بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ
ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ
Peace be upon you
ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ
Peace be upon you
মোঃ হাসান মিয়া
এমবিবিএস (শেষ বর্ষ), রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় , প্রাইম মেডিকেল কলেজ।
করোনা ভাইরাস হলো একটি সংক্রামক ভাইরাস পরিবারের অংশ, যা মূলত শ্বাসতন্ত্রে সংক্রমণ ঘটায়। ২০১৯ সালের শেষ দিকে SARS-CoV-2 নামক একটি নতুন প্রজাতির ভাইরাস শনাক্ত হয় চীনের উহানে, যেটি COVID-19 রোগ সৃষ্টি করে।
COVID-19 এর উপসর্গ হালকা থেকে গুরুতর হতে পারে। সাধারণ উপসর্গগুলো হলো:
জ্বর
শুকনো কাশি
গলা ব্যথা
শ্বাসকষ্ট
ক্লান্তি বা দুর্বলতা
স্বাদ বা গন্ধ হারিয়ে যাওয়া
সর্দি বা নাক বন্ধ
পাতলা পায়খানা (কিছু ক্ষেত্রে)
ত্বকে র্যাশ বা চোখের সংক্রমণ
গুরুতর লক্ষণ:
শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
বুক ধড়ফড় করা বা ব্যথা
বিভ্রান্তি বা জ্ঞান হারিয়ে যাওয়া
ঠোঁট বা মুখে নীলাভ ভাব
করোনা ভাইরাস ছড়ায় প্রধানত:
হাঁচি-কাশির মাধ্যমে বায়ুবাহিত ড্রপলেট
মুখ, নাক, বা চোখে সংক্রমিত হাত লাগলে
সংক্রমিত মানুষের সংস্পর্শে (বডি কন্টাক্ট)
নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে ২০ সেকেন্ড হাত ধোয়া
মাস্ক পরা, বিশেষ করে জনবহুল স্থানে
সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা (কমপক্ষে ৩ ফুট)
চোখ, মুখ ও নাক না ধরা
নিয়মিত হাত স্যানিটাইজ করা
ভিড় এড়িয়ে চলা
বর্তমানে করোনার জন্য অনেক ধরনের টিকা রয়েছে, যেমন:
Pfizer-BioNTech
Moderna
AstraZeneca
Johnson & Johnson
Sinovac, Sinopharm (বাংলাদেশে ব্যবহৃত হয়েছে)
টিকা নেওয়া সংক্রমণ, জটিলতা এবং মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়।
হালকা উপসর্গে বিশ্রাম, পানি ও সাপোর্টিভ চিকিৎসা
অক্সিজেন সাপোর্ট (গুরুতর ক্ষেত্রে)
কখনও কখনও স্টেরয়েড, অ্যান্টিভাইরাল ও অন্যান্য ওষুধ
ICU সাপোর্ট (প্রয়োজন হলে)
নোট: অ্যান্টিবায়োটিক সাধারণত কাজ করে না, কারণ এটা ভাইরাসজনিত রোগ।
অনেকের ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়ার পরও কিছু উপসর্গ অনেকদিন থাকতে পারে, যেমন:
দীর্ঘদিন ক্লান্তি
মনোযোগে সমস্যা
শ্বাসকষ্ট
ঘুমের সমস্যা
দুশ্চিন্তা বা বিষণ্ণতা
বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে করোনা সংক্রমণ বেড়েছে ও কমেছে। সরকার বিভিন্ন সময় লকডাউন, স্কুল-কলেজ বন্ধ, স্বাস্থ্যবিধি ও টিকা কার্যক্রম চালু করেছিল। আবারও ২০২৫ এ এসে করোনা বেড়ে যাচ্ছে , তাই সকলে সাবধান থাকি সুস্থ থাকি ।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে সতর্কতা
বিস্তারিত
১. এডিস মশার উৎস ধ্বংস করতে হবে।
২. শিশুদের দিনে ও রাতে মশারির ভেতরে রাখতে হবে। বিশেষ করে নবজাতক শিশুকে সার্বক্ষণিক মশারির ভেতরে রাখা জরুরি।
শরীরে লালচে র্যাশ দেখা দিতে পারে।
লক্ষণসমুহঃ
> জ্বর অথবা তীব্র জ্বর
> মাথাব্যথা, শরীর ব্যথা, পেটে ব্যথা হতে পারে।
> হতে পারে পানি শূন্যতা এবং পাতলা পায়খানাও।
> চোখ লাল হয়ে যাওয়া, কাশি বা শ্বাসকষ্ট হওয়া।
> পরিস্থিতি গুরুতর হলে শরীরের বিভিন্ন স্থান থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে। যেমন রক্তবমি, পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া ইত্যাদি।
স্মৃতির পাতা
Videos For Medical Students 💻
Address:
Kurarpar, Dhamsreni, Ulipur-5620, Kurigram, Bangladesh
Mobile :+880 17742-25265
Phone :+880 96966-25265
Email : publicusebd1@gmail.com