SCRIPTS

SAMPLE SCRIPTS FOR GORAI FILMS

TVC Brief: Gorai LPG USPs

TA - people over 40

Idea: থাকলে গড়াই- কোনও চিন্তা নাই!

Approximate time: 90 seconds

Scene: Kitchen:

A woman is frustrated and is looking downwards. As the camera zooms out, it appears she is in the kitchen- looking at her stove with flickering fire. All the groceries are by her side.

A man is on the other room (dining room) sitting on the table with an empty plate before him. He sighs.

Suddenly a distant voice is heard through megaphone. It says:

“জী হাঁ ভাআআইইইই !!!!

আপনি কি ক্ষুধার্ত? দফায় দফায় অকার্যকর নিম্নমানের গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে কি আপনি ক্লান্ত-ও-ও?...”

They run to the balcony to hear.

Cut to:

Street:

The street will be full of curious people crowding and people on their balcony looking down.

The sound gets clearer and it appears to be a van wih LPG cylinders! The voice says:

“জী হাঁ ভাই! আপনার জন্য সু-খ-ব-রররর!!!

গড়াই নিয়ে এল অত্যাধুনিক ইউরোপিয়ান প্রযুক্তিতে প্রস্তুত গড়াই গ্যাস সিলিন্ডারররর!

জী হাঁ ভাইইই…

সঠিক মাপ ও নিশ্চিত মান নিয়ে এল দীর্ঘস্থায়ী সাশ্রয়ী গড়াই LPG!

O-M-G!”

The main characters’ face brightens up and they look at each other like they won the lottery.

Cut to:

The dining table:

The man is happily eating Parata in the table and the woman is bringing one after another from the kitchen.

The background voice says:

“জী হাঁ ভাইইইই…

থাকলে গড়াআআআইইইই

কোনও চিন্তা নাআআইইই!!!!”

The ending copy on the screen: সবচেয়ে নিরাপদ গড়াই গ্যাস সিলিন্ডার এখন পাওয়া যাচ্ছে সর্বত্র

TVC for GORAI LPG (2)

Written by:

NUR-E-JANNAT SHUSMITA

+8801818155712

shus.shoosmita@gmail.com

Idea: গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

TVC Brief: Gorai LPG USPs

TA - people over 40

Logline: গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

Approximate time: 120 seconds

Location: Dhaka

Characters:

· মা (Protagonist): ৩০-৩৩ বছরের একটা মহিলা। সাধারন গৃহিনীর বেশে। খুব খুশি মনে আছে।

· ছেলে : ৬-৭ বছর বয়সী একটা ছেলে। স্কুল ইউনিফর্ম পরা। চোখে মুখে ক্লান্তি।

· মেয়ে : ১০-১২ বছর বয়সী একটা মেয়ে। স্কুল ইউনিফর্ম পরা। চোখে মুখে ক্লান্তি।

Scene:

মা তার ছেলে মেয়েকে নিয়ে স্কুল থেকে ফিরছে। ঢাকার মধ্যবিত্ত এলাকার রাস্তা। স্কুল ছুটির পর হেঁটে হেঁটে ফিরছে। বুঝা যাবে বাস থেকে নেমেছে মাত্র। পিছন দিয়ে বাস চলে যাবে। ওরা একটা আবাসিক গলিতে ঢুকবে। পথের পাশেই একটা ছোট ফাস্টফুডের দোকান।

ছেলেটা আর মেয়েটা মুখ চাওয়া চাওয়ি করবে আর একজন আরেকজনকে ঠেলাঠেলি করবে। বুঝানো হবে একজন আরেকজনকে মা-কে বলতে বলছে। ছেলেটা ধাক্কা দিয়ে মেয়েটাকে সামনে পাঠাবে। তখন মা দেখতে পাবে।

মা: কি রে? ক্ষিদে পেয়েছে?

মেয়ে: হ্যাঁ মা। রান্না হতে তো দেরী হবে...

মা হেসে ফেলবে। আর তাড়া দিয়ে বলবে “চল চল”

এরপর খুশি মনে গুনগুন করতে থাকবে-

“এ জীবনে যতকিছু চেয়েছি-

মন বলে তারও বেশি পেয়েছি...পেয়েছি...”

ছেলেটা আর মেয়েটা অবাক হয়ে মুখ চাওয়াচাওয়ি করবে।

মেয়ে [ভয়ে ভয়ে]: আমরা কি গরমের ছুটিতে কোথাও বেড়াতে যাচ্ছি?

মা: না রে মা! [বলে আবার গুনগুন করে গান গাইতে থাকবে। একটু থেমে থেমে গাইবে। pause থাকবে।

এর মধ্যে পাশের ভ্যানে সবজি দেখে মা এগিয়ে যায় আর খুব খুশি মনে গুনগুন করতে করতে সবজি দেখছে।

মেয়ে তাকাবে ভাইয়ের দিকে আর ভাই ইশারা করতে থাকবে কিছু বলার জন্য। মা দেখে ফেলবে আর জিজ্ঞেস করবে- “কী হচ্ছে কী?”

ছেলে: তুমি এতো খুশি কেন মা? নানাভাই বেড়াতে আসছে?

মা হেসে ফেলবে। আর বলবে “না। আজকে রান্না করব ভাবতেই ভাল লাগছে আমার!”

মেয়ে : কেন মা? তুমি তো রান্না করতে চাও না!

মা : এতোদিন চাইতাম না। কিন্তু এখন আছে গড়াই এলপিজি।

এর মধ্যে ওরা বাসায় চলে আসবে। মানে ওরা বাস স্টপ থেকে হেঁটে হেঁটে বাসায় আসল বুঝানো হবে। বাসার গেইট দিয়ে ঢুকতে থাকবে।

মেয়ে : এটা থাকলে কী হয়?

মা : এতে আছে পর্যাপ্ত প্রেশার যাতে চুলা জ্বলে প্রচন্ড উত্তাপে আর রান্না হয়ে যায় চট করে। তাড়াতাড়ি গোসল করে এসো তোমরা।

এই দৃশ্য Fade out হয়ে গড়াই গ্যাস সিলিন্ডার আসবে পর্দায়।

Voice over:

অত্যাধুনিক ইউরোপিয়ান প্রযুক্তিতে তৈরী গড়াই এলপিজি সাশ্রয়ী, বাজারের সবচেয়ে নিরাপদ আর পাওয়া যাচ্ছে দেশের সর্বত্র। সঠিক মাপ ও মানের নিশ্চয়তায় গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

Video [animation with text]

Audio [voice over]

গড়াই এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার

• অত্যাধুনিক ইউরোপিয়ান প্রযুক্তি

• চলে বেশি, সাশ্রয় বেশি

• বাজারের সবচাইতে নিরাপদ

• সঠিক মাপ

• সেরা মান

• পাওয়া যায় দেশের সর্বত্র

অত্যাধুনিক ইউরোপিয়ান প্রযুক্তিতে তৈরী গড়াই এলপিজি সাশ্রয়ী, বাজারের সবচেয়ে নিরাপদ আর পাওয়া যাচ্ছে দেশের সর্বত্র। সঠিক মাপ ও মানের নিশ্চয়তায় গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

Cut to:

বাসার ভিতর। ছেলেটা কাপড় কাঁধে গোসল করতে যাচ্ছে আর মেয়েটা গোসল করে বের হয়ে চুল মুছতে মুছতে শুনবে মা ডাকছে “কই তোমরা?”

ভাই বোন অবাক হয়ে ছুটে খাবার ঘরে এসে দেখবে মা প্লেটে ভাত বাড়ছে। সামনে সব ভাত তরকারী সাজানো। ছেলেটা অবাক হয়ে ঘড়ির দিকে তাকাবে।

Fade out.

পর্দায় গড়াই এলপিজি সিলিন্ডার flash করে আসবে।

Animated text: গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

Voice Over: গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

TVC for GORAI LPG (3)

Written by:

NUR-E-JANNAT SHUSMITA

+8801818155712

shus.shoosmita@gmail.com

Idea: গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!


TVC Brief: Gorai LPG USPs

TA - people over 40

Logline: গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

Approximate time: 90 seconds

Location: Dhaka (Shooting house)

Characters:

· ১ম ভদ্রলোক (Protagonist): সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ৪০-৪৫ বছর বয়সী একজন ভদ্রলোক। পরনে সাধারণ পোষাক- হাফ শার্ট আর খাকি প্যান্ট। চোখে চশমা। চোখে মুখে খুশি।

· ২য় ভদ্রলোক : সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ৪০-৪৫ বছর বয়সী একজন ভদ্রলোক। পরনে সাধারণ পোষাক- ফুল শার্ট আর প্যান্ট।

Scene:

একটা ছোটখাটো অফিস। ঘিঞ্জি কক্ষ। দুপুরের খাবার সময়। অফিস ভর্তি কাগজপত্র। টেবিলে ক্যালকুলেটর। এছাড়া কোনও ডিজিটাল যন্ত্রপাতি/ কম্পিউটার নেই।

দুইজন সহকর্মী বসে আছে সরাসরি রাখা দুইটা টেবিলে। তাদের সামনে খাবার প্লেট আর টিফিন ক্যারিয়ার।

১ম ভদ্রলোক টিফিন ক্যারিয়ার থেকে ভাত আর মাছের টুকরো প্লেটে নিতে নিতে গুনগুন করে গান গাইছেন-

“এ জীবনে যতকিছু চেয়েছি-

মন বলে তারও বেশি পেয়েছি...পেয়েছি...”

২য় ভদ্রলোক তার সামনের গ্লাসে বোতল থেকে পানি ঢালতে ঢালতে আড়চোখে তাকিয়ে আছেন। চোখে কৌতূহল। বেখেয়ালে তার গ্লাস থেকে পানি উপচে পড়ে। তিনি বলে উঠেন “ইশশশ!” তখন ১ম ভদ্রলোক খেয়াল করেন তার দিকে। হালকা মেজাজে বলবেন:

“কী? ঠিক আছেন তো”

পকেটের রুমাল বের করে পানির উপর চাপতে চাপতে ২য় ভদ্রলোক বলবেন:

“আমি ঠিকই আছি। আপনি তো মনে হচ্ছে একটু বেশিই ঠিক আছেন! ঘটনা কী?”

১ম ভদ্রলোক: কী যে বলেন! আমি আবার কী করলাম?

: আজ সকাল থেকে এতো খোশ মেজাজ! বাইরে থেকে নাস্তা আনালেন না।শ্বশুরবাড়ি থেকে খাবার এসেছে নাকি? উপলক্ষটা কী শুনি?

: আরে বাপ রে! এতো কিছু না। কাল বাসায় গড়াই এলপিজি সিলিন্ডার নিলাম।

: সিলিন্ডার তো আমার বাসায়ও আছে। আপনারটা থেকে কি খুশি বের হয় নাকি?

: হা হা! গড়াই এলপিজি সাশ্রয়ী, চলে বেশি।

: বুঝলেন কীভাবে চলবে বেশি?

: সঠিক মাপ ও মান নিশ্চিত হয়েই নিলাম। গড়াই বাজারের সবচাইতে নিরাপদ সিলিন্ডার।

: অমন সবাই বলে...

: গড়াই এলপিজি অত্যাধুনিক ইউরোপিয়ান প্রযুক্তিতে তৈরী। পর্যাপ্ত প্রেশারে আগুন জ্বলে যথেষ্ট উত্তাপে। চোখের পলকে রান্না হয়ে যায় বুঝলেন! নিজে দেখেই বলছি।

২য় ভদ্রলোক ভাত খেতে খেতে তাকাবেন। চোখে অবিশ্বাস আর কৌতূহল!

১ম ভদ্রলোক চোখ না তুলেই বলবেন:

“এতদিন রোজ সকালে নাস্তার জন্য বসে থেকেছি। রাতেও ঐ... আপনার ভাবির ধমক খেয়ে পেট ভরিয়েছি! কাল গড়াই এলপিজি সিলিন্ডার আনার পর রাতারাতিই জীবনটা পালটে গেল বুঝলেন?

আপনার ভাবি এখন রান্না করে খাবার বেড়ে আমার জন্য বসে থাকে।“

সহকর্মী এবার বিস্ময় প্রকাশ করে মুখ খুলে খাবার নিতে গিয়েও থেমে যাবেন। একটু সামলে নিয়ে বলবেন “ তা এই আলাদিনের চেরাগ পেলেন কোথায়?”

১ম ভদ্রলোক পানি খেয়ে নিয়ে বলবেন “গড়াই এলপিজি পাওয়া যাচ্ছে দেশের সবখানে। আপনিও নিয়ে নিন। দেখবেন জীবনটা নির্ভার লাগবে।“

তারপর তিনি টেবিল থেকে থালা আর গ্লাস নিয়ে উঠে যেতে যেতে গুনগুন করবেন-

“এ জীবনে যতকিছু চেয়েছি-

মন বলে তারও বেশি পেয়েছি...পেয়েছি...”

২য় ভদ্রলোক নিজের খাবারের প্লেটে ডাল ভাতের দিকে তাকিয়ে থাকবেন।

Voice over:

গড়াই এলপিজি মানে চাওয়ার চেয়েও বেশি পাওয়া!

WRITTEN FOR BASIS ICT AWARD FROM KOZMIK DIGITAL AGENCY

BASIS ICT AWARDS 2019

| TVC Script |

| Logline | বাড়ছে দেশের সময়, বাড়ছে সম্পদ

Approximate time:

Summary:

Digital Advancement is NOT anti-human resource, it is to leverage human resource with more time to connect with their life, communicate with people and contribute towards the future!

Characters:

রাশেদ [Antagonist]: কলেজে পড়ুয়া ছেলে। চোখে চশমা। খুবই চিন্তিত এবং দায়ত্বশীল। ইস্ত্রী করা, কিন্তু রঙ জ্বলে যাওয়া কম দামী ফুল হাতা শার্ট আর প্যান্ট পরনে। গায়ের রঙ রোদে পোড়া (কালচে)।

শান্ত [Protagonist]: হাসিখুশি ছেলে। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া। চোখে চশমা কিন্তু কোনও গাম্ভীর্য নেই। পরনে সাধারণ গেঞ্জী আর ট্র্যাকসুট। বুঝা যায় ওর কাছে আরামটাই প্রধান।

Scene 1:

শহরের বাইরে মফস্বল এলাকা। মূল রাস্তা ধরে হেঁটে হেঁটে যাচ্ছে রাশেদ। প্রচন্ড গরমে গঘেমে অস্তথির। কাঁদধের ঝোলা ব্যাগ থেকে পানির বোতল বের করে দেখে পানি শেষ। আরও হতাশ হয়ে নিচের দিকে তাকায়। হাঁটা থামিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়ায়।

Cut to: imagination

রাশেদ নিজেই তার টিউশন ছাত্রকে বলছে “মোবাইল গেমস আর অ্্যাপ্লিকেসশন দিয়ে পৃথিবীর জ্বর কমছে কই? এর চেয়ে শহরের প্রতিটা রাস্তার পাশে গাছ লাগিয়ে দিলে পরিবেশটা পালটে যায়... কয়েক প্রজন্মের জন্য…”

Cut to: reality

রাশেদের চিন্তায় বাধা পড়ে পাশ দিয়ে যাওয়া দুই তিনটা সাইকেল আর ছেলেমেয়েদের চেঁচামেচিতে। ওরা একে অপরকে বলতে থাকে:

:আজম বলসে শান্ত ভাই আসে নাই। গত সপ্তাহেই আসছিল না?

: শান্ত ভাই সময় পাইলেই আসে। ঘুইরা দেখে...

: আমারে লাইট জ্বালা লাটিম দিব আজকে...

রাশেদের চোয়াল শক্ত হয়ে যায়। বুঝা যায় ও পছন্দ করে না শান্তকে।

Scene:2

পাড়ার চায়ের দোকান। একটা পরিচিত ছেলে শান্তর সাথে কথা বলছে আর মাঝে মাঝে ফোনে দেখাছহে কিছু একটা। শান্ত খুব মন দিয়ে শুনে বলে- "ঢাকায় এসো। সামনের মাসের আগে আমি থাকব না কিন্তু ..."

সাইকেলের শব্দে আর লোকজনের গুঞ্জনে ওর কথাটা ঢাকা পড়ে যায়। তবুও রাশেদ ক্ষেপে গিয়ে বলে-

"কথায় কথায় ঢাকা! আমাদের সময়ের দাম নাই! নাকি রাজধানী না বলে এটা কোনও জায়গা না?"

শান্ত শুনতে পায় কথাগুলো । আর আড়াল থেকেই বলে- "কি কারণে মনে হল তোমাদের কোনও দাম নেই?"

রাশেদ বিব্রত পরিস্থিতে পড়ে আরও রেগে যাবে… সে আরও চড়া গলায় বলতে থাকবে:

আপনাদের বেড়ানোর সময় আছে, অর্ আচছে তাই যখন তখন চলে আসতে পারেন ভাই! আমরা একখনও খেটে খাই, নিজের আর পরিবারের জন্য ভাবি… এরপরও কোনও দরকারে আপনাদের কাছে আসলেই আপনারা ঢাকা যেতে বলেন! সেই সময়টা আপনারা দিবেন? নাকি টাকাটা?

বলে সে হাঁফাতে থাকবে।

শান্ত: কোন সময়ে পড়ে আছ তুমি বল তো? তুমি তো ভাই পুরনো দিনের ফিল্মের নায়কদের মত! এখন তো এইসব কথা খাটে না!

রাশেদ: আপনি ঠাট্টা করছেন?... বলতে বলতেই শান্ত হাত উঠিয়ে ওকে থামিয়ে দিবে। এবার ও একটু বিরক্ত… গম্ভীর গলায় আদেশের স্বরে বলবে: এদিকে এসো।

এরপর রাশেদ কাছে যেতেই দেখেবে ২য় জনের হাতে স্মার্টফোন। সে কিছু একটা দেখাচ্ছে।

Cut to: Voice over on Visuals

Voice (protagonist): ঢাকায় কীভাবে যেতে চাও? বাসে? ট্রেনে? টিকেট পাবে হাতের মুঠোয়, টাকা দেবে ডিজিটাল পেমেন্টের মাধ্যমে।

ঢাকার ঠিকানায় তোমাকে পৌঁছে দেবে তোমার মতই ছেলেরা- [visual: biker] যারা পড়াশুনার পাশাপাশি এখন অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে।

রাশেদ বলবে [যদিও ওর মুখে বিস্ময়]: কিন্তু ঠিকানা খুঁজতেই তো অনেক সময় চলে যাবে, ততক্ষণ কি অফিস খোলা থাকবে?

ঢাকায় গিয়ে ঠিকানা শেষবার কবে খুঁজেছে জানো? আমাদের স্যাটেলাইট আছে না?

[visual: satellite view of google map. Then street view of google map… navigation voice on]

একদম একটা বাড়ির ছবি দেখিয়ে বলবে- এখানেই চলে এসো তুমি। আর এই দেখ- অফিস কখন খুলবে, কখন বন্ধ হবে সব তথ্য লেখা আছে।

[zoom in: corporate office opening hour, closing hour, review: people asking for help and the office responding]

Background voice of the

রাশেদ বিমুগ্ধ! সে অনেক আস্তে বলবে:

“তাহলে তো একদিনেই সব কাজ হয়ে যাবে। আমার ক্লাস মিস করতে হবে না, টিউশনও মিস যাবে না!”

: না যাবে না। আর তোমার যা কিছু প্রয়োজন সব অনলাইনের মাধ্যমে আনিয়ে নিতে পারবে। বাড়তি যে সময়টা পাবে, তা দেশকে দাও-

গাছ লাগাও- এটা ডিজিটালি করা যায় না...হাতের মায়া লাগে। আর জানো তো ডিজিটালি অক্সিজেনও বানানো যায় না!

এবার দুজনই হেসে উঠবে!

Voice Over: দেশকে সাজানো আজও আমাদেরই হাতে। ডিজিটাল বাংলাদেশে বাড়ছে সময়, বাড়ছে দেশের জন্য করার আরও সুযোগ।

Visual: ছেলেটা আরও অনেকগুলো ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়ে গ্রামের মূল রাস্তার পাশে গাছ রোপন করছে। এর মধ্যে একটা কুরিয়ার ডেলিভারি সাইকেল [পিছনে কার্টন] পাশে এসে থামে। সাইকেলের আরোহী ছেলেটা জিজ্ঞেস করে “ভাই স্বপ্নভুবন লাইব্রেরি কি এই রাস্তায়?”

সাইকেলের পিছনে কার্টনটা দেখে ছেলেটার চোখমুখ ঝলমল করে উঠে… ও বিস্মিত কন্ঠে বলে

“বই পাঠিয়ে দিয়েছে! এরই মধ্যে! কী আশ্চর্য… [ও হাত ঝেড়ে উঠে আসে আর সামনে এগিয়ে সাইকেলটাকে পথ দেখায়]

হালকা কণ্ঠে শোনা যাবে “আসেন আসেন…”

আর সাথের ছোট ছেলেমেয়েরা কেউ কেউ “বই আসছে?” বলে পিছন পিছন আসবে।

TECHNICAL VIDEO DEMONSTRATION WRITTEN FOR AKASH DTH FROM KOZMIK DIGITAL

আকাশ DTH

Physical Connectivity Manual

আকাশ DTH-এর পক্ষ থাকে জানাচ্ছি আপনাকে স্বাগতম। আমরা এখন আলোচনা করব Physical connectivity নিয়ে। এটি কীভাবে সেট আপ করবেন, আর কীভাবে এটি কাজ করে তা বিস্তারিত বলা হবে।

Wall socket:

“প্রথমে wall socket-এর Power line ঠিক আছে কি না তা ভাল করে পরীক্ষা করে নিতে হবে। অর্থাৎ, পরীক্ষা করে দেখুন সেই Socket-এ Electricity connection আছে কি না এবং Connection থাকলে ও সেটি loose কি না তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে।“

Multi-plug connection:

“STB power supply unit, Power cod এ connect করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে Multi-plug এর connection যাতে loose না থাকে।“

“আমরা STBতে Power connect করলে তখন STB LED লাইট জ্বলবে। STBতে সবুজ আলো জ্বলবে আর সব Connections ঠিক থাকলে তা জ্বলতে থাকবে।“

HDMI Cable এর এক প্রান্ত STB এর HDMI port-এ, এবং আরেক প্রান্ত TV HDMI এর port-এ যুক্ত হবে। “HDMI cable এর port হিসেবে TV-তে যেটি select করা হয়েছে, remote controller-এর source-এও সেটিই select করতে হবে। অর্থাৎ, যদি TVতে HDMI Cable HDMI 1 port-এ connect করা হয় তাহলে remote controller-এর source হিসেবেও HDMI 1 select করতে হবে। আপনার cable-এর প্রান্তে level লক্ষ করলেই বুঝতে পারবেন। সাধারণত port-এর রঙ আর তার connection hub-এর রঙ একই হয়। সেক্ষেত্রে সহজেই বুঝে নেয়া যায় কোন cable কোথায় connect করতে হবে।“

AV cable-এর যে প্রান্তে 3.5mm jack আছে, সেটিকে STB AV port-এ connect করতে হবে। আর যে প্রান্তে তিনটি jack আছে, সেটিকে TV-র সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

RG-6 cable এর একটি প্রান্ত dish-এর LNB এবং আরেকটি প্রান্ত STV এর SAT IN port-এ যুক্ত হবে।

“TV এবং STB দুইটাই on থাকতে হবে। remote controller কাজ না করলে তার battery পরীক্ষা করে নিতে হবে। ভাল হয় যদি একদম নতুন ব্যাটারি দিয়েই STB remote controller চালান শুরু করেন।“

“Connector STB-এর পিছনে থাকে। যদি signal-এ সমস্যা হয়, তাহলে পরীক্ষা করতে হবে তার connection loose হয়ে আছে কি না।“

“অন্যান্য STB সমস্যা হলে power cable, HDMI port, RG-6 connection-টি STB-তে ঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করে দেখতে হবে। STB এর socket, আর এর সাথের cable-এর প্রত্যেকটিতেই label, অর্থাৎ কোনটির কী নাম- তা লেখা থাকে। একটু সময় নিয়ে মনোযোগ দিয়ে লক্ষ করলেই আপনি বুঝে নিতে পারবেন। “

“চ্যানেল পরিবর্তন করতে চাইলে STB-এর সাথে দেয়া remote controller-টি ব্যবহার করতে হবে এবং সেটিকে সরাসরি STB-এর দিকে নির্দেশ করতে হবে।“

“STB off করার জন্য stand by button চাপতে হবে- STB-এর power disconnect করা যাবে না।“

Roll out:

“Akash DTH সেবা গ্রহণ করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ! আশা করছি আপনার সময় চমৎকার কাটবে আমাদের সাথে। যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন আমাদের হটইলাইনে”

SCRIPT FOR MOTION GRAPHICS FOR INCODEUS FROM KOZMIK DIGITAL

INCODEUS SCRIPT:

AUDIO [VOICE OVER]

ব্যবসা মানেই অর্থ , শ্রম ও সময়ের বিনিয়োগ। আর ব্যবসার উদ্দেশ্য থাকে সেই বিনিয়োগের অর্থ কয়েকগুণ হয়ে ফিরে আসুক। দুঃখের বিষয় মানবসম্পদ, উপস্থিতি, লেনদেন সহ ব্যবসার সবদিক সামলাতে গিয়ে জীবনটাই হারিয়ে যায়!

ডিজিটাল যুগে এই সব সমস্যার সমাধান থাকলেও খরচের জন্য ও ব্যবহারিক জটিলতার জন্য অনেকেই সফটওয়্যার নিতে নিস্পৃহ।

আপনাদের জন্য আছে ইনকোডিয়াস।

আপনার যেকোনো ধরণের ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট, HRM , ISP, POS সহ সবরকম অফিস পরিচালনার সফটওয়্যার ও মোবাইল অ্যাপ সাশ্রয়ী দামে পেতে ভিজিট করুন www.incodeus.com.

আপনার জন্য এককালীন মূল্য বা মাসিক বিল- দুধরণের পেমেন্ট সুবিধাই আছে। এছাড়াও আপনার ব্যবসার প্রয়োজনে যেকোনো সফটওয়্যার বা অ্যাপ incodeus থেকে customize করেও নিতে পারবেন।

Incodeus আপনার ব্যবসাকে করে:

  • দ্রুত
  • অর্থ ও সময় সাশ্রয়ী
  • জটিলতামুক্ত
  • সর্বোচ্চ দক্ষ

IONCODEUS: আপনার ব্যবসার জন্য সেরা ও সাশ্রয়ী বিনিয়োগ!


VISUAL:

  1. Animation of the image: https://www.freepik.com/free-vector/business-background-design_983604.htm
  2. Business return: https://www.freepik.com/free-vector/indian-rupee-investment-concept_3422352.htm#page=1&query=BUSINESS%20INVESTMENT&position=28
  3. Too much pressure: https://www.freepik.com/free-vector/tax-elements-composition-isometric_4665678.htm
  4. Software complexity: https://www.freepik.com/premium-vector/white-complicated-html-code-blurred-background_4084268.htm#page=1&query=software%20complication&position=1
  5. https://www.freepik.com/premium-vector/security-hacking-illustration_4112090.htm
  6. INCODEUS LOGO
  7. INCODEUS SOFTWARES AND APPS SCROLLING
  8. FLEXIBLE PAYMENT:

https://go.freepik.com/redirect?url=aHR0cHM6Ly9zaHV0dGVyc3RvY2suN2Vlci5uZXQvYy8zOTQyMi80MzA2OC8xMzA1P3N1YklkMT1vcmdhbmljX0VOX0Emc3ViSWQyPXNlYXJjaCZzdWJJZDM9ZmxleGlibGUrcGF5bWVudCZzaGFyZWRJZD01ZDc0YmFjMDEwYWQ5LjVkNzRiYWMwMTBhZGEmdT1odHRwJTNBJTJGJTJGd3d3LnNodXR0ZXJzdG9jay5jb20lMkZlbiUyRnBpYy5taHRtbCUzRmlkJTNEMzk4MDQxOTkz&client_id=15131459

9. Customize software:

https://www.freepik.com/premium-photo/qa-quality-assurance-quality-control-concept_5388143.htm#page=1&query=customized%20software&position=27

  1. Checkboxes

✔ দ্রুত

✔ অর্থ ও সময় সাশ্রয়ী

✔ জটিলতামুক্ত

✔ সর্বোচ্চ দক্ষ

10. সেরা বিনিয়োগ:

https://www.freepik.com/free-vector/business-background-design_1059222.htm#page=1&query=BUSINESS%20INVESTMENT&position=30

SCRIPT FOR BROTHERS FURNITURE LTD ON LAUNCHING IN KOLKATA; FROM KOZMIK DIGITAL

SCRIPT FOR EZZYR DRIVERS' REGISTRATION CAMPAIGN TVC

“চালকদের চাওয়া পাওয়া নিশ্চিত ইজিয়ারে”

By

Kozmik Digital

For

Ezzyr

Duration: 120 seconds


CHARACTERS:

1. ড্রাইভার শহীদ

৩০-৩৫ বছরের যুবক। এনারর্জেটিক,উৎফুল্ল। পরনে পরিষ্কার শার্ট প্যান্ট, যত্ন করে আঁচড়ানো চুল আর যত্ন করে ছাঁটা গোঁফ-দাড়ি।

2. ড্রাইভার কালাম

৪০-৪৫ বছরের লোক। চেহারায় গাম্ভীর্য। পরনে পুরনো রঙ জ্বলে যাওয়া শার্ট প্যান্ট, চুল কোনও রকম আঁচড়ানো আর কয়েকদিনের না কামানো গোঁফ-দাড়ি।

3. আগ্রহী যাত্রী

মধ্যবয়সী ভদ্রলোক।মাথা অনেকখানি টাক। চোখে ভারি চশমা। কপালে ভাঁজ। পরনে পেশাদার ছাইরঙা কোট প্যান্ট।

Scene:

[Outdoor]

সময় সকাল ৮.৩০। রুটি পরোটার দোকান। কাছেই গ্যারেজ। বেশির ভাগ ড্রাইভাররাই এখানে নাস্তা খেতে আসছে। কিছু অন্য পেশার লোকও আছে। হাতে ব্রিফকেস। বুঝা যাচ্ছে তারা কোনও দীর্ঘ যাত্রায় যাবেন আর বাসের/ গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছেন। নাস্তার টেবিলে বসে ফোনে মিটিং ঠিক করছেন একজন।

কাউন্টারে টাকা দিয়ে ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে শহীদ। হঠাৎ চায়ের দোকানে চোখ পরতেই ভুরু কুঁচকে যাবে। ঘাড় বাঁকা করে একটু মনোযোগ দিয়ে দেখবে।

দোকানে চা খাচ্ছে ড্রাইভার কালাম। একটা বন রুটি চায়ে ভিজিয়ে ভিজিয়ে খাচ্ছে।

- আপনি এখনও টাকা পান নাই কালাম ভাই?

কালাম অবাক চোখে দেখবে সামনে শহীদ দাঁড়িয়ে। সে কিছুটা অবাক আর কিছুটা দুঃখিত।

- শহীদ যে! কেমন আছ? আম্মা কেমন আছে তোমার?

- এল্লেগাই বলছিলাম কালাম ভাই আপনি নিজের ট্রিপ লন। ম্যানাজারের ভরসা নাই। বলি নাই আপনারে? এখন? তিরিশ হাজার টাকার ট্রিপ চালাইছেন আপনি- ম্যানেজার খাইসে বিশ হাজার! কইছিলাম কালাম ভাই…

শহীদ খুবই উত্তেজিত হয়ে বলে কথাগুলো। বুঝা যাচ্ছে ও আন্তরিক ভাবেই দুঃখিত।

- চা খাবা শহীদ?

সস্নেহে জিজ্ঞেস করে কালাম- মুখে স্নিগ্ধ হাসি। দোকানে বলে “একটা লেবু চা দিও আমার ভাইরে.”

এর মাঝে সামনে একজন ভদ্রলোক ফোনে কথা বলতে শুরু করে।

“ম্যানেজার সাহেব! ভাড়াটা একটু চিন্তা করে বলুন। আমরা একদিনেই ফেরত আসব ভাই।“ তার চেহারা দেখে বুঝা যাবে মানসিক চাপের মধ্যে আছেন। তারপর আবার বলবেন – “ভাই ঈদ তো আমাদেরও আছে… খরচ কি আমাদের কম?”

খুশির একটা হাসি দিয়ে শহীদ হাতের ইসশারায় কালামকে দেখাবে কাস্টমার (মানে লোকটা)। তারপর একটু জোর গলায় বলবে “ম্যানেজার হালায় দুই পকেটের টাকা খায় কালাম ভাই। কাস্টমারের টাকা খায়। আর ড্রাইভারের রুজি খায়...”

তারপর কাস্টমারের কাচছে উঠে গিয়ে বলে “স্যার কোনদিকে যাইবেন?”

কালাম একটু গম্ভীর হয়ে যায়। কিন্তু কিচছু বলে না।

লোকটা শহীদকে প্রশ্নের স্বরে বলবেন,

- যাব এই কুমিল্লা। অফিসের ট্যুর। কিন্তু এতো টাকা চাইছে ...আপনি জানেন কমে কোত্থেকে গাড়ি ভাড়া পাই এই সময়টায়?

- রেন্ট থেকা কার নিলে স্যার কমের কথা ভুইলা যান। এর থেকা আমাদের বলেন- কই যাইবেন, কখন গেলে সুবিধা, থাকবেন কই, খাইবেন কী- আমরাই না জানি! গাড়ি চালাই আমরা- জানি কত খরচ। আপনার অর্ধেক টাকা যাইব। আমার নাম্বারটা রাখেন।

কালাম দেখবে দুইজন নাম্বার আদান প্রদান করল। ও চায়ের দামটা দিয়ে চলে যাচ্ছে। পাশে এসে হাঁটতে থাকবে শহীদ।

“বুঝলা কালাম ভাই, এই ট্রিপটা তুমিও নিতে পার। ম্যানেজারের পাঁচ হাজার টাকা একদিনেই উঠায়া নিতে পারবা।“

কালামের ফোন বেজে উঠে। ও পকেট থেকে ফোন বের করে কিচছু একটা দেখে। তারপর খুসশিতে ঝলমল করে উঠে ওর মুখ। শহীদকে বলে-

- একটা ট্রিপ পাইলাম। যা কিছু খরচ মা্যানেজারই দিব- টঠকাইতে পারব না। ট্রিপের আগে খাওয়ার খরচ, পথের খরচ সবই দিব। গাড়ির ব্যবস্তথাও নিজেরাই করব। আমার খালি চালায় নেওয়া। ঈদের পরে যাত্রী নেয়ার লেগা পুরষ্কারও দিব!”

- কোন রেন্টাল??!!!

- রেন্টাল না। ইজিয়ার অ্য়াপ!

কালাম ওর ফোন বের করবে আর দেখা যাবে ওর নির্দেশে ফাহিমও ফোন বের করল।

Cut to:

DEMONSTRATION

VISUAL

পর্দায় দেখা যাবে ফোন থেকে কীভাবে রেজিস্ট্রার করছে।

· একেকটা তথ্য দেবার পর টিক চিহ্ন আসছে।

সব শেষে ফোনের পর্দায় লেখা আসবে:

ইজিয়ারে আপনাকে স্বাগতম।

VOICE OVER

ইজিয়ার অ্যাপ চালকদের জন্য দিচ্ছে রেজিস্ট্রেশন সুবিধা। আপনার সব যাচাইকরণ তথ্য দিয়ে ফোন থেকে রেজিস্ট্রার করুন ইজিয়ারের সাথে।

পাচ্ছেন

· আপনার স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ

· সর্বোচ্চ কমিশন

· ট্রিপের নিশ্চয়তা

· পথের খরচ

আপনার নিরাপত্তা ও যাবতীয় সুবিধার দায়িত্ব দিয়ে দিন আমাদের উপর।

Cut to: REALITY

শহীদ অসম্ভব খুশি। তখন ওর কাছে একটা ফোন এল। ফোনের ওপাশ থেকে কথা শুনা যাবে-

“ড্রাইভার সাহেব! আপনি তিনটার সময় থাকবেন অফিসের সামনে। দেখেশুনে গাড়ি আনবেন। দেখবেন- পুলিশে না ধরে!”

কালাম চোখে সন্দেহ আর প্রশ্ন নিয়ে তাকায় শহীদের দিকে। শহীদ চুপ করে শুনে । তারপর বলে-

“স্যার। আপনার ফোনে ইজিয়ার নামান। আর শুনেন এমনে কোনও নিশ্চয়তা

পাওয়া যায় না...” আস্তে আস্তে কথাগুলো মিলিয়ে যাবে।

কালাম খুব খুশি হয়ে হাঁটতে হাঁটতে শহীদের মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়।

for SHAHNAZ HUSAIN FRANCHISE SALON:

An interview with

Ayesha Siddiqa Roshni

The Director of SHAHNAZ HUSAIN FRANCHISE SALON

1. আপনি ছোটবেলায় কেমন ছিলেন?

Answer:

আমি ছোটবেলা থেকেই খুব গুছানো স্বভাবের। আর অনেক জেদীও ছিলাম। একবার কিছু যদি করতে চাইতাম তাহলে তা না করা পর্যন্ত শান্তি পেতাম না। এখনও তেমনই আছি... যা সিদ্ধান্ত নেই তার কোনও রকম নড়চড় হতে দেই না। সবসময় কাজ সম্পূর্ণ করি।

2. আপনি সৌন্দর্য নিয়ে আগ্রহী হলেন কবে?

Answer: আমি সবসময়ই সৌন্দর্য সচেতন ছিলাম। সবসময়ই মনে মনে খেয়াল করতাম মানুষের, বিশেষ করে মেয়েদের কোন বিষয়গুলো সুন্দর লাগে আমার কাছে... শুধু বাইরের সাজগোজে আমি সন্তুষ্ট ছিলাম না। আমি সার্বিক সৌন্দর্যে বিশ্বাসী। আমি সবসময় নিজের ত্বক, স্বাস্থ্য, মন সবকিছু একসাথে সুন্দর রাখতে চাই আর সব মেয়েদেরকেও তাই বলি।

3. শাহনাজ হোসাইন-কে বেছে নিলেন কেন?

Answer: আমি চাইতাম এই দেশে রূপচর্চার ধারায় একটা পরিবর্তন আনতে। আর সেটা এমনি এমনি হত না। তাই আমি প্রথমে বিজনেস নিয়ে পড়াশুনা করি AIUB-তে। পাশাপাশি বিউটিফিকেশন নিয়েও নিজে পড়াশুনা করতাম। আর জানলাম যে শাহনাজ হোসাইন সৌন্দর্যের জগতে রাণী! MBA করার পর চলে যাই ইন্ডিয়া শাহনাজ হোসাইন ট্রেইনিং ইন্সটিটিউট থেকে ট্রেইনিং নিতে। আমিই একমাত্র সেখান থেকে ১৮টা কোর্স কম্পন্ন করে দেশে ফিরি।

যত ট্রেইনিং এবং থেরাপি আছে ম্যাডাম শাহনাজ হোসাইন-এর সবগুলো সম্পুর্ণ শিখেই দেশে নিয়ে আসি ফ্র্যাঞ্চাইজি। তাঁর সব সেবা আমি নিজে নিয়েছি তাঁর পার্লারে গিয়ে আর দেখেছি ফলাফল কত দ্রুত হয়! হার্বাল প্রোডাক্টে কোন side effect হয় নি কখনও! আর সব সমস্যার ১০০% নিরাময় হয় সবচেয়ে কম সময়ে!

সোউন্দর্য জগতে তাঁর বিকল্প নেই!

4. আপনার কি মনে হয় আমাদের মেয়েদের সবচেয়ে বড় সমস্যা কী সৌন্দর্য চর্চার ক্ষেত্রে?

Answer: IGNORANCE. অজ্ঞানতা। মেয়েরা না জেনেই একটার পর একটা সার্ভিস নিতে থাকে আর মনে করে যত মডার্ন , যত দামী তত মনে হয় perfect! আর কেমিকাল ট্রিটমেন্ট কখনই সাইড এফেক্ট মুক্ত হয় না। আমাদের স্কিন ন্যাচারাল- কেমিকাল না! কেমিকেল দিলে তা আমাদের স্কিনের ক্ষতি করবেই! মেয়েরা জানেই না তার skin-এর সাথে কত বিষয় জড়িত... ডায়েট, জীবন যাপনের ধরণ, টেনশন বা স্ট্রেস সবকিছু মেয়েদের ত্বকে, চুলে, ওজনে প্রভাব ফেলে। আমাদের এখানেও আমরা না জেনে বা নিশ্চিত না হয়ে কোন ট্রিট্মেন্ট দেই না কাউকে। অনেকে আবদার করে , অনেকদিন ধরে সমস্যায় ভুগছে বলে চায় একটা দ্রুত সমাধান!

কিন্তু আমরা বুঝাতে পারি না যে তার সমস্যা ত্বকে বা চুলে না... তখন তাকে ঠকানো হয়ে যায় যদি একটা সেবা দিয়ে দেই।

এজন্যই আমি এখন রোজ সকাল ১০.০০ থেকে ১২.০০টা ফ্রি কাউন্সেলিং করি। কারও যদি ত্বক,চুল,ওজন নিয়ে সমস্যা থাকে, তারা আসে এবং আমি তাদের সার্বিক পরামর্শ দেই যা সার্বিকভাবে উপকার করবে। এজন্য কোনও চার্জ নেই না!

আর মেয়েদেরকে একটা কথা বলতে চাই, কোনও থেরাপি বা ট্রিটমেন্টের ফল দ্রুত পেতে হলে একটা হেলদি ডায়েট মেইন্টেইন করতে হবে। তাহলে চোখের পলকে দেখতে পাবে নিজের পরিবর্তন!

আর যারা এর আগে অন্য কোথাও ট্রিটমেন্ট বা থেরাপি নিয়ে আরও সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন বা ফল পান নি, তারাও আসতে পারেন। আমি চাই সবাই যেন সচেতন হয়!

সৌন্দর্য ধরে রাখতে কোন বিষয়টি সবচেয়ে জরুরি?

Answer: সম্পুর্ণ লাইফস্টাইল। শুধু ফেসিয়াল নিয়ে লাভ নেই যদি সারাক্ষণ টেনশন থাকে মাথায়, খাওয়া দাওয়ার কোনও নিয়ম না থাকে, ঘুম কম হয়! চুলের বা ওজনের ক্ষেত্রেও তাই। ওজনের সাথে খাবারের সম্পর্ক অনেক পরে- আগে দেখতে হয় আপনার বডি খাবার ঠিকমত প্রসেস করতে পারছে নাকি? আর তা কখনই হবে না যদি আপনি ডিপ্রেশনে ভুগেন! অনেক সময় বাইরে থেকে যা সমস্যা মনে হয় তা অনেক ভিতর থেকে শুরু হয়য়। সেক্ষেত্রে আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

আর সবাইকে বলব, শাহনাজ ম্যাডাম আমাদের শিখিয়েছেন-

“৬০% সোউন্দর্য মানুষের ভিতর থেকে আসে। ৪০% থাকে বাইরে”

সুতরাং নিজের মনটাকে ফ্রেশ রাখুন, নিজেকে ভালবাসুন। নিজের জন্য সবচেয়ে ভাল খাবার খাওয়া, নিজের জন্য সবচেয়ে ভাল মুডে থাকা- সবচেয়ে জরুরি। বাইরে থেকে সেটা বুঝা যায়।

5. সাধারণ সৌন্দর্য কি যথেষ্ট? তাহলে মেকাপ কেন?

Answer: মেকাপ একটা আর্ট! একটা শিল্প। যারা পার্ফর্ম করে স্টেজে বা ক্যামেরার সামনে, তাদের নিজেদের ক্যারেক্টার অনুযায়ী লুক নিতে হ। তখন অবশ্যই মেকাপ করতে হয়। আবার যারা র‍্যাম্প মডেল, তাদের পোষাকের সাথে নিজেকে সাজাতে হয়য় একটা অংশ হিসেবে। এটা একটা মাধ্যম... সম্পূর্ণ আর্টফর্ম। আমরা জানি না বলেই ছোট করে দেখি।

আমার স্যালনে আমি শুরু করতে যাচ্ছি প্রোফেশনাল মেকাপ ট্রেইনিং। যারা মেকাপ শিখতে আগ্রহী, তাদের সম্পঊর্ণ প্রোফেশনাল কোর্স কমপ্লিট করান হবে। আর যখন সবাই শিখবে, আস্তে আস্তে আমাদের মিডিয়া আর্ট আরও সুন্দর হয়ে আসবে সবার সামনে।

6. আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

Answer: আমার এই স্যালন শুধু বিউটি পার্লার না- state of the art women’s complete care center হবে! মেয়েদের লাইফস্টাইল সুন্দর করতে যা কিছু সেবা দরকার- সব থাকবে এইখানে। কারণ সোউন্দর্য মানে আসলে জীবনের সবটাই! স্পা, ম্যাসেজ থেকে শুরু করে ডায়েটিশিয়ান ও সব সেবা যেন দিতে পারে এদেশের সবাইকে- সেটাই আমার goal.

7. আপনার চোখে সবচেয়ে সুন্দরি কে বর্তমান মিডিয়ায়?

Answer: জয়া আহসান। জয়া আপু যেভাবে নিজের কাজ, স্ট্রেস, লাইফস্টাইল হ্যান্ডেল করে এখনও নিজেকে এত ইয়াং আর ফ্রেশ রেখেছে, সেটা থেকে আমাদের সবারই শিখা উচিৎ! She is very concern about her well being and I love that!

AFTER REVISION:

VISUAL

প্রকৃতির নির্মল কোনও দৃশ্য- কনক্রিটের বা মোটরগাড়ির কোনও ছাপ নেই। নদীর পানির ঝাপটা, নীল আকাশ আর গাছের সবুজ দেখা যাবে। রোশনী ক্যাফের টেবিলে বসে লেমনেডে হালকা চুমুক দিতে দিতে কথা বলবে।

AUDIO

Voiceover:

সৌন্দর্য চিরকাল নারী পুরুষের আরাধনার বিষয়। কালে কালে সৌন্দর্যের অনেক দিক, অনেক রূপ

আকৃষ্ট করেছে মানুষকে।

আধুনিক কালে সৌন্দর্যের অনেকরকম সংজ্ঞাই জনপ্রিয়!

যারা সৌন্দর্য বলতে প্রকৃতি বুঝেন- তাঁদের মাঝে সবচেয়ে জনপ্রিয় সৌন্দর্যের সম্রাজ্ঞী শাহনাজ হোসেইন।

সৌন্দর্যের সব রহস্য যে প্রকৃতিতেই বিদ্যমান- এই তত্ত্বকে প্রমাণ করেছেন শাহনায হোসেইন।

বাংলাদেশে তাঁর নিজস্ব সামগ্রী ও সেবাগুলো দেশের একমাত্র শাহনাজ হোসেইন ফ্র্যাঞ্চাইজি স্যালন-এই

পাওয়া সম্ভব। আর তা সম্ভব করেছেন আয়শা সিদ্দিকা রোশনি।


CUT TO: ROSHNI

সৌন্দর্য নিয়ে কাজ করার আগ্রহের কারণ:

সৌন্দর্য সচেতন আমরা সবাই। আমরা সুন্দরের মধ্যে থাকতে ভালবাসি, নিজেকে ভালবাসি আর নিজের

মধ্যের সৌন্দর্যটা সবচেয়ে বেশি ভালবাসি। আমিও এর ব্যতিক্রম নই। আমি বিশ্বাস করি সোউন্দর্য একটা যত্নের

বিষয়, চর্চার বিষয়। যত্নের সাথে লালন করলেই দীর্ঘস্থায়ী সৌন্দর্য অর্জন করা সম্ভব।

শেহনাজ হুসাইনে আগ্রহের কারণ:

আমার সৌন্দর্য নিয়ে কিছু করার ইচ্ছা ছিল। আর ইচ্ছা ছিল এ বিষয়ে পড়াশুনা করার। কিন্তু প্রচলিত রূপচর্চায়

কেমিক্যালের ব্যবহার আমাকে সবসময়ই ভাবাত। আর বেশ কয়েকজনকে আমি এই কেমিক্যাল ট্রিটমেন্টের

সাইড এফেক্টের শিকার হতে দেখেছি! আমি সবসময়ই জানি ও বিশ্বাস করি প্রাকৃতিক তত্ত্বের বিকল্প নেই। তাই

একদম খাঁটি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে রূপচর্চা করার বিভিন্ন প্রক্রিয়া নিয়ে পড়াশুনা করতে চেয়েছিলাম।

তখন ইন্টারনেটে সার্চ করে সবচেয়ে সেরাদের মধ্যে তাঁর নামটাই দেখতে পাই।

তাঁর বিউটি প্রোডাক্ট ও ট্রিটমেন্ট বিশ্বজুরে বিখ্যাত। এই জন্যই তাঁর ট্রেইনিং নেবার সিদ্ধান্ত নেই।

ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার কারণ:

ইন্ডিয়া থেকে যখনই দেশে ফিরি, তখন একটাই আক্ষেপ হয়- বাংলাদেশে শাহনায হোসেইন এর কোনও বিউটি প্রোডাক্ট বা

পার্লার নেই। আমি উনার প্রোডাক্ট আর সার্ভিসে একদম অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম।

আর অন্য দেশ থেকে বারবার প্রোডাক্ট আনলেও তাঁর ট্রিটমেন্ট ও থেরাপি তো পাব না!

আমাকে শাহনায হোসেইন এর বিউটি ট্রিট্মেন্ট বা থেরাপি স্থায়ীভাবে পেতে হলে তাঁর ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে

আসতে হবে এই দেশে!

অন্যান্য কোর্সসমূহ:

শাহনায হোসেইন এর ট্রেইনিং নেবার আগে আমি AIUB থেকে BBA ও MBA complete করেছি।

আর শাহনাজ হোসেইন এর ট্রেইনিং শেষ করার পরে আরও দুইটি প্রোফেশনাল বিউটিফিকেশন এর ট্রেইনিং

করি।

ফ্রি কাউন্সেলিং:

আমি এখন রোজ সকাল ১০.০০ থেকে ১২.০০টা ফ্রি কাউন্সেলিং করি। কারও যদি ত্বক,চুল,ওজন নিয়ে সমস্যা থাকে, তারা আসে এবং আমি তাদের সার্বিক পরামর্শ দেই যা সার্বিকভাবে উপকার করবে। এজন্য কোনও চার্জ নেই না!

আর যারা এর আগে অন্য কোথাও ট্রিটমেন্ট বা থেরাপি নিয়ে আরও সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন বা ফল পান নি, তারাও আসতে পারেন। আমি চাই সবাই যেন সচেতন হয়!

MOTION GRAPHICS SCRIPT FOR TOMA GAS LTD from KOZMIK DIGITAL AGENCY