষ ছড়ানোর অজুহাতে গ্রেফতার করা হল ছেলেটিকে | সারারাত্রি আটকে রাখা হল থানায় |
ইতিপূর্বে বেশ কিছু হিন্দুত্ববাদী পোস্ট করার কারণে ছেলেটিকে বাগে আনার এমনিতেই সুযোগ অনুসন্ধান করছিল, ক্যা়ডাররা |
তাকে ছাড়িয়ে আনার জন্য পরিবারের লোককে ছুটতে হল থানা সেখান থেকে পার্টি অফিস| প্রধানের হস্তক্ষেপে শেষে ছাড় পেল ছেলেটি | খালি হাতে নয় আর এধরণের পোস্ট করব না মুচলেকা দিয়ে |
এদিকে একজন সাধারণ নিরীহ নিরপরাধীকে অপরাধী করে থানায় আটকে রাখা হ|য়েছে জনগণ কৌতহল প্রকাশ করছে দেখে , মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠা দিতে আর একটা মিথ্যা রটিয়ে দেও|য়া হল - ছেলেটি কেন থানায় ? না বড় লটারি পেয়েছে তাই |নিরাপত্তার জন্য নিজেই থানায় আশ্রয় নিয়েছে |
কি বুঝলেন !
বাংলাদেশ: 11ই আগস্ট সোনালী চাকমা নামে এক হিন্দু আদিবাসী মহিলাকে রেশন প্রকল্প থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। ইসলামপন্থীরা তাকে রামকৃষ্ণ চাকমা (6) নামে তার ছেলেকে বিক্রি করতে বাধ্য করেছিল। তিনি বলেন, দারিদ্র্যের কারণে তিনি তার ছেলেকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। তার খাওয়ার কিছু নেই। সে মানসিক ভারসাম্যহীন বলে প্রশাসন বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। তাই এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাহায্য পাওয়া যায়নি। এই হলো বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে, কিছু স্থানীয় হিন্দু তার বাড়িতে গিয়ে তাকে কিছু অর্থ ও খাবার দিয়ে সাহায্য করেছিল।
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
স্থানীয় প্রশাসন মেয়েটি মানসিকভাবে অসুস্থ বলে বিষয়টি চাপা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটা বলল ভিন্ন কথা। তাই সরকারের কাছ থেকে কোনো সাহায্য নেই। এই হলো #বাংলাদেশে বসবাসকারী আদিবাসীদের অবস্থা। অবশেষে স্থানীয় কিছু লোক তার বাড়িতে গিয়ে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করে।
ঝাড়খন্ডের বড়কা গ্রামে মাত্র ২টি হিন্দু পরিবার বাস করে, বাকিরা মুসলিম। শুধুমাত্র #নুপুরশর্মার সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য মুখিয়া ওয়াসিমের ছেলে ও তার বন্ধুরা এক হিন্দু মেয়ে সুমনকে বাড়ি থেকে অপহরণ করে , এবং পঞ্চায়েতের সামনে বসতে বাধ্য করে । তাকে ইসলাম গ্রহণের হুমকি দেয়।
মেয়ের পরিবার ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা প্রতিবাদে বসলে এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
.... এই হলো নিজ দেশে হিন্দুদের অবস্থা!
তিনি নিদা খান। ইউপির একটি বিশিষ্ট মুসলিম পরিবারে বিবাহিত, তিনি তাত্ক্ষণিক তালাকের মাধ্যমে বিচ্ছেদ প্রাপ্ত হন।
তিনি এই প্রথার বিরুদ্ধে ভারতীয় বিচার বিভাগের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন এবং ভারতের তিন তালাক বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম দৃশ্যমান মুখ হয়ে উঠেছেন ।
এর জন্য তাকে অনেক মূল্য চোকাতে হচ্ছে। যা অন্যায়।সমস্ত নারী সমাজকে তার পাশে দাঁড়িয়ে, বিশ্বে বার্তা দেওয়া উচিত।
বিস্তারিত পড়ুন।
ইমাম মুফতি খুরশীদ আলম সমস্ত মুসলমানদের জন্য একটি ফতোয়া (আদেশ) জারি করেছেন। বলেছেন,নিদার সাথে কারো যোগাযোগ করা উচিত নয়। আদেশে আরো বলা হয়েছে: “তিনি অসুস্থ হলে কোনো ওষুধ দেওয়া হবে না। যদি তিনি মারা যান, তবে তার 'জানাজা' (অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায়) কাউকে 'নামাজ' পড়তে দেওয়া হবে না। তার মৃত্যুর পর তাকে কবরস্থানে (কবরস্থানে) দাফন করা যাবে না।"
ভারতের হিন্দুদের ওপর শরীয়ত আদালতের প্রভাব কী হবে?
এটি শরিয়া আদালত খোলার অন্তর্নিহিত অশুভ এজেন্ডাকে উন্মোচন করেছে। উত্তরপ্রদেশের বেরেলি শহরে এই ভদ্রলোক যা চালান তার অনুরূপ।
এজেন্ডা হল ভারতে একটি সমান্তরাল ইসলামিক স্টেট তৈরির শেষ লক্ষ্যের সাথে কাউন্সেলিং বা সালিশ কেন্দ্র হিসাবে মিলিত শরিয়া আদালত তৈরি করা। এটা সমগ্র মুসলিম সমাজকে চিরতরে মাওলানাদের কবলে ঠেলে দেবে।
. ব্যয়বহুল এবং দীর্ঘ ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার বাইরে তাদের বিরোধ নিষ্পত্তি করতে মুসলমানদের উত্সাহিত করা হবে। এই আদালতের কাজীরা মামলাকারীদের ধর্মীয় অনুভূতির সাথে সঙ্গতি রেখে তর্কযোগ্যভাবে দ্রুত এবং সস্তা নিষ্পত্তি প্রদান করার চেষ্টা করবেন।
কিন্তু সংক্ষুব্ধ পক্ষ যদি নিদা খানের মতো অগ্রহণযোগ্য মনে করে?
সেক্ষেত্রে স্বার্থান্বেষী মহল ধর্ম নিয়ে রাষ্ট্রে উন্মাদনা সৃষ্টি করতে পারে। সাংবিধানিক আদালতে কাজীর রায়কে চ্যালেঞ্জ করা শেষ পর্যন্ত নিন্দায় পরিণত হবে। পুরো সম্প্রদায়কে লাইনে দাঁড় করিয়ে নিদা খানের মতো ফলাফলের মুখোমুখি করবে ।
একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে মাওলানা ও কাজীদের বাহুতে ঠেলে দিয়ে হিন্দুদের জন্য পরিস্থিতি বিপজ্জনক করার চেষ্টা করবে ।
আপনার এমন মনে করা বোকামি হবে যে, উত্তরপ্রদেশের একটা ছোট্ট ঘটনা। না। আপনার পশ্চিমবঙ্গেও আকচার ঘটছে। এই সেদিন পশ্চিম মেদিনীপুরের একটা সেমি টাউন গড়বেতায়, স্কুল পাড়ায় একজন প্রতিষ্ঠিত ঠিকাদার তার স্ত্রীকে তালাক দেয়, পরে পাবলিক মিডিয়া পঞ্চায়েত করে
এটি গত ১৬ই আগস্ট যুক্তরাজ্যের (UK) একটি শহর বুরি সেন্ট এডমন্ডসে ঘটেছে। কিছু স্টুডেন্ট গোত্রীয় এই বৃদ্ধ মহিলার উপর জল, ময়দা এবং ডিম ছুঁড়েছে এবং একটি ছবি তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুরি সেন্ট এডমন্ডস এবং যুক্তরাজ্যের লোকেরা এই কিশোর-কিশোরীদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র হয়ে উঠেছে, তাদের নাম সহ ছাত্ররা অনলাইনে প্রকাশ করেছে৷ ফেসবুকে প্লাবিত হয়েছে, এবং দৃশ্যত ছেলেদের মধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এবং একজনকে জনসাধারণের কোন একজন ছুরিকাঘাত করেছে ।
আমি জানি না কিভাবে কেউ এটা করতে পারে, এটা ঘৃণ্য, এটা নৈতিকভাবে ভুল।
ভারতের বেশ কিছু দাস মানসিকতার মানুষ, প্রচার করেন, ব্রিটিশরা নাকি আমাদের সভ্যতা শিখিয়েছে। তাদের এই সভ্যতার নমুনা দেখাতে চাই।
আশা করি এবার থেকে তারা এটা বলার আগে ভাববে, কিম্বা উল্টো দিক থেকে চিন্তা করা শুরু করবেন।
অঙ্কিতা সিং কে ছিলেন?
অঙ্কিতা কুমারী সিং ছিলেন ঝাড়খণ্ড শহরের দুমকার 17 বছর বয়সী মেয়ে। সে 12 তম শ্রেণীতে পড়ে এবং একজন পুলিশ অফিসার হতে চায়। তিনি, তার ভাই (6), এবং তার বাবা একটি ছোট বাড়িতে থাকতেন। অঙ্কিতার শৈশবে তার মা ক্যান্সারে মারা গিয়েছিলেন। ক্যান্সারের চিকিৎসার খরচ বহন করতে পরিবারটিকে তাদের জমি ও সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়েছিল। বর্তমানে, অঙ্কিতার বাবা প্রতিদিন মাত্র 200 টাকা উপার্জন করতেন এবং অঙ্কিতা তাকে টিউশন দিয়ে সাহায্য করছিলেন (প্রায় 1000 টাকা আয়)।
23 আগস্ট 2022-এ, শাহরুখ হুসেন নামে একজন তার গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। হামলার সময় অঙ্কিতা তার বাড়ির জানালার কাছে ঘুমিয়ে ছিল। অঙ্কিতাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সে আক্রমণে 45% পুড়ে যায়। 5 দিন ধরে লড়াই করার পর 28 আগস্ট অঙ্কিতা মারা যান।
মৃত্যুর আগে অঙ্কিতা পুলিশের কাছে তার জবানবন্দি দেন যে শাহরুখ তার সাথে কথা না বললে তাকে হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। প্রায় 10 দিন আগে সে তাকে ফোন করেছিল, তাকে হয়রানি করেছিল এবং তাকে সাথে বন্ধুত্ব করতে চাপ দিচ্ছিলো । মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে অঙ্কিতা বলেছিলেন।
শাহরুখকে গ্রেফতার করেছে ঝাড়খণ্ড পুলিশ। পরে শাহরুখকে পেট্রোল যোগান দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় আরেক ব্যক্তি নাঈম আনসারি (ছোটু খান)।
ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন অঙ্কিতার আত্মীয়দের জন্য আর্থিক ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করার পর, তার বাবা বলেছিলেন যে 'তাঁর মেয়েকে বাঁচানো যেত যদি মুখ্যমন্ত্রী আক্রমণের পরে চিকিৎসায় থাকাকালীন অর্থ দিতেন। অঙ্কিতার উন্নত চিকিৎসার জন্য টাকাটা ব্যবহার করা যেত।
দুমকার ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ নুর মুস্তফা আনসারিকে এই মামলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে কারণ তিনি অঙ্কিতাকে প্রাপ্তবয়স্ক, যেখানে তিনি একজন নাবালক (১৭) বলে এই মামলাটি টেম্পারিং করেছিলেন।
“আজ আমি যেভাবে মরছি তারও মৃত্যু হওয়া উচিত
আফজাল খান কেন তার স্ত্রীদের সবাইকে হত্যা করে লাশ কূপে ফেলে দিলেন?
আফজাল খান তার স্ত্রীদের হত্যা করেছিলেন কারণ তিনি তার জ্যোতিষীকে বিশ্বাস করেছিলেন যে তিনি শিবাজীর বিরুদ্ধে তার যুদ্ধ থেকে ফিরে আসবেন না। তার ভাগ্যকে মেনে নিয়ে, আফজাল খান তার 63 জন স্ত্রীকে ঈর্ষায় অনুপ্রাণিত করে হত্যা করেছিলেন যে তারা অন্য কারো সাথে থাকবে বা তার মৃত্যুর পরে পুনরায় বিয়ে করবে।
তাই তিনি তাদেরকে একটি কূপে ঠেলে হত্যা করেন এবং তাদের সমাধি নির্মাণ করেন।
এই গল্পের নিকটতম উত্স এবং বিবরণ ফরাসি ভ্রমণকারী অ্যাবে ক্যারে থেকে এসেছে যিনি 1672 - 1674 সাল পর্যন্ত ভারতে একজন ফরাসি ভ্রমণকারী ছিলেন।
কেরালা আনুষ্ঠানিকভাবে শরিয়া রাজ্যে পরিণত হয়ে উঠছে।এটি কেরালা রাজ্য মাদ্রাসা শিক্ষক কল্যাণ বোর্ডের অফিসিয়াল গাড়ি, কেরালা সরকারের একটি বিভাগ।
এদিকে, কেরালার অমুসলিমরা মনে করেন রাজনীতির কথা বলা নিষিদ্ধ এবং বাম এবং কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া ফ্যাশন।
কেরালা, ইতিমধ্যেই কমিউনিজম এবং মার্কসবাদ আর তার উত্তেজনাপূর্ণ ট্রেড ইউনিয়নবাদের জন্য কুখ্যাত কোনো বিনিয়োগকারীর পছন্দের গন্তব্য নয়।
তার উপরে, কেরালা ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে যোগ দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে কেরালা নীচে থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এই কারণেই আপনি প্রতিটি রাজ্য এবং দেশে একজন মালয়ালি খুঁজে পেতে পারেন।
আর্থিকভাবে ভেঙ্গে পড়া রাজ্যটি ইসলামপন্থীদের জন্য উর্বর ভূমি। প্রতি বছর শত শত অমুসলিম (অধিকাংশ হিন্দু) ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়।
উপসাগরীয় দেশের মুসলমানরা যখন সনাতন ধর্মীয় দর্শনের কার্যকারিতার অনুভব বুঝতে পারছে, ভারতে তখন সরকারিভাবে ধর্মান্তরিত করার চক্রান্ত চলছে।
https://youtu.be/gxgEFOIdyvM
2018-19 সালে, কেরালার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী কেটি জলিল মাদ্রাসা শিক্ষকদের আয় ₹6,000 থেকে বাড়িয়ে ₹25,000 করার প্রস্তাব করেছিলেন। সম্ভবত এই বোর্ড সেই দিকেই একটি পদক্ষেপ। কেরালা সম্ভবত একমাত্র রাজ্য যা মসজিদ কর্মীদের পেনশন দেয়।
এটি গণহত্যার নতুন রূপ। "এখানে রক্তপাত হবে না। শুধুমাত্র সম্পদের ব্যবহার করে আইএস জন্মাবে |
“একটি গুলি ছাড়াই, কাফিররা ভাল শিক্ষা এবং চাকরির সন্ধানে কেরালা ছেড়ে যেতে বাধ্য হবে। কাশ্মীরি পণ্ডিতদের মতো তারাও তাদের দেশে উদ্বাস্তু হয়ে যেতে পারে।"
ভারত জোড়ো, বললেই জুড়ে যায় না, ভারতের আত্মা, সংস্কার, আজন্ম লালিত শ্রদ্ধাবিন্দু গুলিকে অসম্মান করে আসলে ভারতমাকে অপমান করছে কংগ্রেস, ভারতবাসী ক্ষমা করবে না।
প্রতিবাদের নামে কেরেলায় সম্পূর্ণ জনসম্মুখে একটি বাছুর হত্যার এই একটি চিত্র মানব শালীনতার সমস্ত সীমা অতিক্রম করার মতো।
কেরালার যুব কংগ্রেস এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে তুষ্টির রাজনীতির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে।
এমনকি পশ্চিমবঙ্গেও এই জঘন্য কিছু করার সাহস নেই।
আর আমি এটা বলছি না কারণ গরু আমার ধর্মে পবিত্র (এবং আমি তা মেনে চলি), কিন্তু এই অর্থে যে আপনি একটি বিন্দু প্রমাণ করার জন্য জীবন নেন? আপনার এবং পাকিস্তানের সেই ঘৃণাকারীদের মধ্যে পার্থক্য কী?
এই সাব-মানুষদের একটি শিক্ষা দেওয়া উচিত এবং একটি উদাহরণ তৈরি করা উচিত যাতে কেউ আর কখনও এই জঘন্য কিছু করতে না পারে।
সত্যি বলতে, এটি এমন একটি উদাহরণ যেখানে গৌরক্ষকদের হস্তক্ষেপ করা উচিত এবং এই কসাইদের সঠিক ওষুধের স্বাদ দেওয়া উচিত।
যারা আমাকে বার্তা পাঠাচ্ছেন তারা যা চান তা খাওয়ার অধিকার প্রয়োগ করছেন! আচ্ছা দয়া করে আপনার বাড়ির সীমানার মধ্যে যা খুশি খাবেন, রাস্তার মাঝখানে কোনও প্রাণীকে কসাই করবেন না।
যারা বলছেন যে আমার মতামত অযাচিত। ঠিক আছে যদি আমার ধর্মে প্রিয় কিছু বলে আঘাত করা হলে আমি ক্ষুব্ধ হওয়াতে আমার দোষের কিছু দেখি না। আপনি "প্রগতিশীলতা" এবং "উদার-চিন্তার" জন্য আপনার আত্মা বিক্রি করতে পারেন কিন্তু আমি তা করিনি।
ওমান
প্রকৃতপক্ষে সাধারণত অমুসলিমরা ইসলাম অধ্যয়ন করেন না। তাই তারা জানেন না পৃথিবীতে প্রকৃত মুসলমানও আছেন, যাদের কাছে অন্য ধৰ্মবিশ্বাস হারাম না।
আমরা সবাই জানি যে ইসলামের দুটি শাখা রয়েছে - সুন্নি ও শিয়া। কিন্তু না, এর তিনটি শাখা রয়েছে সুন্নি, শিয়া, ইবাদি।ওমান ইবাদিদের বাড়ি।
সুন্নিরা চারটি খিলাফত বা উত্তরসূরি অনুসরণ করে।
শিয়ারা তার পরিবারের সাথে শুধুমাত্র একজন আলীকে অনুসরণ করে। ইবাদি মাত্র দুইজন খিলাফত বা উত্তরসূরি অনুসরণ করেন।
ইবাদি সত্যিই শান্তিপ্রিয় মানুষ যদিও ইতিহাসে ওমান অনেক দেশ শাসন করেছে এবং তাদের দাস ছিল কিন্তু এটা ছিল শুধুমাত্র রাজকীয় উচ্চাকাঙ্ক্ষা। খ্রিস্টান, ইহুদি বা কোনো ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে তাদের কোনো সমস্যা নেই। তারা আপনার ক্রুশ বা ইহুদি মাথার খুলির টুপি বা কপালে হিন্দু চিহ্ন দেখলে কোন রিএক্ট করেন না।
কোন ইবাদি সন্ত্রাসী সংগঠন নেই। কোন ইবাদি জঙ্গি বলে ধরা পড়েনি। ইবাদীরা "সর তন সে জুদা " বলে না।
সুন্নি ও শিয়া উভয়েই ইবাদিদের ঘৃণা করে।
জামাত-উল-মুজাহিদিন এবং আনসার-উল-বাংলা নিষিদ্ধ দুটি বাংলাদেশি জেহাদি সংগঠন। সম্প্রতি ঝাড়খন্ডের একটি খুনের ঘটনায় ধরা পড়া জনৈক নাইমের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করে ঝাড়খন্ড পুলিশ দেখতে পায় যে সে প্রায়ই মোবাইলে আনসার-উল-বাংলার কার্যক্রম দেখতেন। নাঈম বাংলাদেশের নিষিদ্ধ ঘোষিত ইসলামী জিহাদি সংগঠন আনসার-উল-বাংলার দ্বারা অত্যন্ত প্রভাবিত ছিল।তিনি নিষিদ্ধ বাংলাদেশী সংগঠনের জিহাদি কার্যক্রম দেখতেন এবং তাদের বিষয়বস্তু দ্বারা অত্যন্ত প্রভাবিত ছিলেন।
নিষিদ্ধ সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য হল ইসলামিক পুরুষদেরকে অ-ইসলামী নারীদের প্রেমের সম্পর্কে ফাঁদে ফেলা, তাদের বিয়ে করা এবং তাদের ইসলামে ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করা।
অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীরা জাল ভোটার আইডি, আধার কার্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ পরিচয়পত্র নিয়ে শাইবগঞ্জ এবং পাকুরের মতো এলাকায় বসবাস করছে। অবৈধ অভিবাসীদের একটি সংগঠিত গ্যাং রয়েছে যারা দুমকার দঙ্গলপাড়া, দুধনি, বন্দরজোদি এবং জারুওয়াডিহাতে নাবালিকা মেয়েদের প্রেমের সম্পর্কে ফাঁদে ফেলে এবং তাদের ইসলামে ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করে। এবং তারা তাদের উদ্দেশ্য পূরণে ভারতীয় প্রভাবিত মুসলিম যুবকদের ব্যবহার করছে।
পপুলার ফ্রন্ট of ইন্ডিয়ার সাথে যোগসূত্রেরও প্রমাণ রয়েছে।
দুমকার গান্ধী নগর এলাকায় বসবাসকারী আরেক ভুক্তভোগী মহিলার বাবা বলেছেন যে তার মেয়ে একইভাবে একজন ইসলামপন্থী দ্বারা প্রতারিত হয়েছিল। "সে লোকটির প্রেমে পড়েছিল এবং তাকে বিয়ে করার জন্য আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিল। এটি 8 বছর আগে ঘটেছিল। পরে তিনি জানতে পারলেন যে তিনি অন্য কোনো ধর্মের অনুসারী, কিন্তু ততক্ষণে লোকটিকে বিয়ে করা ছাড়া তার আর কোনো উপায় ছিল না", যোগ করেন তিনি।
অমুসলিম ইয়ং মেয়েরা আধুনিকতার ইগোতে ফাঁদে পা দিয়ে ভুল করে ফেলছেন, যা তাদের বাকি জীবনকে বিষময় করে তুলছে।
কাশ্মীর প্রসঙ্গে পাকিস্তানের বন্ধু হয়ে কথা বলছে
কাশ্মীরের পরিস্থিতির ব্যাপারে জার্মানির "ভুমিকা এবং দায়িত্ব" গায়ে পড়া গোছের । পররাষ্ট্রমন্ত্রী 'আনালেনা বেয়ারবক' আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস নিয়ে একটি শব্দও উল্লেখ না করে কাশ্মীরে জাতিসংঘের ভূমিকার আহ্বান জানিয়েছেন।
পাক মন্ত্রী জারদারির সাথে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কাশ্মীর নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বেয়ারলকের ক্ষোভের কারণ ছিল ইসলামাবাদ জার্মানির উপর আফগানদের ধরে রাখার জন্য, যারা গত দুই দশকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন দখলদারিত্বের সময় জার্মান বাহিনীকে তালেবানদের হাত থেকে বের করে দিয়েছে। কাবুলকে শাসন করে ডয়েচল্যান্ডের নিরাপদ জলবায়ুতে।
জার্মানির ক্ষোভের আরেকটি কারণ হল মোদি সরকার ইউক্রেন যুদ্ধে বার্লিনের নেতৃত্বে পশ্চিমী লাইনের দিকে তাকাচ্ছে না৷ জার্মানি চায় ইউক্রেনের যুদ্ধে পশ্চিমাদের অনুসরণ না করার জন্য ভারতকে শাস্তি দেওয়া হোক।
এছাড়াও, জার্মান নেতৃত্ব ভারতের ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক ভূমিকার জন্য ঈর্ষান্বিত হচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেন সম্প্রসারিত জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারত, জাপান এবং জার্মানির জন্য আমেরিকান সমর্থনের ইঙ্গিত দিয়ে। জার্মানির এটা হজম করা কঠিন যে ভারতকে প্রধান ইউরোপীয় শক্তির সাথে সমান করা হচ্ছে।
ভারত সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
জার্মানি ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সাম্প্রতিক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জম্মু ও কাশ্মীর সংক্রান্ত মন্তব্যের বিষয়ে মিডিয়ার প্রশ্নের জবাবে, সরকারী মুখপাত্র শ্রী অরিন্দম বাগচি বলেছেন:
"বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমস্ত গুরুতর এবং বিবেকবান সদস্যদের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, বিশেষ করে আন্তঃসীমান্ত প্রকৃতির আহ্বান জানানোর ভূমিকা এবং দায়িত্ব রয়েছে।
ভারতীয় কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীর কয়েক দশক ধরে এই ধরনের সন্ত্রাসী অভিযানের ধাক্কা খেয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। ভারতের অন্যান্য অংশের মতো সেখানেও বিদেশি নাগরিকরা শিকার হয়েছেন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এবং FATF এখনও 26/11-এর ভয়াবহ হামলায় জড়িত পাকিস্তান-ভিত্তিক সন্ত্রাসীদের অনুসরণ করছে।
যখন রাষ্ট্রগুলি এই ধরনের বিপদগুলিকে স্বীকৃতি দেয়, হয় স্বার্থ বা উদাসীনতার কারণে, তারা শান্তির কারণকে হ্রাস করে, এটি করে তারা সন্ত্রাসের শিকারদের প্রতিও চরম অবিচার করে।"
08 অক্টোবর 2022