প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহার এবং সংরক্ষণ করা, যাতে পৃথিবীর প্রাকৃতিক সম্পদ ও জীববৈচিত্র্য বেঁচে থাকতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে বন্যা ও জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে লড়াই, প্রাকৃতিক আবাসনের সুরক্ষা, ওয়াস্ট ম্যানেজমেন্ট, এবং সামাজিক সচেতনতা বাড়ানো। এই সব কাজের মাধ্যমে আমরা পৃথিবীকে ভবিষ্যতের জন্য উন্নত এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে পারি।
প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণে আমরা নিম্নলিখিত কার্য করতে পারি:
1. বন্যা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করে উন্নত করা।
2. বাসা বা অফিসে বিদ্যুৎ এবং পানি সংরক্ষণ উপায়ে ব্যবহার করা।
3. বায়ু দূষণ মেনে চলা এবং পরিশোধ করা।
4. প্রাকৃতিক উৎস থেকে বাতাস, জল এবং ভূমি প্রদত্ত খাদ্য পণ্য পছন্দ করা।
5. জল সংস্কারণে পরিশ্রম করা এবং জল ব্যবহার করা।
6. প্লাস্টিক এবং অন্যান্য পরিবার্তনশীল বাজারী জিনিসপত্র ব্যবহার করা নিরাপদ করা।
7. প্রাকৃতিক জীবনধারা ও অভ্যন্তরীণ পরিবেশের সংরক্ষণ করা।
8. বায়ু দূষণ মোকাবেলায় গার্ডেনিং এবং গার্ডেনিং করা।
9. প্লান্টিং ট্রি এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক উদ্ভিদ সংরক্ষণ এবং প্রচেষ্টা করা।
10. জীববৈচিত্র্য ও বায়ু শুদ্ধতা সংরক্ষণে জনগণের সাথে সচেতনতা বাড়ানো।
প্রাণী সম্পদ সংরক্ষণের জন্য আমরা প্রাণীদের জীবনযাপনের স্থান ও আবাস সৃষ্টি করে দিতে পারি। এতে তাদের জন্য সুরক্ষিত এবং নিরাপদ আবাস উপলব্ধ হবে। এছাড়াও, অপ্রয়োজনীয় প্রাণী অথবা প্রাণীর বিপদজনক অবস্থান থেকে তাদের সুরক্ষা করা যাবে। প্রাণীদের জন্য প্রচুর খাবার ও পানি উপলব্ধ রাখা এবং প্রাণীর স্বাস্থ্য সেবা সরবরাহ করা ও তাদের জন্য চিকিৎসা সুবিধা নিশ্চিত করা সম্ভব। এছাড়াও, প্রাণী উদ্ধার ও রক্ষা করার ক্ষেত্রে আমরা সচেতন হতে পারি এবং অন্যদেরকে প্রাণী সংরক্ষণের গুরুত্ব স্বীকার করার জন্য উৎসাহিত করতে পারি।
প্রাকৃতিক সম্পদ রিসাইকেলিং করার জন্য আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে:
1. ব্যবহারযোগ্য মাল পুনঃব্যবহার করা: ব্যবহার করা জিনিসপত্র ব্যবহার করার পরে তা বিশেষজ্ঞদের কাছে পুনঃব্যবহারের জন্য প্রেরণ করা যেতে পারে।
2. প্লাস্টিক, কাগজ, বোতল, ব্যাটারি ইত্যাদি মাল পুনঃব্যবহার করার জন্য ভাগ করা: এই ধরনের মালগুলি সার্বজনিক বিনামূল্যে সংগ্রহ করা যেতে পারে যা পুনঃব্যবহারের প্রক্রিয়াকে সহায়ক করে।
3. জীবাণুতে বিনিমুল্যে পরিবহণ করা: জীবাণুতে বিনিমুল্যে পরিবহণের জন্য প্রতিষ্ঠান থেকে পুনরুদ্ধারিত পদার্থের ব্যবহার করা যেতে পারে।
4. প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা: প্লাস্টিকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন প্রাকৃতিক কাগজ, গ্লাস, লাউন্জ ইত্যাদি।
5. সম্পদ মূল্যায়ন করা: প্রাকৃতিক সম্পদ থেকে সাধারণভাবে অনলাইন বা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে অতিরিক্ত মূল্যায়ন করা যেতে পারে।
এই সম্পদ রিসাইকেলিং পদক্ষেপগুলি প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণে সাহায্য করে এবং পরিবেশের ওপর অস্তিত্বের ধারণায় সাহায্য করে।