To get all the recent updates, click this.
The magazine was published on September 5, 2024. Contact us to get this magazine.
আর কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে দেবীপক্ষের। বৃষ্টি ভেজা দুপুরের সোনা রোদ গায়ে মেখে আমরাও এসে পৌঁছেছি আপনাদের দ্বারে, নিয়ে এসেছি নতুনের বার্তাকে। ছয় বছর আগের এক সেপ্টেম্বরের বিকেলে প্রথম শুরু হয়েছিল যে প্রয়াস তা তখনও কোন নাম নেয়নি, বিমূর্তরূপে নামহীন ভাবেই শুরু হয়েছিল প্রথম বছরের পথ চলা। ছোট্ট পদক্ষেপে তখনও তার গণ্ডি কয়েকটা হাতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ, তারপর কেটে গেছে অনেকটা সময়। ছয় বছর আগের সেই ছোট্ট প্রয়াসই আপনাদের ভালোবাসায় ও আশীর্বাদে আজকের প্রস্ফুটিত 'বার্তা'। দেখতে দেখতে পেরোলো ছয় টা বছর, ফেলে আসা শৈশবের স্মৃতি মেদুরতাকে সাথে নিয়েই আমরা এ বছরও ব্রতি হয়েছি, সপ্তম সংখ্যার সফল রূপদানে। কর্মব্যস্ত প্রতিটা মুহূর্তের মাঝেও আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের কাছাকাছি পৌঁছানোর। এক ঝাঁক সুরভীর গন্ধের বুনিয়াদে গাঁথতে চেষ্টা করেছি এক ছোট্ট উপহারের মালা, যার প্রাচুর্য হয়তো বেশি না হলেও প্রচেষ্টা বেশি। তাই অনুরোধ থাকলো এই সম্পূর্ণ সংগ্রহকে একটু নেড়েচেড়ে দেখার জন্য। পত্রিকা প্রসঙ্গে বলতে পারি বার্তা কোন একক উদ্যোগ নয়, বরং সকলের যৌথ উদ্যোগে প্রস্ফুটিত পুষ্প। তাই এর সৌরভ অবশ্যই আপনার মনকে ও সুরভিত করবে এই আশা রাখি।।
'বার্তা'র সপ্তম বর্ষে সকলকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। 'বার্তা' পরিবারের সকলের যৌথ উদ্যোগে এ বছরও আমরা আমাদের 'বার্তা'র সপ্তম সংখ্যার সফল রূপদান করতে পেরেছি। ২০১৮ সাল থেকে শুরু করা পথ চলায় নানা ত্রুটি বিচ্যুতির মধ্যে দিয়ে আমাদের এই প্রয়াস কতটা সার্থক হয়েছে জানিনা, তবে এর মাধ্যমে যে অনেকের কাছে পৌঁছতে পেরেছি, সে কথা অস্বীকার করার জায়গা নেই। পাশাপাশি সপ্তম বর্ষেও আমরা চেষ্টা করেছি আরও কিছু আগ্রহী মানুষের লেখা আর হাতে আঁকা ছবি কেও আমাদের এই ছোট্ট সংগ্রহের স্থান দিতে, ইচ্ছুকদের থেকে অভূতপূর্ব সারা পেয়ে আমরা অভিভূত। আমাদের সীমিত পরিসরে হয়তো সকলকে জায়গা দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠেনি, বাছা বাছির এই অপ্রিয় কাজটি সম্পাদনা করার দায়িত্ব পত্রিকার সম্পাদক সাগ্রহে নিজের হাতে তুলে নিয়েছেন। আশা রাখবো সকলের সহযোগিতা পেলে আগামী দিনেও চলতে থাকবে এই প্রচেষ্টা, এগিয়ে যাবে ভবিষ্যতের 'বার্তা'।।