বাংলাদেশ অগ্নিবীর ডিজিটাল গ্রন্থাগার
রামায়ণ
বাল্মীকি রামায়ণ (বাংলা)
বাল্মীকি রামায়ণ
অনুবাদক : শ্রী হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য
ভাষা: বাংলা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৫২৪
সাইজ: ১৫.৯৪ এমবি
বাল্মীকি রামায়ণ
অনুবাদক : গীতাপ্রেস
ভাষা: বাংলা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ? (৩ টি ফাইল)
সাইজ: ১০৭১.১ এমবি
বাল্মীকি রামায়ণ (সারানুবাদ)
অনুবাদক : রাজশেখর বসু
ভাষা: বাংলা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৪৯৯
সাইজ: ২০.৫৮ এমবি
বাল্মীকি রামায়ণ (গৌড়ীয়পাঠ সহ)
অনুবাদক : শ্রী অমরেশ্বর ঠাকুর
ভাষা: বাংলা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৮৯২
সাইজ: ৪০.১১ এমবি
বাল্মীকি রামায়ণ (ক্রিটিকাল ইডিশন -BARODA)
ভাষাঃ সংস্কৃত
অরিয়েন্টাল ইনস্টিটিউট, বরোদা
বরোদা ইন্সটিটিউট এর গবেষকগণ সারা ভারত,নেপাল খুঁজে প্রাচীন ৮৬ টি পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছিলেন যেগুলোকে তাঁরা ৩৭ টি আলাদা শ্রেণীতে ভাগ করে চালিয়েছিলেন মূল রামায়ণ খুঁজে বের করার প্রচেষ্টা।আর এদের মধ্যে সবচেয়ে পুরনো পাণ্ডুলিপি ছিল নেপালের কাঠমুন্ডুর বীর গ্রন্থাগারে পাওয়া নেওয়ারি লিপিতে লেখা তালপাতার পাণ্ডুলিপি। পাণ্ডুলিপিতেই লেখা ছিল বিখ্যাত পণ্ডিত শ্রী শ্রীকরের ছেলে শ্রী গোপথ এই পাণ্ডুলিপিটি ১০২০ সালের আষাঢ় মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্থী তিথিতে সম্পাদনা করা সমাপ্ত করেন।মজার বিষয় হল আমরা এখন যে বাল্মিকী রামায়ণ পড়ি তাতে প্রথম খণ্ড আদিকাণ্ডে ৭৭ টি অধ্যায় থাকলেও এই পাণ্ডুলিপিতে আদিকাণ্ড মাত্র ৬১ অধ্যায় যুক্ত। সমসাময়িক অনেক পাণ্ডুলিপি পাওয়া গেছে যাতে আদিকাণ্ডে মাত্র ৪৯ টি অধ্যায়ও রয়েছে! অর্থাৎ বুঝতেই পারছেন আগের কথা বাদ দিলেও গত মাত্র ১০০০ বছরের মধ্যেই প্রচুর পরিমাণে প্রক্ষিপ্ত কথা,প্রক্ষিপ্ত অধ্যায় রামায়ণে ঢুকানো হয়েছে যা মহর্ষি বাল্মিকী লিখিত মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রামচন্দ্রের প্রকৃত জীবনী "বাল্মিকী রামায়ণ" এ ছিলনা।
ইতিমধ্যেই গবেষণকগণ প্রমাণ করেছেন যে রামায়ণ ৭ কাণ্ড বলে আমরা জনসাধারণ জানলেও আসলে প্রকৃত বাল্মিকী রামায়ণ ৫ কাণ্ডের প্রথম কাণ্ড আদিকাণ্ড ও শেষকাণ্ড উত্তরকাণ্ড আসলে বাল্মিকী রামায়ণের অংশ ই নয়,এগুলো গত ১-২ হাজার বছরে লিখা কিছু গল্প মাত্র,শ্রী রামচন্দ্রের প্রকৃত জীবনীতে এসবের কিছু ঘটেনি।
এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে নিচের লিংকগুলিতে ক্লিক করে আর্টিকেলগুলো পড়ে নিন