To know the technology about alternative building materials, #sandcement blocks, aerated concrete #ferrocement technology. #ecofriendly constriction m
This is a personal blog to share the information of #sand cement blocks.
#admixture
#alternative blocks
#environment friendly materials. etc
I want to develop environment friendly, cost effective and energy efficient products for coming generation and Grab a reputed position in this sector.
.
অনেক উদ্যোক্তারাই পোড়ামাটির ইট ও কংক্রিট ব্লকের মধ্যে তুলনা করতে চান। প্রকৃতপক্ষে কংক্রিট ব্লক হলো একটি পরিবেশবান্ধব ব্লক যা তৈরি করতে কোন জ্বালানীর প্রয়োজন পড়ে না। কেবলমাত্র নদীর ড্রেজিং বালি সিমেন্ট এবং অ্যাডমিঞ্চার এর মাধ্যমে কংক্রিট ব্লক তৈরি হয়ে থাকে। কংক্রিট ব্লক তৈরি করার খরচ এবং এর মিক্সিং রেশিও সম্পর্কে জানার জন্য আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
Family
গ্রাম হচ্ছে শহর আর শহর হচ্ছে মেগাসিটি
❏তাইতো সবখানেই তৈরী হচ্ছে আধুনিক স্থাপনা!এই আধুনিক স্থাপনা তৈরীর মূল উপাদান হচ্ছে মাটি পোড়ানো ইট!
তাই বেড়ে গেছে ইটের ব্যবহার!বনভূমি ধ্বংস করে ফসলী জমির উর্বর মাটি পুড়িয়ে তৈরী করছে এক একটি ভাটা!এসব ইটের ভাটা থেকে নির্গত বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় দূষিত হচ্ছে বাতাস এবং হুমকির মুখে পড়ছে প্রানীকূল!
►►নানামুখী ক্ষতির দিক বিবেচনা করে! ইটের বিকল্প(পরিবেশ বান্ধব কংক্রিট ব্লক) ব্যবহারের মাধ্যমেই নির্মাণ হবে আগামীর আধুনিক স্থাপনা!
বাংলাদেশ সরকার কনক্রিট ব্লক প্রজেক্টগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে বেশ কিছু প্রকল্প হাতে নিয়েছেন এবং সে অনুযায়ী প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন অব্যাহত রেখেছেন। সরকার 2025 সালের মধ্যে দেশের তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত কনক্রিট ব্লকের ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত করতে বেশ আশাবাদী।
আসুন আমরা সবাই মিলে কংক্রিট ব্লক মেকিং মেশিন সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিয়ে এবং সরকারের সহযোগি হয়ে আগামী প্রজন্মকে মজবুত ও পরিবেশবান্ধব নির্মাণ উপহার দিয়ে নিজেদেরকে ধন্য করি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ২০১৯ সালের প্রথম সংসদ অধিবেশনে ৫৮% বায়ুদূষণ, স্বাস্থ্য-ঝুঁকি, খাদ্য উৎপাদনে ঝুঁকি, জ্বালানি ঝুঁকি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং ভূমিকম্পের ক্ষয়-ক্ষতির জন্য দায়ী মাটি পোড়ানো ইটভাটার ভয়াবহতা উপলব্ধি করে মাটি পোড়ানো ইটভাটা বন্ধ করার আইন পাশ করেছে এবং আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে মাটি পোড়ানো ইট তৈরী সম্পুর্ন রূপে বন্ধ করে নির্মানে কনক্রিট ব্লক ব্যবহার করার নির্দেশ প্রদান করেণ
❏গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইন্সটিটিউট (HBRI) কে।
সেই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা একের পর এক ইটের বিকল্প কনক্রিট ব্লক উদ্ভাবন করে বহুতল ভবন বানিয়ে প্রমান করেছেন যে মাটি পুড়িয়ে ইট বানানোর দিন শেষ।
দেশ জুড়ে অবৈধ ইটভাটায় ইট পোড়ানোর ফলে ব্যাপক বায়ুদূষণ সৃষ্টি হয়। এ কার্যক্রমে কৃষি মাটি জমির ব্যবহারের ফলে একদিকে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে অন্যদিকে বায়ুদূষণের কারণে জনস্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। শীত মৌসুমে ইটভাটাসমূহের কার্যক্রম চালু থাকার কারণে বায়ুদূষণের মাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায়। বায়ুদূষণ হ্রাস ও ইট প্রস্তুত কার্যক্রমকে পরিবেশসম্মতভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে সরকার “ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯)” জারি ও কার্যকর করেছে। উক্ত আইন বাস্তবায়নে গত ইট পোড়ানো মৌসুমে ঢাকার আশপাশসহ সারাদেশে প্রায় ৭০০ এর অধিক অবৈধ ইটভাটার অবকাঠামো ভেঙ্গে/স্থায়ীভাবে বন্ধ করে সংশ্লিষ্ট মালিকগণের বিরূদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের অনুমোদন ব্যতিরেকে কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা যাবে না। এর ব্যত্যয় হলে অবৈধ ইটভাটা স্থায়ীভাবে বন্ধ করাসহ কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দেশব্যাপী দূষণকারী অবৈধ ইটভাটাসমূহের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের এনফোর্সমেন্ট এবং মোবাইল কোর্ট কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে
কনক্রিট ব্লক দ্বারা নির্মানের সুবিধা সমূহ:
১. শব্দ, অগ্নি ও তাপ নিরোধক;
২. বৈদ্যুতিক পাইপ বসানোর জন্য দেয়াল কাটতে হয়না;
৩. ইটের ন্যায় অধিক পানি শোষণ করে না;
৪. গাথুনির আগে ইটের মতো পানিতে ভেজাতে হয় না;
৫. কনক্রিট ব্লকে নোনা ধরে না, ঘামে না, স্যাঁতস্যাঁতে হয় না, শ্যাওলা পরে না বলে এটি ঝকঝকে ও দীর্ঘস্থায়ী;
৬. কনক্রিট ব্লকে ইটের তুলনায় কম পুরুত্বের প্লাস্টারিং করা হয়;
৭. বাড়ীর ওজন ও নির্মান ব্যয় দুটোই কমবে;
৮. পরিবেশ বান্ধব ও ভূমিকম্প সহনশীল;
০৯/ সিমেন্ট ৪০%, বালু ৪০%, ইট ৩০%, লেবার ৩০%,অপচয় ২০% কমবে।
১০/ সর্বমোট প্রায় মাটির ইট দিয়ে নির্মান করলে যে খরচ হবে , ইকো ইট/ কনক্রিট ব্লক দিয়ে নির্মান করলে প্রায় ২০%-৩০% ব্যয় কমবে।
কনক্রিট ব্লক মূলত জার্মান টেকনোলজি ও চীনের কারিগরি সহায়তায় নদীর বালু, পাথরের গুড়ো, সিলেটসন,বজরি পাথর ,সিমেন্ট, কেমিক্যাল এর সমন্বয়ে তৈরী পরিবেশ বান্ধব ব্লক।
►►যেমন: কনক্রিট ব্লক, টেনহোল, পেভার, কার্বোস্টন, পার্কিং টাইলস ইত্যাদি । যার দ্বারা নির্মিত হচ্ছে উন্নত মানের বহুতল ভবন ও পরিবেশ বান্ধব স্থাপনা।
►►►পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হচ্ছে মাটি পোড়ানো ইটভাটার ধোয়া।মাটি পোড়ানো ইট তৈরি করতে ব্যবহার করছি ফসলি জমির উর্বর মাটি। ফলে নষ্ট করছি কৃষি ও আবাদি জমি।
অন্যদিকে ইট পোড়ানোর জন্য কাঠ ও কয়লা ব্যবহার করার ফলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাচ্ছে ও কার্বন ডাই অক্সাইড বেড়ে যাচ্ছে।তাই দেশের পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে মাটি না পুড়িয়ে পরিবেশবান্ধব কনক্রিট ব্লক ব্যবহার করা দরকার।
হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউশন কর্তৃক আয়োজিত সি সি ব্লগ এর বর্তমান ও ভবিষ্যত শির্ষক বিশেষ মতবিনিময় সভায় সন্মানিত উদ্দোগত্তাগনদের উপস্থিতে ফ্রেন্ডস কর্পোরেশনের বিশেষ প্রস্থাবনা.........!!!!
মানুষের বেঁচে থাকার জন্য দরকার সবুজ। কিন্তু অকাতরে হারিয়ে যাচ্ছে এই সবুজ আমাদেরই কারণে। নির্মল পরিবেশ, বিশুদ্ধ বায়ু, আমাদের বেঁচে থাকার শর্ত হলেও আমরা কিন্তু ক্রমেই নষ্ট করে যাচ্ছি এই অমূল্য সম্পদগুলো।
✓তাই আসুন আগামীর সকল নির্মাণে ব্যবহার করি পরিবেশবান্ধব কনক্রিট!
❏মাটি পোড়ানো ইটের বিকল্প(পরিবেশ বান্ধব কংক্রিট ব্লক) ব্যবহারের মাধ্যমেই নির্মাণ হবে আগামীর আধুনিক স্থাপনা!
আগামীর নির্মাণ হোক পরিবেশবান্ধবঃ
পরিবেশবান্ধব কথাটি এখন সবার মুখে মুখে। কিন্তু কথাটি সবাই বুঝতে পারছি কি না এবং এটির গুরুত্ব কতটা অনুধাবন করছি, সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে?
✓মূলত পরিবেশবান্ধব নির্মাণ বলতে সম্পদের সঠিক ব্যবহারে নিরাপদ স্থাপনাকেই বোঝায়।
❏তাহলে আমরা বর্তমানে যা নির্মাণ করছি তা কি পরিবেশবান্ধব নয়? উত্তর বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নয়। কেন? অনেক উদাহরণই দেওয়া যাবে।
মাটি পোড়ানো ইটের কথাই ধরা যাক। দেশে এখন কমবেশি ৪ হাজার কোটি মাটি পোড়ানো ইট ব্যবহৃত হচ্ছে নির্মাণে আর এর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে প্রায় ১০ কোটি টন কৃষিজমির উপরিভাগের মাটি। এতে নষ্ট হচ্ছে কৃষিজমি, ব্যাহত হচ্ছে বিপুল জনসংখ্যার এই দেশের খাদ্য নিরাপত্তা।
অনেকেই হয়তো ভাবছেন, পরিবেশবান্ধব নির্মাণ আমাদের কেন দরকার? কেননা আমরা প্রকৃতি আর পরিবেশ থেকেই সবকিছু গ্রহণ করে এই সভ্যতা তৈরি করেছি। সভ্যতাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্যই আমাদের এই প্রাকৃতিক সম্পদের উৎস ঠিক রাখতে হবে, যেন পৃথিবী ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য থাকে। কিন্তু নির্মাণ ও উন্নয়নকে চলমান রাখতে গিয়ে আমরা যেন নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস ডেকে না আনি।
মাটি পোড়ানো এই সব ইট ভাঁটাগুলো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবিরাম ভাবে বনভূমি ধ্বংস করে ফসলী জমির উর্বর মাটি পুড়িয়ে তৈরী করছে এক একটি ভাটা!এসব ইটের ভাটা থেকে নির্গত বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় দূষিত হচ্ছে বাতাস এবং হুমকির মুখে পড়ছে ফুল, ফল, ফসল ও প্রানীকূল!
❏২০২৫ ইং সালের মধ্যে মাটি পোড়ানো ইটের ব্যবহার থেকে ধাপে ধাপে সরে আসছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার! প্রধান এ নির্মান সামগ্রীর ব্যবহার পূরোপূরি ভাবে নিষিদ্ধ করে ছয় বছর মেয়াদি একটি পরিকল্পনা গ্রহন করেছে! এ সময়ের মধ্যে সরকারি নির্মান কাজে মাটি পোড়ানো ইটের স্থান দখল করবে পরিবেশ বান্ধব কংক্রিট ব্লক!
❏পৃথিবীর অনেক দেশে বহু বছর আগেই মাটি পোড়ানো ইটের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে!তাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি যুগোপযোগী ইটের বিকল্প(পরিবেশ বান্ধব কংক্রিট ব্লক)তৈরীর প্রজেক্ট করে!
আপনিও হতে পারেন একজন সফল উদ্দ্যোক্তা!
মেশিনে মাত্র (৫-৭)জন শ্রমিক দ্বারা লোকাল বালি, পাথরের গুড়ো, সিমেন্ট, কেমিকেল, পানি ও বিদ্যুৎসহ অল্প জমি ব্যবহার করে। ১৫ লক্ষ হতে ২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে প্রতিদিন ৩ হাজার হতে ১ লক্ষ কংক্রিট ব্লক উৎপাদন করে।
This video shows the building construction with different eco friendly building materilas. Specially sand cement block/ concrete block.
