নন্দিত চিত্রশিল্পী আইয়ুব আল আমিন এর করা প্রচ্ছদে আমার দ্বিতীয় গ্রন্থ চিরঞ্জীব বনৌষধি- প্রথম খণ্ড`এবং মানুষ' প্রকাশনীর মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
বইয়ের নাম- চিরঞ্জীব বনৌষধি- প্রথম খণ্ড প্রচ্ছদ- আইয়ুব আল আমিন প্রকাশনী- এবং মানুষ যোগাযোগ
বনৌষধি প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে জীবের মঙ্গলার্থে বিশেষ করে রোগ যন্ত্রণার উপশমের জন্য।`তদেব ভৈষভং যা আরোগ্য কল্পতে’ অর্থাৎ যে দ্রব্য আরোগ্য দান করে বা রোগ নিরাময় করে তাই ভেষজ। আমাদের দেশে বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসাবে উদ্ভিদের ব্যবহার অনেক আগে থেকেই। অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে ঔষধি হিসাবে নানা ধরনের উদ্ভিদ ব্যবহার হয়ে আসছে । এমন কোনো উদ্ভিদ নেই যার কোনো ভেষজ অথবা ঔষধি গুণ নেই।
আকন্দ,আমলকি,বেল,শ্বেতদ্রোণ,হরিতকী, কালমেঘ, তুলসী, বাসক, থানকুনি, ঘৃতকুমারী, ব্রাহ্মী, সর্পগন্ধা, অশ্বগন্ধা, শতমূলী, হলুদ, শিউলি, গুলঞ্চ ও নিম প্রভৃতি নানা ধরনের অনেক উদ্ভিদ ব্যবহার হয়ে আসছে মানুষের মঙ্গলার্থে। এছাড়াও আরও বেশ কিছু গাছ-গাছড়া রয়েছে যেগুলোর ওষুধিগুণ রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ও রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে এই সমস্ত উদ্ভিদের উপকারি ভূমিকা অনস্বীকার্য।
বইয়ের নাম- চিরঞ্জীব বনৌষধি- প্রথম খণ্ড প্রচ্ছদ- আইয়ুব আল আমিন প্রকাশনী- এবং মানুষ যোগাযোগ
সুশান্ত কুমার রায়
সুশান্ত কুমার রায়
সম্পাাদক
উত্তরায়ণ (সাহিত্য-সংস্কৃতি ও শিল্প ভাবনার ছোট কাগজ)
সোনালী প্রান্তর
লেখক সরণি, মাতৃ আরাধনা অঙ্গন
থানাপাড়া, লালমনিরহাট, বাংলাদেশ।
ইমেইল- sk_roy11@ yahoo.com
বনৌষধি প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে জীবের মঙ্গলার্থে বিশেষ করে রোগ যন্ত্রণার উপশমের জন্য।`তদেব ভৈষভং যা আরোগ্য কল্পতে’ অর্থাৎ যে দ্রব্য আরোগ্য দান করে বা রোগ নিরাময় করে তাই ভেষজ। আমাদের দেশে বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসাবে উদ্ভিদের ব্যবহার অনেক আগে থেকেই। অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে ঔষধি হিসাবে নানা ধরনের উদ্ভিদ ব্যবহার হয়ে আসছে । এমন কোনো উদ্ভিদ নেই যার কোনো ভেষজ অথবা ঔষধি গুণ নেই।
আকন্দ,আমলকি,বেল,শ্বেতদ্রোণ,হরিতকী, কালমেঘ, তুলসী, বাসক, থানকুনি, ঘৃতকুমারী, ব্রাহ্মী, সর্পগন্ধা, অশ্বগন্ধা, শতমূলী, হলুদ, শিউলি, গুলঞ্চ ও নিম প্রভৃতি নানা ধরনের অনেক উদ্ভিদ ব্যবহার হয়ে আসছে মানুষের মঙ্গলার্থে। এছাড়াও আরও বেশ কিছু গাছ-গাছড়া রয়েছে যেগুলোর ওষুধিগুণ রয়েছে। রোগ প্রতিরোধ ও রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে এই সমস্ত উদ্ভিদের উপকারি ভূমিকা অনস্বীকার্য।
চিরঞ্জীব বনৌষধি- প্রথম খণ্ড বইটি সম্পর্কে কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য আলোচক এবং সাহিত্য বিষয়ক ছোটকাগজ ‘এবং মানুষ’ এর সম্পাদক আনোয়ার কামাল এর অভিমত
প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ সুস্থ থাকার জন্য বহু ধরনের ভেষজ চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করে আসছে। এ ধরনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় অসংখ্য গাছগাছড়া ও ফলমূল। আমাদের দেশেও অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে, বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসেবে উদ্ভিদের ব্যবহার অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে। মানুষ তাঁর জন্মলগ্ন থেকেই উদ্ভিদকে নিজের প্রয়োজনে নানা আকারে ব্যবহার করতে শিখেছে। জীবের মঙ্গলার্থে বিশেষ করে, রোগ যন্ত্রণার উপশমের জন্য সুদীর্ঘ প্রাচীনকাল হতে বনৌষধি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।আমাদের চারপাশের এসব গাছপালা, ফলমূল নিয়ে ভেষজ চিকিৎসা এখনও অনেক জনপ্রিয়। মানুষের আস্থার মূলে জানা আছে এসব ভেষজ উদ্ভিদজাত ফলের নানাবিধ গুণাবলীর কথা। ১০০০-৮০০ খ্রিস্টপূর্বে লিখিত চরক-সংহিতা ও সুশ্রুত-সংহিতায় প্রায় ৭০০ ভেষজ গাছগাছড়ার উল্লেখ পাওয়া যায়। প্রাক বৌদ্ধযুগের বা তৎপরবর্তী কালের আয়ুর্বেদতন্ত্রে ও সংহিতাগ্রন্থে নানাপ্রকার বনৌষধির উল্লেখ আছে। এসব উদ্ভিদজাত গাছ ও ফল নিয়ে সুশান্ত কুমার রায় লিখেছেন ‘চিরঞ্জীব বনৌষধি’। বইটির বিষয়বস্তু নিয়ে ইতোপূর্বে তার লেখাগুলো জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রের মাধ্যমে পাঠকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মলাটবদ্ধ করে লেখাগুলো পাঠকের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য এ প্রয়াস।
আশা করি আগ্রহী সাধারণ পাঠক ছাড়াও শিক্ষার্থীদের কাছে গ্রন্থটি ব্যাপক সমাদৃত হবে। জানা যাবে কোন ফলের কি ধরনের ওষুধি গুণাবলী রয়েছে। পাঠক নিরাশ হবেন না, এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
চিরঞ্জীব বনৌষধি বইটি প্রদানের কিছু খন্ডচিত্র
চিরঞ্জীব বনৌষধি বইটি প্রদানের কিছু খন্ডচিত্র