অণুজীবের প্রাণরসায়ন ও প্যাথোজেনেসিস রিসার্চ গ্রুপ
সার্বজনীন কল্যাণের স্বার্থে অণুজীব
অণুজীবের প্রাণরসায়ন ও প্যাথোজেনেসিস রিসার্চ গ্রুপ
[+] স্থাননির্দেশক: গবেষণাপ্রবন্ধ | অন্যান্য পাতায় যেতে এখানে ক্লিক করুণ।
গবেষণা প্রবন্ধসমূহ
বিগত চার বছরের গবেষণা থেকে কোলাবোরেটিভ পেপারসহ ল্যাব থেকে এ পর্যন্ত পাঁচটি গবেষণা প্রবন্ধের কাজ হয়েছে।
বায়োক্যাটালাইসিস, অণুজীব বাস্তুবিদ্যা, অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম সম্পর্কিত
তানিম জাবিদ হোসাইন, সুমাইয়া ইসলাম চৌধুরী, হালিমা আক্তার মজুমদার, মোহাম্মদ নাজমুল আহমেদ চৌধুরী, ফেরদৌসী আলী, নাবিলা রহমান, সুজন দে
ফ্রন্টিয়ার্স ইন মাইক্রোবায়োলজি, ২০২০
এই গবেষণাটি লোইট্টামাছের (Harpadon nehereus) খাদ্যনালীর ব্যাকটেরিয়া নিয়ে। খাদ্যনালী থেকে ব্যাকটেরিয়া আলাদা করে সেগুলো কি ধরনের হাইড্রোলেজ নিঃসরণ করতে সক্ষম, মাছের খাদ্যাভাসের সাথে তাদের সম্পর্ক কেমন, হজমে কোন ধরণের ভূমিকা আছে কিনা - এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা-যাচাই করাই ছিল এই গবেষণার মূল উদ্দেশ্য। সেই সাথে ডিএনএ বারকোডিং করে হাইড্রোলাইটিক ব্যাকটেরিয়াগুলোর ট্যাক্সোনোমি বিশ্লেষণ করা।
বায়োক্যাটালাইসিস সম্পর্কিত
মোহাম্মদ মোসলে উদ্দিন, সুজানা আফরিন লিমা, তানিম জাবিদ হোসাইন, নিউটন কর, ইয়াসমিন জাহান, বাবামালে আব্দুলকরিম ওলারেজু
ট্রপিকাল লাইফ সায়েন্স রিসার্চ, ২০২১
বীটল পোকার একটি প্রজাতির পাচক-রসে সেলুলোজকে ভাঙ্গতে পারে এরূপ এনজাইমের উপস্থিতি ও পরিমাণ নিরুপনের কাজ করা হয়েছে এই গবেষণায়। প্রাথমিকভাবে পাচক-রসে সেলুলোইটিক অ্যাক্টিভিটি শনাক্ত করার পর যাইমোগ্রাম পরীক্ষায়ও দুটি সক্রিয় সেলুলোজ এনজাইমের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এই হাইড্রোলেজ অ্যাক্টিভিটি-টি বীটলটির নিজস্ব এনজাইমের নাকি তার অন্ত্রস্থ অণুজীব থেকে নিঃসৃত, সেটা নির্ধারণের জন্য আরও বিশদ গবেষণা প্রয়োজন।
ওয়ান হেলথ, জুনোটিক প্যাথোজেন সম্পর্কিত
ফেরদৌসি আলী, তাজরিয়ান নুর সিলভি, তানিম জাবিদ হোসাইন, মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন, মোহাম্মদ সেরাজ উদ্দিন
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ওয়ান হেলথ্, ২০২১
এই কোলাবোরেটিভ গবেষণাটি ব্রয়লার মাংসে স্যালমোনেলা অণুজীবের বিস্তার আর এন্টিবায়োটিকের প্রতি তাদের সংবেদনশীলতা নিয়ে। স্যালমোনেলা ইতোমধ্যেই প্যাথোজেন হিসেবে সুপরিচিত যা থেকে পেটের পীড়াসহ আরও অসুখ বিসুখ হতে পারে। গবেষণায় ব্রয়লার থেকে সংগৃহীত নমুনা পরীক্ষা করে তাতে প্যাথোজেনটির মাঝারি পর্যায়ের প্রাদুর্ভাব পরিলক্ষিত হয়েছে। সব কয়টি প্যাথোজেনের মাঝেই আবার কম-বেশি বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিকের প্রতি প্রতিরোধক্ষমতা লক্ষ্য করা গেছে। এর মাঝে কিছু প্রজাতি ছিল মাল্টি-ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট।
বায়োট্রান্সফরমেশন, বায়োডিগ্রেডেশন সম্পর্কিত
ফেরদৌসি আলী, স্বরূপ দাস, তানিম জাবিদ হোসাইন, সুমাইয়া ইসলাম চৌধুরী, সাবরিনা আক্তার জেদনী, তুহিন দাস, মোহাম্মদ নাজমুল আহমেদ চৌধুরী, মোহাম্মদ সেরাজ উদ্দিন
রয়্যাল সোসাইটি ওপেন সায়েন্স, ২০২১
পেট্রোলিয়াম দূষণযুক্ত মাটি থেকে ব্যাকটেরিয়া খুঁজে নিয়ে সেগুলোর মধ্যে বেশি পরিমাণে বায়োসারফ্যাক্টেন্ট নিঃসরণ করে এমন শুধুমাত্র ৪টি স্ট্রেনকে বিশদভাবে পরীক্ষা করেছি আমরা। স্ট্রেনগুলো থেকে নিঃসৃত বায়োসারফ্যাক্টেন্ট আংশিকভাবে বিশোধন করে সেগুলো উচ্চ তাপমাত্রা, পিএইচ আর লবণাক্ততায় কতোটা কার্যক্ষম সেটা নির্ণয় করা হয়েছে। এই পরীক্ষায় কয়েকটি বায়োসারফ্যাক্টেন্ট ইমালসিফাই করার ভালো সক্ষমতা দেখিয়েছে। তদুপরি এন্টিমাইক্রোবিয়াল অ্যাক্টিভিটি ও ডিজেল ভাঙ্গার কার্যক্ষমতাও দেখা গেছে। আশা করা যায় চরমভাবাপন্ন পরিবেশে বায়োরেমিডিয়েশনের ক্ষেত্রে অণুজীব নিঃসৃত এই সারফ্যাক্টেন্টগুলো বিশেষভাবে উপযোগী হবে।
বায়োক্যাটালাইসিস, অণুজীব বাস্তুবিদ্যা, অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম সম্পর্কিত
তানিম জাবিদ হোসাইন*, মুক্তা দাস, ফেরদৌসি আলী, সুমাইয়া ইসলাম চৌধুরী, সাবরিনা আক্তার জেদনী
এআইএমএস মাইক্রোবায়োলজি, ২০২১
এই পেপারে আমরা ৭ টি প্রোটিয়োলেটেক (অর্থাৎ প্রোটিনকে ডিগ্রেড করে) স্ট্রেনের বায়োলজিকাল ও ফাইলোজেনেটিক বৈশিষ্ট্য, তাদের প্রোটিয়েজ উৎপাদন এবং সাবস্ট্রেট প্রেফারেন্স সম্পর্কে রিপোর্ট করেছি। অণুজীব নিঃসৃত হাইড্রোলেজগুলো জেলাটিন, ক্যাজিন, অ্যালব্যুমিন ৩ ধরনের প্রোটিনকেই ডিগ্রেড করতে পেরেছে, তবে জেলাটিনের প্রতি তুলনামূলকভাবে বেশি প্রেফারেন্স দেখিয়েছে। অ্যাকুয়াকালচারে প্রোবায়োটিক হিসেবে আর প্রোটিয়েজ এনজাইমের উৎস হিসেবে এই স্ট্রেনগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পার।
উপকারী অণুজীব, প্রোবায়োটিকস্, বায়োকন্ট্রোল
তানিম জাবিদ হোসাইন*, হালিমা আক্তার মজুমদার, ফেরদৌসি আলী, খাদিজা আক্তার
প্রিপ্রিন্ট, ২০২২
বোরহানি থেকে আইসোলেট করা অণুজীব, লিমোসিল্যাকটোবাসিলাস ফারমেন্টাম স্ট্রেন ল্যাব-১ ও লেভিল্যাকটোবাসিলাস ব্রেভিস স্ট্রেন ল্যাব-৫ এ দুটি ল্যাকটিক এসিড ব্যাকটেরিয়ার প্যাথোজেনকে প্রতিহত করার সক্ষমতা নিয়ে গবেষণা বর্ণনা করা করা হয়েছে এই পেপারে।
গবেষণা উপস্থাপনা ও অ্যাওয়ার্ড
মুক্তা দাশ এর জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (এন.এস.টি.) ফেলোশিপ ২০১৮ অর্জন।
সুমাইয়া ইসলাম চৌধুরীর এন.এস.টি. ফেলোশিপ ২০১৯ অর্জন।
সুমাইয়া ইসলাম চৌধুরী বাংলাদেশ সোসাইটি অব বায়োকেমিস্ট্রি ও মলিক্যুলার বায়োলজি আয়োজিত বিএসবিএমবি কনফারেন্স ২০১৯ এ পোস্টার উপস্থাপন করে প্রতিযোগিতায় ৩য় স্থান অধিকার করেছেন।
খাদিজা আক্তার এর এন.এস.টি. ফেলোশিপ ২০২১ অর্জন।