আলহামদুলিল্লাহ!
প্রতিদিন চলছে আমাদের সেবা কার্যক্রম। আদরের সন্তানের মুসলমানী হোক ভয় মুক্ত। আনন্দময় এক স্মৃতি।
ডিভাইস কসমেটিক মুসলমানি করিয়ে আপনি থাকুন নিশ্চিত চিন্তা মুক্ত।
আপনার আদরের সন্তানের মুসলমানি তো জীবনে একবারই করাবেন। তাই জেনে বুঝে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
আদরের সন্তারের মুসলমানী করাতে আজই সিরিয়াল দিতে কল করুনঃ 01571-483370
"উত্তম সেবাদানে আমরা সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ"
প্রধান শাখাঃ ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার।
এম.সি বাজার, মাওনা, শ্রীপুর, গাজীপুর।
ঢাকা মিরপুর শাখাঃ মা ফার্মা এন্ড মা মেডিকেল হল।
(ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার)
২৬/৩/১, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
গাজীপুর শাখাঃ মুন ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
(ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার)
তেলি পাড়া টি এন্ড টি রোড, চন্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর।
ময়মনসিংহ শাখাঃ ঈশা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ)
(ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার)
৩৩/১ ভাটিকাশর (জমির ব্যাপারী বাইলেন), সদর, ময়মনসিংহ।
সারা বিশ্বে জনপ্রিয় অত্যাধুনিক ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা বিস্তারিত
জানতে এই লিংকে ক্লিক করুনঃ m.me/DeviceCosmeticCircumcision
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুনঃ 01611-717208, 01734-948269, 01571-484470
#Devicecosmeticcircumcision #devicecircumcision #cosmeticcircumcision
#fatema_device_circumcision_centre #musolmani #khatna #Device_cosmetic_circumcision
#device_circumcision #cosmetic_circumcision
#fatema_device_circumcision_centre
#খতনা #খাৎনা #খৎনা #ডিভাইসকসমেটিকখতনা
#ডিভাইস_কসমেটিক_খতনা #ডিভাইসখতনা #ডিভাইস_খতনা #ফাতেমাডিভাইসকসমেটিকসুন্নতেখতনাসেন্টার
#ফাতেমা_ডিভাইস_কসমেটিক_সুন্নতে_খতনা_সেন্টার
#মুসলমানী #গাজীপুর #মাওনা #ঢাকা #মিরপুর #ময়মনসিংহ #Dhaka #Gazipur #circumcision #Mymensingh #ঢাকা_ডিভাইস_কসমেটিক_খাৎনা
হাজামগণ; কাঠি বা ইন্সট্রোমেন্ট ওয়ান টাইম ব্যবহার করে না। যার কারণে বিভিন্ন ধরনের ছোঁয়াচে রোগ আপনার আদরের সোনামনির হতে পারে । যেমন: হেপাটাইটিস বি, রক্ত দূষণ, বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ ।
আপনাদের একটি প্রশ্ন – কই আগে আমাদের সময় তো কোন সমস্যা হয় নাই?
উত্তর- আপনাদের সময় এত রোগ জীবাণু ভাইরাস ছিল না । আগে তো এক সিরিজ দিয়েই একাধিক রোগীকে ইঞ্জেকশন দেয়া হতো, এখন ওয়ানটাইম সিরিজ এজন্যই ব্যবহার করা হয় যেন রোগ জীবাণু ভাইরাস ছড়িয়ে না যায়।
হাজাম দিয়ে খৎনা করালে আরেকটি বড় ক্ষতির সম্ভাবনা এই যে, তারা সঠিক পরিমাণে কাটতে পারে না । বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে পেনিসের চামড়া বড় হয়ে যায় । যার কারণে পরবর্তীতে আবার খৎনা করাতে হয় ।
আমি এমন অনেক গুলো খৎনা করেছি। কিছু দিন আগেও দুই জনকে খৎনা করালাম এক জন 31 বছর বয়সে আরেক জন 30 বছয় বয়সে । ছোটবেলায় হাজাম দিয়ে সুন্নাতি খৎনা করিয়েছিলেন কিন্তু খৎনা হয় নাই দ্বিতীয় বার 31 এবং 30 বছর বয়সে আবার খৎনা করালাম । আরো কয়েক জন এসেছিলেন বিভিন্ন বয়সে দ্বিতীয়বার খৎনা করানোর জন্য । উনারা আবার খৎনা করাবেন। তাই সাবধান! কেউ হাজাম দিয়ে খৎনা করাবেন না ।
#Devicecosmeticcircumcision #devicecircumcision #cosmeticcircumcision
#fatema_device_circumcision_centre #musolmani #khatna #Device_cosmetic_circumcision
#device_circumcision #cosmetic_circumcision
#fatema_device_circumcision_centre
#খতনা #খাৎনা #খৎনা #ডিভাইসকসমেটিকখতনা
#ডিভাইস_কসমেটিক_খতনা #ডিভাইসখতনা #ডিভাইস_খতনা #ফাতেমাডিভাইসকসমেটিকসুন্নতেখতনাসেন্টার
#ফাতেমা_ডিভাইস_কসমেটিক_সুন্নতে_খতনা_সেন্টার
#মুসলমানী #গাজীপুর #মাওনা #ঢাকা #মিরপুর #ময়মনসিংহ #Dhaka #Gazipur #circumcision #Mymensingh #ঢাকা_ডিভাইস_কসমেটিক_খাৎনা
খৎনা যেন আপনার আদরের সন্তানের দুঃখসহ স্মৃতি না হয়। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মুসলমানী নামক কঠিন, বিপদজনক এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভুলতে না পারা কষ্টকর স্মৃতিগুলোকে আপনার সন্তানের জন্য সহজ, নিরাপদ এবং ঝুঁকিমুক্ত আনন্দময় স্মৃতিতে রূপান্তর করা। তারই ফলশ্রুতিতে গাজীপুর জেলায় আমরাই প্রথম নিয়ে এসেছি খৎনার জগতে সবথেকে আধুনিক এবং শতভাগ নিরাপদ পদ্ধতি ডিভাইস কসমেটিক। এই সুন্নতে খৎনা পদ্ধতি বাংলাদেশে নতুন সংযোজন। এটা ইউরোপীয় দেশ তুরস্কের আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক খৎনা প্রযুক্তি।
আধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনার সুবিধা সমূহঃ
১. ইসলামী শরীয়ত সম্মত এবং শতভাগ নিরাপদ।
২. সেলাই লাগেনা।
৩. রক্তপাত হয়না।
৪. ব্যান্ডেজ লাগে না এবং দ্রুত ঘা শুকাতে সক্ষম।
৫. খৎনার পরদিন থেকেই গোসল করা যায়।
৬. সারা বছরই এই খৎনা করা যায়।
৭. প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস ব্যবহারের ফলে কোন প্রকার ইনফেকশন হয় না।
৮. খৎনা করার পর সবসময় প্যান্ট বা পায়জামা পড়ে চলাফেরা করা যায়।
৯. এক দিনের শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য করা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুমোদিত।
শতভাগ কসমেটিক আউটপুট এবং সুন্দর রেজাল্ট।
এই পদ্ধতির মুসলমানি পৃথিবীর প্রায় ৪০টি দেশে চলমান আছে।
বাচ্চার মূত্র ত্যাগ করতে কোন অসুবিধা হয় না।
আপনার আদরের সন্তানের মুসলমানি তো জীবনে একবারই করাবেন। মনে রাখবেন, সঠিক জায়গায় খৎনা না করানোর দরুন আপনার আদরের সন্তানের হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
"উত্তম সেবাদানে আমরা সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ"
প্রতিদিন সুন্নতে খৎনা (মুসলমানি) করানো হয়।
আমাদের শাখা সমূহঃ
প্রধান শাখাঃ ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার। এম.সি বাজার, মাওনা, শ্রীপুর, গাজীপুর।
ঢাকা মিরপুর শাখাঃ মা ফার্মা এন্ড মা মেডিকেল হল। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ২৬/৩/১, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
গাজীপুর শাখাঃ মুন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) তেলি পাড়া টি এন্ড টি রোড, চন্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর।
ময়মনসিংহ শাখাঃ ঈশা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ)
(ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার)
৩৩/১ ভাটিকাশর (জমির ব্যাপারী বাইলেন), সদর, ময়মনসিংহ।
সিরিয়ালের জন্য বা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুনঃ 01571-483370, 01734-948269
#Devicecosmeticcircumcision #devicecircumcision #cosmeticcircumcision
#fatema_device_circumcision_centre #musolmani #khatna #Device_cosmetic_circumcision
#device_circumcision #cosmetic_circumcision
#fatema_device_circumcision_centre
#খতনা #খাৎনা #খৎনা #ডিভাইসকসমেটিকখতনা
#ডিভাইস_কসমেটিক_খতনা #ডিভাইসখতনা #ডিভাইস_খতনা #ফাতেমাডিভাইসকসমেটিকসুন্নতেখতনাসেন্টার
#ফাতেমা_ডিভাইস_কসমেটিক_সুন্নতে_খতনা_সেন্টার
#মুসলমানী #গাজীপুর #মাওনা #ঢাকা #মিরপুর #ময়মনসিংহ #Dhaka #Gazipur #circumcision #Mymensingh #ঢাকা_ডিভাইস_কসমেটিক_খাৎনা
অনেক মা-বাবা মনে করেন, অল্প বয়সে সুন্নতে খতনা করা উচিত। আবার অনেকে মনে করেন, একটু সময় নিয়ে সাত থেকে আট বছর বয়সে করা উচিত।
মুসলিম কমিউনিটি করে, ইহুদিরা করে, অনেক খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীও করে। কে কোন বয়সে করতে চান। বয়সটা ইমপরটেন্ট।
কিন্তু আমরা যখন এখানে করি, এখানে সেই সুযোগটা নেই। আমরা এটা চিন্তা করতে পারব না। ইহুদিরা জন্মের প্রথম দিনই করে দেয়, দ্বিতীয় দিন করে দেয়। আমরা তা করতে পারব না। একটা নির্দিষ্ট বয়সে করা উচিত।
#Devicecosmeticcircumcision #devicecircumcision #cosmeticcircumcision
#fatema_device_circumcision_centre #musolmani #khatna #Device_cosmetic_circumcision
#device_circumcision #cosmetic_circumcision
#fatema_device_circumcision_centre
#খতনা #খাৎনা #খৎনা #ডিভাইসকসমেটিকখতনা
#ডিভাইস_কসমেটিক_খতনা #ডিভাইসখতনা #ডিভাইস_খতনা #ফাতেমাডিভাইসকসমেটিকসুন্নতেখতনাসেন্টার
#ফাতেমা_ডিভাইস_কসমেটিক_সুন্নতে_খতনা_সেন্টার
#মুসলমানী #গাজীপুর #মাওনা #ঢাকা #মিরপুর #ময়মনসিংহ #Dhaka #Gazipur #circumcision #Mymensingh #ঢাকা_ডিভাইস_কসমেটিক_খাৎনা
প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই ছেলে শিশু একটু বড় হলেই তার খতনা বা মুসলমানি করানোর তোরজোড় শুরু হয়ে যায়। খতনা কী তা কমবেশি সবারই ধারণা আছে। তবে এটা নিয়ে যেহেতু খুব বেশি প্রচার নেই, তাই অনেকেই ভুল ধারণা পোষণ করে থাকেন। পুরুষাঙ্গের সামনের বা মাথার দিকে যে অতিরিক্ত চামড়া পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল অংশকে ঢেকে রাখে, এই অতিরিক্ত চামড়া কেটে ফেলে দেওয়াই খতনা বা মুসলমানি। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে খতনা সমাজব্যবস্থা ও ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত হলেও এ নিয়ে তেমন প্রচার নেই। তাই প্রচুর পরিমাণে শিশুর খতনা হাজামের মাধ্যমে করনো হয়। অনেকেই জানেন না যে হাসপাতালে শিশুর খতনা করানোর ব্যবস্থা আছে।
ধর্মীয় কারণে মুসলমান ও খ্রিস্টানরা খতনা করিয়ে থাকে। কিছু কিছু রোগ হলে যেমন ফাইমোসিস, প্যারাফাইমোসিস হলে খতনা বা মুসলমানি করাতে হয়। ফাইমোসিস হলো পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মূত্রনালীকে ঢেকে রাখে, যার কারণে প্রস্রাব ঠিকমতো বের করতে পারে না। প্রস্রাব বের হতে না পেরে পুরুষাঙ্গের মাথা ফুলে ওঠে এবং শিশু ব্যথায় কান্নাকাটি করতে থাকে। এভাবে বেশিদিন চলতে থাকলে প্রস্রাবে ইনফেকশন, এমনকি কিডনি ফেইলিওরও হতে পারে। আবার অনেক সময় পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া উল্টে গিয়ে টাইট হয়ে যায়। যার ফলে চামড়াকে আর সামনে ও পেছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না। এক্ষেত্রে মাথার দিকে ফুলে যায় এবং রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। উভয় ক্ষেত্রেই জরুরি ভিত্তিতে খতনা করানো প্রয়োজন। অনেক সময় ছোট শিশুদের পুরুষাঙ্গ প্যান্টের চেইনের সঙ্গে আটকে যেতে পারে। এরকম পরিস্থিতিতেও অনেক সময় খতনা করানো হয়।
জেনে হয়তো অবাক লাগবে, খতনার কিন্তু উপকারিতাও আছে! সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতাটি হলো, খতনা করে পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, শুধুমাত্র খতনার কারণেই এ ক্যান্সার মুসলমান ও খ্রিস্টানদের মধ্য নেই বললেই চলে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী।
হাইপোস্পেডিয়াসিস রোগে খতনা করানো যায় না। এটি পুরুষাঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এতে প্রস্রাবের নালী পুরুষাঙ্গের মাথায় না থেকে নিচের দিকে থাকে। এক্ষেত্রে চিকিত্সা করাতে হয় এবং খতনা করানোর আগে এ জন্মগত ত্রুটি ঠিক করাতে হয়। খতনা করানোর আগে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত। কারণ এমনটাও দেখা গেছে যে, শুধু খতনা করানোর কারণেই অনেক রোগী রক্তপাতের ফলে মারা গেছে। অনেক শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা থাকতে পারে। তাই খতনার আগে শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা আছে কি না, তা পরীক্ষা করাটা জরুরি।
অভিজ্ঞ চিকিত্সকের মাধ্যমে খতনা করালে তেমন কোনো অসুবিধা হয় না বললেই চলে। তবে হাজামদের দিয়ে খতনা করালে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়া, অতিরিক্ত বা কম চামড়া কেটে ফেলা, পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথা কেটে ফেলার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। এ সমস্যাগুলো অভিজ্ঞ চিকিত্সকের ক্ষেত্রে হওয়ার সম্ভাবনা নেই। শিশুর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে হাজামের পরিবর্তে চিকিত্সক দ্বারা খতনা করার।
সুন্নাতে খাৎনা করার নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। তবে সাবালক হওয়ার পূর্বে করাই উত্তম (নববী, আল-মাজমূ‘ ১/৩০৩)। শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়াহ (রহঃ) বলেন, খাৎনা যখন ইচ্ছা করা যায়। তবে সাবালক হওয়ার পূর্বেই করা উচিৎ যেমনটি আরবরা করে থাকে... (আল-ফাতাওয়াল কুবরা ১/২৭৫)। ইবনুল মুনযির বলেন, খাৎনা করার সময় সম্পর্কে এমন কোন সংবাদ নেই যার দিকে ফিরে যাওয়া যায় এবং এমন কোন সুন্নাত নেই যার উপর আমল করা যায় (আল-ইশরাফ ৩/৪২৪)।
উল্লেখ্য, রাসূল (ছাঃ) সপ্তম দিনে হাসান ও হোসাইন (রাঃ)-এর খাৎনা করেছিলেন মর্মে যে হাদীছ এবং সপ্তম দিনে খাৎনা করা সুন্নাত মর্মে যে আছার বর্ণিত হয়েছে, তা যঈফ (সিলসিলা যঈফাহ হা/৫৪৩২; ইরওয়াউল গালীল ৪/৩৮৩)।
শিশুর ইউরোলজিক্যাল বিভিন্ন সমস্যায় অনেকে ভাবেন যে সারকামসসেশন বা মুসলমানি করিয়ে দিলেই ভালো হয়ে যাবে। আসলে সব সময় এটি সঠিক নয়। কখনো কখনো এটি সঠিক। কোন কোন ক্ষেত্রে ? দেখা যায় প্রস্রাবের রাস্তার মুখটা প্রদাহ হয়ে বন্ধ হয়ে গেল, তখন সে প্রস্রাব করতে পারে না। প্রস্রাব করার সময় সামনের রাস্তাটা ফুলে যায়। সামনের চামড়াটা ফুলে যায়। সেই ক্ষেত্রে মুসলমানি প্রয়োজন, সেটি নয়। সে ক্ষেত্রে আমরা অনেক সময় বলতে শুনি বাচ্চাকে মুসলমানি করিয়ে দেন। মুসলমানি করিয়ে দিলে সবসময় এই সমস্যার সমাধান হবে না। প্রস্রাবের এই সমস্যা হওয়ার অন্য কোনো কারণ রয়েছে। শুধু ফাইমোসিস অথবা কখনো যদি কোনো কিছু লাগে, চুলকায়- এসব থেকে এ রকম হতে পারে বা ইউটিআই যদি হয়, ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশনের সময়, বাচ্চা প্রস্রাব ফোঁটা ফোঁটা করে। অথবা কান্নাকাটি করে। সেই ক্ষেত্রে মুসলমানি করার দরকার হয় না। মুসলমানি করার জন্য একটি নির্দিষ্ট বয়স আছে।
সাধারণত আমরা যারা মুসলমান, তাদের থেকেই এটি এসেছে। জিউসরাও করে। তবে অন্য অনেক ধর্মের লোকেরা এই খতনাটা করে না।
যেহেতু আমাদের মুসলিম দেশ, এটি আমরা কখন করব? কেউ বলে জন্মের সঙ্গে সঙ্গে করবে, কেউ বলে ছয় মাস বয়সে করবে, কেউ বলে বাচ্চা বড় হোক, আট/১০ বছরে করব। আসলে এর এ্কটি আদর্শ সময় রয়েছে। প্রস্রাবের রাস্তার মাথার যে অতিরিক্ত চামড়া, এটি ফেলে দেওয়ার অনেক যুক্তি রয়েছে। সাধারণত বাচ্চা একটি ছেলেকে সাত/ আট বছর বয়সে নামাজ পড়ার জন্য বলা হয়। পাক পবিত্র হওয়ার সুবিধার জন্য সামনের চামড়াটা আমরা ফেলে দিতে বলি। সেই ক্ষেত্রে আমরা যেহেতু আরেকটু আধুনিক, আমরা চাই স্কুলে ভর্তি হওয়ার আগেই, আমরা এই সারকামসসেশনটা করে ফেলতে চাই, যাতে পরে তাঁর স্কুল কামাই না হয়। এই জন্য আমরা প্রি-স্কুল বয়সে এটি করতে বলি। তবে দুই বছরের আগে করার দরকার হয় না। যদি আমরা জোর করে করি তখন সেখানে আঘাত পায়। সেটা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য দুই বছর বয়সের পরে বা স্কুলে যাওয়ার আগে এই কাজটি করার সঠিক সময় মনে করি।
জেনে হয়তো অবাক লাগবে, খতনার কিন্তু উপকারিতাও আছে! সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতাটি হলো, খতনা করে পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, শুধুমাত্র খতনার কারণেই এ ক্যান্সার মুসলমান ও খ্রিস্টানদের মধ্য নেই বললেই চলে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী।
হাইপোস্পেডিয়াসিস রোগে খতনা করানো যায় না। এটি পুরুষাঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এতে প্রস্রাবের নালী পুরুষাঙ্গের মাথায় না থেকে নিচের দিকে থাকে। এক্ষেত্রে চিকিত্সা করাতে হয় এবং খতনা করানোর আগে এ জন্মগত ত্রুটি ঠিক করাতে হয়। খতনা করানোর আগে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত। কারণ এমনটাও দেখা গেছে যে, শুধু খতনা করানোর কারণেই অনেক রোগী রক্তপাতের ফলে মারা গেছে। অনেক শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা থাকতে পারে। তাই খতনার আগে শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা আছে কি না, তা পরীক্ষা করাটা জরুরি।
খৎনা যেন আপনার আদরের সন্তানের দুঃখসহ স্মৃতি না হয়। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মুসলমানী নামক কঠিন, বিপদজনক এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভুলতে না পারা কষ্টকর স্মৃতিগুলোকে আপনার সন্তানের জন্য সহজ, নিরাপদ এবং ঝুঁকিমুক্ত আনন্দময় স্মৃতিতে রূপান্তর করা। তারই ফলশ্রুতিতে গাজীপুর জেলায় আমরাই প্রথম নিয়ে এসেছি খৎনার জগতে সবথেকে আধুনিক এবং শতভাগ নিরাপদ পদ্ধতি ডিভাইস কসমেটিক।
এই সুন্নতে খৎনা পদ্ধতি বাংলাদেশে নতুন সংযোজন। এটা ইউরোপীয় দেশ তুরস্কের আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক খৎনা প্রযুক্তি।
আধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনার সুবিধা সমূহঃ
১. ইসলামী শরীয়ত সম্মত এবং শতভাগ নিরাপদ।
২. সেলাই লাগেনা।
৩. রক্তপাত হয়না।
৪. ব্যান্ডেজ লাগে না এবং দ্রুত ঘা শুকাতে সক্ষম।
৫. খৎনার পরদিন থেকেই গোসল করা যায়।
৬. সারা বছরই এই খৎনা করা যায়।
৭. প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস ব্যবহারের ফলে কোন প্রকার ইনফেকশন হয় না।
৮. খৎনা করার পর সবসময় প্যান্ট বা পায়জামা পড়ে চলাফেরা করা যায়।
৯. এক দিনের শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য করা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুমোদিত।
শতভাগ কসমেটিক আউটপুট এবং সুন্দর রেজাল্ট।
এই পদ্ধতির মুসলমানি পৃথিবীর প্রায় ৪০টি দেশে চলমান আছে।
বাচ্চার মূত্র ত্যাগ করতে কোন অসুবিধা হয় না।
আপনার আদরের সন্তানের মুসলমানি তো জীবনে একবারই করাবেন। মনে রাখবেন, সঠিক জায়গায় খৎনা না করানোর দরুন আপনার আদরের সন্তানের হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
"উত্তম সেবাদানে আমরা সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ"
প্রতিদিন সুন্নতে খৎনা (মুসলমানি) করানো হয়।
আমাদের শাখা সমূহঃ
প্রধান শাখাঃ ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার। এম.সি বাজার, মাওনা, শ্রীপুর, গাজীপুর।
ঢাকা মিরপুর শাখাঃ মা ফার্মা এন্ড মা মেডিকেল হল। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ২৬/৩/১, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
গাজীপুর শাখাঃ মুন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) তেলি পাড়া টি এন্ড টি রোড, চন্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর।
ময়মনসিংহ শাখাঃ ঈশা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ) (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ৩৩/১ ভাটিকাশর (জমির ব্যাপারী বাইলেন), সদর, ময়মনসিংহ।
সিরিয়ালের জন্য বা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুনঃ 01571-483370, 01734-948269
খৎনা যেন আপনার আদরের সন্তানের দুঃখসহ স্মৃতি না হয়। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মুসলমানী নামক কঠিন, বিপদজনক এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভুলতে না পারা কষ্টকর স্মৃতিগুলোকে আপনার সন্তানের জন্য সহজ, নিরাপদ এবং ঝুঁকিমুক্ত আনন্দময় স্মৃতিতে রূপান্তর করা। তারই ফলশ্রুতিতে গাজীপুর জেলায় আমরাই প্রথম নিয়ে এসেছি খৎনার জগতে সবথেকে আধুনিক এবং শতভাগ নিরাপদ পদ্ধতি ডিভাইস কসমেটিক।
এই সুন্নতে খৎনা পদ্ধতি বাংলাদেশে নতুন সংযোজন। এটা ইউরোপীয় দেশ তুরস্কের আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক খৎনা প্রযুক্তি।
আধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনার সুবিধা সমূহঃ
১. ইসলামী শরীয়ত সম্মত এবং শতভাগ নিরাপদ।
২. সেলাই লাগেনা।
৩. রক্তপাত হয়না।
৪. ব্যান্ডেজ লাগে না এবং দ্রুত ঘা শুকাতে সক্ষম।
৫. খৎনার পরদিন থেকেই গোসল করা যায়।
৬. সারা বছরই এই খৎনা করা যায়।
৭. প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস ব্যবহারের ফলে কোন প্রকার ইনফেকশন হয় না।
৮. খৎনা করার পর সবসময় প্যান্ট বা পায়জামা পড়ে চলাফেরা করা যায়।
৯. এক দিনের শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য করা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুমোদিত।
শতভাগ কসমেটিক আউটপুট এবং সুন্দর রেজাল্ট।
এই পদ্ধতির মুসলমানি পৃথিবীর প্রায় ৪০টি দেশে চলমান আছে।
বাচ্চার মূত্র ত্যাগ করতে কোন অসুবিধা হয় না।
আপনার আদরের সন্তানের মুসলমানি তো জীবনে একবারই করাবেন। মনে রাখবেন, সঠিক জায়গায় খৎনা না করানোর দরুন আপনার আদরের সন্তানের হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
"উত্তম সেবাদানে আমরা সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ"
প্রতিদিন সুন্নতে খৎনা (মুসলমানি) করানো হয়।
আমাদের শাখা সমূহঃ
প্রধান শাখাঃ ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার। এম.সি বাজার, মাওনা, শ্রীপুর, গাজীপুর।
ঢাকা মিরপুর শাখাঃ মা ফার্মা এন্ড মা মেডিকেল হল। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ২৬/৩/১, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
গাজীপুর শাখাঃ মুন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) তেলি পাড়া টি এন্ড টি রোড, চন্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর।
ময়মনসিংহ শাখাঃ ঈশা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ) (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ৩৩/১ ভাটিকাশর (জমির ব্যাপারী বাইলেন), সদর, ময়মনসিংহ।
সিরিয়ালের জন্য বা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুনঃ 01571-483370, 01734-948269
খৎনা যেন আপনার আদরের সন্তানের দুঃখসহ স্মৃতি না হয়। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মুসলমানী নামক কঠিন, বিপদজনক এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভুলতে না পারা কষ্টকর স্মৃতিগুলোকে আপনার সন্তানের জন্য সহজ, নিরাপদ এবং ঝুঁকিমুক্ত আনন্দময় স্মৃতিতে রূপান্তর করা। তারই ফলশ্রুতিতে গাজীপুর জেলায় আমরাই প্রথম নিয়ে এসেছি খৎনার জগতে সবথেকে আধুনিক এবং শতভাগ নিরাপদ পদ্ধতি ডিভাইস কসমেটিক।
এই সুন্নতে খৎনা পদ্ধতি বাংলাদেশে নতুন সংযোজন। এটা ইউরোপীয় দেশ তুরস্কের আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক খৎনা প্রযুক্তি।
আধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনার সুবিধা সমূহঃ
১. ইসলামী শরীয়ত সম্মত এবং শতভাগ নিরাপদ।
২. সেলাই লাগেনা।
৩. রক্তপাত হয়না।
৪. ব্যান্ডেজ লাগে না এবং দ্রুত ঘা শুকাতে সক্ষম।
৫. খৎনার পরদিন থেকেই গোসল করা যায়।
৬. সারা বছরই এই খৎনা করা যায়।
৭. প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস ব্যবহারের ফলে কোন প্রকার ইনফেকশন হয় না।
৮. খৎনা করার পর সবসময় প্যান্ট বা পায়জামা পড়ে চলাফেরা করা যায়।
৯. এক দিনের শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য করা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুমোদিত।
শতভাগ কসমেটিক আউটপুট এবং সুন্দর রেজাল্ট।
এই পদ্ধতির মুসলমানি পৃথিবীর প্রায় ৪০টি দেশে চলমান আছে।
বাচ্চার মূত্র ত্যাগ করতে কোন অসুবিধা হয় না।
আপনার আদরের সন্তানের মুসলমানি তো জীবনে একবারই করাবেন। মনে রাখবেন, সঠিক জায়গায় খৎনা না করানোর দরুন আপনার আদরের সন্তানের হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
"উত্তম সেবাদানে আমরা সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ"
প্রতিদিন সুন্নতে খৎনা (মুসলমানি) করানো হয়।
আমাদের শাখা সমূহঃ
প্রধান শাখাঃ ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার। এম.সি বাজার, মাওনা, শ্রীপুর, গাজীপুর।
ঢাকা মিরপুর শাখাঃ মা ফার্মা এন্ড মা মেডিকেল হল। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ২৬/৩/১, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
গাজীপুর শাখাঃ মুন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) তেলি পাড়া টি এন্ড টি রোড, চন্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর।
ময়মনসিংহ শাখাঃ ঈশা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ) (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ৩৩/১ ভাটিকাশর (জমির ব্যাপারী বাইলেন), সদর, ময়মনসিংহ।
সিরিয়ালের জন্য বা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুনঃ 01571-483370, 01734-948269
খৎনা যেন আপনার আদরের সন্তানের দুঃখসহ স্মৃতি না হয়। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মুসলমানী নামক কঠিন, বিপদজনক এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভুলতে না পারা কষ্টকর স্মৃতিগুলোকে আপনার সন্তানের জন্য সহজ, নিরাপদ এবং ঝুঁকিমুক্ত আনন্দময় স্মৃতিতে রূপান্তর করা। তারই ফলশ্রুতিতে গাজীপুর জেলায় আমরাই প্রথম নিয়ে এসেছি খৎনার জগতে সবথেকে আধুনিক এবং শতভাগ নিরাপদ পদ্ধতি ডিভাইস কসমেটিক।
এই সুন্নতে খৎনা পদ্ধতি বাংলাদেশে নতুন সংযোজন। এটা ইউরোপীয় দেশ তুরস্কের আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক খৎনা প্রযুক্তি।
আধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনার সুবিধা সমূহঃ
১. ইসলামী শরীয়ত সম্মত এবং শতভাগ নিরাপদ।
২. সেলাই লাগেনা।
৩. রক্তপাত হয়না।
৪. ব্যান্ডেজ লাগে না এবং দ্রুত ঘা শুকাতে সক্ষম।
৫. খৎনার পরদিন থেকেই গোসল করা যায়।
৬. সারা বছরই এই খৎনা করা যায়।
৭. প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস ব্যবহারের ফলে কোন প্রকার ইনফেকশন হয় না।
৮. খৎনা করার পর সবসময় প্যান্ট বা পায়জামা পড়ে চলাফেরা করা যায়।
৯. এক দিনের শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য করা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুমোদিত।
শতভাগ কসমেটিক আউটপুট এবং সুন্দর রেজাল্ট।
এই পদ্ধতির মুসলমানি পৃথিবীর প্রায় ৪০টি দেশে চলমান আছে।
বাচ্চার মূত্র ত্যাগ করতে কোন অসুবিধা হয় না।
আপনার আদরের সন্তানের মুসলমানি তো জীবনে একবারই করাবেন। মনে রাখবেন, সঠিক জায়গায় খৎনা না করানোর দরুন আপনার আদরের সন্তানের হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
"উত্তম সেবাদানে আমরা সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ"
প্রতিদিন সুন্নতে খৎনা (মুসলমানি) করানো হয়।
আমাদের শাখা সমূহঃ
প্রধান শাখাঃ ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার। এম.সি বাজার, মাওনা, শ্রীপুর, গাজীপুর।
ঢাকা মিরপুর শাখাঃ মা ফার্মা এন্ড মা মেডিকেল হল। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ২৬/৩/১, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
গাজীপুর শাখাঃ মুন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) তেলি পাড়া টি এন্ড টি রোড, চন্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর।
ময়মনসিংহ শাখাঃ ঈশা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ) (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ৩৩/১ ভাটিকাশর (জমির ব্যাপারী বাইলেন), সদর, ময়মনসিংহ।
সিরিয়ালের জন্য বা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুনঃ 01571-483370, 01734-948269
মুসলমানি শব্দটি বাংলাদেশের একটি বহুল প্রচলিত শব্দ। শিশু অথবা কিশোর বয়সে সকল মুসলিম ছেলেদের ই এই ” মুসলমানির” মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। অনেক শিহু যেমন মুসলমানির কথা শুনলে ভয়ে কাতর হয়, অনেকেই আবার রোমাঞ্চিতও হয়। তবে ভয়ে কাতর শিশুর সংখ্যাই বেশি। কারণ তারা ছুরি, কাঁচি, অপারেশন সুই, সুতা, কাঁটা ছেঁড়া ইত্যাদিতে ভয় পাবে এটাই স্বাভাবিক। আর তখন মুসলমানির সনাতন পদ্ধতিও ছিল বাচ্চাদের ভয় পাওয়ার অন্যতম কারণ।
মুসলমানি করার পদ্ধতি : হাজাম দ্বারা মুসলমানি : ২০০০ সাল এর পরবর্তী কিছু সময় পর্যন্ত গ্রামে, গঞ্জে, মফস্বলে মুসলমানির বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় যে মাধ্যম ছিল তা হলো হাজাম বা গোটকার মাধ্যমে মুসলমানি। সেই সময় মুসলমানির সময় অনেক আয়োজন করা হতো। বাড়িতে চলতো ধুন্ধুমার খাওয়ার আয়োজন। আত্নীয়স্বজন ও আশেপাশের প্রতিবেশীদের দাওয়াত করে খাওয়ানো হতো। সময়ের সাথে সাথে অবশ্য এখন মুসলমানির সেই আমেজ অবশ্য অনেকটাই কমে গেছে। হাজাম বা গুটকার মুসলমানি পদ্ধতি ছিলো কিছুটা সনাতন পদ্ধতিতে। তারা রোগীকে অজ্ঞান করতো না এর ফলে অনেক বাচ্চাই কিঞ্চিৎ ব্যথা অনুভব করতো এবং ভয়ে চিৎকার করতো। অনেক পুরাতন হাজাম মুসলমানির জন্য বাঁশের কঞ্চি ও ব্যবহার করতো যা অনেক ধারালো থাকতো। তারা মুসলমানির পর নরম পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে ঘা শুকানোর জন্য পাউডার দিয়ে পেঁচিয়ে দিতো। এই মুসলমানির পরে বাচ্চাদের প্রথম কিছুদিন প্রস্রাবের সমস্যা হতো। প্রস্রাবের সময় ব্যথা অনুভব হওয়া, জ্বালাপোড়া হওয়া ছিল স্বাভাবিক ঘটনা। আর এই পদ্ধতিতে বাচ্চাদের ঘ শুকানোর জন্য নিয়মিত নেবানল জাতীয় পাউডার ব্যবহার ও ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন করতে হতো। সব ঠিক ঠাক থাকলে ১৪- ২১ দিনের মধ্যে ঘ শুকিয়ে লিঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় আসতো। এসময় তাদের খাবারেও কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হতো কারণ যাদের এলার্জি জাতীয় সমস্যা থাকতো তাদের ঘ শুকাতে বেশি সময় লাগত বা ফুলে যেত। এই পদ্ধতিতে বেশিরভাগ সময় সফল ভাবে মুসলমানি সম্পন্ন হলেও অনেক অনভিজ্ঞ হাজাম অসতর্কতার জন্য অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত ও হয়েছেন। কারো চামড়া বেশি কাটা হয়ে যেত বা কারো অনেক কম যা মুসলমানির উদ্যেশ্য পুরোপুরি ভাবে সফল করতো না। ফলে পরবর্তী সময়ে তাদের পুনরায় মুসলমানির প্রয়োজন হতো।
ডাক্তার দ্বারা সাধারণ সার্জারি মাধ্যমে মুসলমানি : এই পদ্ধতিতে মুসলমানিতে সচেতন পিতামাতা তখন ভরসা করতে পারতো। তাছাড়া যেসব বাচ্চা ভয় পেট বেশি বা বাবামা ও শঙ্কায় থাকতো তারা নিরাপদ থাকার জন্য ডাক্তার এর কাছে গিয়ে সাধারণ সার্জারির মাধ্যমে লিঙ্গের বারোটি অংশ কেটে মুসলমানি সম্পন্ন করতো। এই পদ্ধতি সাধারণ সার্জারি বা অপারেশন এর মতোই। বাচ্চাদের কে এনেস্থেসিয়া বা অজ্ঞান করার ইনজেকশন দিয়ে তার কোমর থেকে নিচের অংশ অবশ করে দেওয়া হতো। এর ফলে বাচ্চা অপারেশন করা নিজের চোখে দেখলেও কোন ব্যাথা অনুভব করতো না। ডাক্তাররা সমস্ত আধুনিক ও ধারালো সার্জারির যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে বিধায় এই পদ্ধতি অনেকটাই নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত।
আধুনিক ডিভাইস কসমেটিক মুসলমানি : খৎনা যেন আপনার আদরের সন্তানের দুঃখসহ স্মৃতি না হয়। আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মুসলমানী নামক কঠিন, বিপদজনক এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভুলতে না পারা কষ্টকর স্মৃতিগুলোকে আপনার সন্তানের জন্য সহজ, নিরাপদ এবং ঝুঁকিমুক্ত আনন্দময় স্মৃতিতে রূপান্তর করা। তারই ফলশ্রুতিতে গাজীপুর জেলায় আমরাই প্রথম নিয়ে এসেছি খৎনার জগতে সবথেকে আধুনিক এবং শতভাগ নিরাপদ পদ্ধতি ডিভাইস কসমেটিক।
এই সুন্নতে খৎনা পদ্ধতি বাংলাদেশে নতুন সংযোজন। এটা ইউরোপীয় দেশ তুরস্কের আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক খৎনা প্রযুক্তি।
আধুনিক ডিভাইস কসমেটিক খৎনার সুবিধা সমূহঃ
১. ইসলামী শরীয়ত সম্মত এবং শতভাগ নিরাপদ।
২. সেলাই লাগেনা।
৩. রক্তপাত হয়না।
৪. ব্যান্ডেজ লাগে না এবং দ্রুত ঘা শুকাতে সক্ষম।
৫. খৎনার পরদিন থেকেই গোসল করা যায়।
৬. সারা বছরই এই খৎনা করা যায়।
৭. প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা ডিভাইস ব্যবহারের ফলে কোন প্রকার ইনফেকশন হয় না।
৮. খৎনা করার পর সবসময় প্যান্ট বা পায়জামা পড়ে চলাফেরা করা যায়।
৯. এক দিনের শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য করা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুমোদিত।
শতভাগ কসমেটিক আউটপুট এবং সুন্দর রেজাল্ট।
এই পদ্ধতির মুসলমানি পৃথিবীর প্রায় ৪০টি দেশে চলমান আছে।
বাচ্চার মূত্র ত্যাগ করতে কোন অসুবিধা হয় না।
আপনার আদরের সন্তানের মুসলমানি তো জীবনে একবারই করাবেন। মনে রাখবেন, সঠিক জায়গায় খৎনা না করানোর দরুন আপনার আদরের সন্তানের হয়ে যেতে পারে অপূরণীয় ক্ষতি। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন।
"উত্তম সেবাদানে আমরা সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ"
প্রতিদিন সুন্নতে খৎনা (মুসলমানি) করানো হয়।
আমাদের শাখা সমূহঃ
প্রধান শাখাঃ ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার। এম.সি বাজার, মাওনা, শ্রীপুর, গাজীপুর।
ঢাকা মিরপুর শাখাঃ মা ফার্মা এন্ড মা মেডিকেল হল। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ২৬/৩/১, উত্তর পীরেরবাগ, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬
গাজীপুর শাখাঃ মুন ডায়াগনস্টিক সেন্টার। (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) তেলি পাড়া টি এন্ড টি রোড, চন্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর।
ময়মনসিংহ শাখাঃ ঈশা জেনারেল হাসপাতাল (প্রাঃ) (ফাতেমা ডিভাইস কসমেটিক সুন্নতে খৎনা সেন্টার) ৩৩/১ ভাটিকাশর (জমির ব্যাপারী বাইলেন), সদর, ময়মনসিংহ।
সিরিয়ালের জন্য বা পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুনঃ 01571-483370, 01734-948269
ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে সুন্নতে খাতনা কি?
খতনা (মুসলমানী) নবীদের সুন্নাত খতনাকে আমাদের দেশে মুসলমানী বলা হয়। খতনা ইব্রাহিম আ. জামানা থেকে এই সুন্নাত আমাদের পর্যন্ত চলে আসা ইসলামের অন্যতম একটি বিধান। আমাদের মুসলিম সমাজে এ সংস্কৃতি শত শত বছর ধরে চলে আসছে। এটি একটি মহান সুন্নাত। যুগে যুগে বড় বড় নবী-রাসূল ও সুন্নাত পালন করেছেন। সর্বপ্রথম এ সুন্নাত পালন করেছেন হজরত ইব্রাহিম (আ.)। হজরত সাইদ ইবনে মুসাইয়াব (রহ.) থেকে বর্ণিত,হজরত ইব্রাহিম (আ.) হলেন খতনার সুন্নাত পালনকারী সর্বপ্রথম ব্যক্তি। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ২৬৪৬৭)
খতনা নবীদের সুন্নত। হজরত ইব্রাহিম (আ.) – এর পর সব নবী-রাসূল খৎনা করিয়েছিলেন। অনেক হাদিস শরিফে এ সুন্নাত পালনের প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, ফিতরাহ, অর্থাৎ মানুষের জন্মগত স্বভাব পাঁচটি-খতনা করা, নাভির নিম্নদেশে ক্ষুর ব্যবহার করা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ খাঁটো করা। সহিহ বুখারি,হাদিস : ৫৮৮৯)
বয়স্ক হওয়ার পর কেউ ইসলাম গ্রহণ করে তাহলে তার খতনা করা জরুরী। নবমুসলিমকেও খতনা করে নিতে হবে। ইবনে শিহাব যুহরী রাহ. বলেন, কোন ব্যক্তি যখন ইসলাম ধর্ম গ্রহন করত তখন সে বড় হলেও তাকে খৎনা করার আদেশ করা হত। (আলআদাবুল মুফরাদ, হাদীস: ১২৫২)
খতনা উপলক্ষ্যে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করার প্রমাণ নেই। তাছাড়া এত গান-বাদ্য ইত্যাদি শরীয়তবিরোধী কোনো কিছু থাকলে তা তো সম্পূর্ণ নাজায়েয হবে। (ফাতহুল বারী ১১/৯২,৯/৫০৩, ১০/৩৫৫,৪/৪১৩;রদ্দুল মুহতার ৬/৭৫১-৭৫২/২৮২; খুলাসাতুল ফতাওয়া ২/১৩২; আলবাহরুর রায়েক ৭/১৫-৯৬)
মাওলানা ইদ্রীস কন্ধলবী (রহ.) এর লিখিত সীরাতে মুস্তফা (সাঃ) এ আমাদের নবী করীম (সাঃ) খাতনা সম্পর্কে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। যথাঃ এক, হুযুর খাতনাকৃত অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছেন। হাকীম বলেন, এ সম্পর্কে এত অধিক হাদীছ বর্ণিত হয়েছে যে সেগুলো মুতাওয়াতির – এর শ্রেণীভুক্ত হয়ে গেছে। দুই, নবীজীর দাদা আব্দুল মুত্তালিব রাসূলে মাকবুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মগ্রহের সপ্তম দিনে তাঁর খাতনা করান। হযরত ইব্রাহীম ও ঈসমাঈল (আ.) – এর সুন্নাত ভুমিষ্ঠ হওয়ার সপ্তম দিনে তার খাতনা করানো। আরব দেশে তাই এই প্রথাটি ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। তিন, নবীজীর দুধমাতা হযরত হালীমা সাদিয়্যার প্রতিপালনে থাকাকালে তাঁর খাতনা করানো হয়। তবে এ শেষোক্ত মতটি নেহায়েত দুর্বল। সে তুলনায় প্রথমক্ত দুইটি মত গ্রহণযোগ্য ও প্রসিদ্ধ। তবে এ দুইটি মতে সামঞ্জস্য বিধান করাও সম্ভব। হুযুর আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম খাতনকৃত অবস্থাতেই ভূমিষ্ঠ হয়েছেন এবং জন্মের সপ্তম দিনে আব্দুল মুত্তালিব তা পূর্ণভাবে সম্পাদনের ব্যবস্থা করেন।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে খতনার উপকারিতা কি?
খতনার দ্বারা শরীর অধিক পাকপবিত্র ও পরিচ্ছন্ন থাকে। খতনা করালে শিশুদের মূত্রপথের সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়। এর ফলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, জ্বর, খাবারে অনীহা এবং স্বাস্থ্য ভালো না হওয়া ইত্যাদি রোগ থেকে ঝুকিমুক্ত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে খতনা করালে লিঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ হয় ও যৌনবাহিত রোগের ঝুঁকি কমে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী। লিঙ্গের মাথায় প্রদাহ,চুলকানি ও জ্বালাপোড়া করলেও খতনা করালে তা সেরে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষের খতনা এইচআইভি বা এইডস প্রতিরোধে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখে, এটি আংশিক সুরক্ষা দেয়। আফ্রিকার যেসব দেশে খতনার হার বেশি, সেসব দেশে এইডসের হার তুলনামূলক কম।
সুন্নতে খাতনা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিকদের চিন্তাভাবনা
সুন্নতে খাতনা সম্পর্কে বৈজ্ঞানিকদের চিন্তাভাবনা পুরুষের খতনাকে আধুনিক স্বাস্থবিজ্ঞানীরা অত্যন্ত স্বাস্থসম্মত বলে মনে করেন। খতনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাকজাতীয় (ব্যাকটেরিয়া) রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খতনার প্রধান সুবিধা হলো, এর ফলে লিঙ্গের অগ্র ত্বকে যে তরল জমে নোংরা অবস্থার সৃষ্টি করে, তা থেকে রেহাই পেতে পারে।
দেড় হাজার বছর আগে মহানবী (সা.) খতনার কথা বলেছেন, ব্যাপক গবেষণা শেষে আজকের আধুনিক বিজ্ঞান স্বীকার করেছে, খতনার ব্যাপক উপকারিতা আছে। খতনার সুফল নিয়ে অস্ট্রেলীয় মেডিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক . ব্রায়ান মরিস চমৎকার গবেষণা করেছেন। তাতে উল্লেখ করা হয়, যেমন বালকের সারকামমিশন (খতনা) করা হয়নি,তাদের অপক্ষাকৃত কিডনি, মূত্রথলি ও মূত্রনালির ইনফেকশন চার থেকে ১০ গুন বেশি হয়।
তিনি মনে করেন,সারকামসিশনের (খতনা) মাধ্যমে অন্তত এক-চতুর্থাংশ মূত্রনালির ইনফেকশন হ্রাস করা যায়। ওয়াশিংটনের সৈনিক মেডিক্যাল কলেজের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. বিজবেল বলেন, ‘আমি প্রথমে খতনার বিরোধী ছিলাম,পরে দীর্ঘ গবেষণার ফলে প্রমাণিত হলো যে মূত্রথলি ও মূত্রনালিবিষয়ক অনেক জটিল রোগের সমাধান খতনা।
ডা. রুবসন তাঁর গবেষণাপত্রে উল্লেখ করেন, ১৯৩০ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ হাজার মানুষ আমেরিকায় মূত্রনালির ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছে,এর মধ্যে কেবল ১০ জন খতনাকৃত রয়েছে, বাকি সব খতনাবিহীন ব্যক্তি। এ ব্যাপারে ইউরোলজি জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুত্রনালির প্রদাহ শিশুদের বেশি হয় এবং এতে কিডনির সমস্যা,জ্বর ও রক্তের ইনফেকশন পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি খতনা মরণব্যাধি এইডস ও যৌনরোগ প্রতিরোধ সহায়ক। সাধারণ অর্থে লিঙ্গের ক্যান্স্যার হলো অপরিচ্ছন্নতার ব্যাধি।পুরুষাঙ্গের শীর্ষে ঘা হয়ে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে একসময় ক্যান্সারে রুপ নেয়, এমন রোগীর ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে,খতনা করানো পুরুষের চেয়ে খতনা না করানো পুরুষ এ ধরনের ক্যান্সার বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। যৌনবিজ্ঞানীরা বহুকাল থেকেই পুরুষের খতনা বিশেষ উপকারীতা সম্পর্কে বলে আসছেন। বর্তমানে ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ ইউরোপেও প্রচুর পরিমাণে খতনা করানো হয়। সেখানে গুরুত্বের সঙ্গে এটা দেখা হয়।
সুন্নাতে খৎনা/মুসলমানি কি? খতনা বা মুসলমানি কেন প্রয়োজন, স্বাস্থ্য উপকারিতা কি?
পুরুষের স্বাস্থ্য, যৌন স্বাস্থ্য প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই ছেলে শিশু একটু বড় হলেই তার খতনা বা মুসলমানি করানোর তোর জোড় শুরু হয়ে যায়। খতনা কী তা কম বেশি সবারই ধারণা আছে। তবে এটা নিয়ে যেহেতু খুব বেশি প্রচার নেই, তাই অনেকেই ভুল ধারণা পোষণ করে থাকেন। পুরুষাঙ্গের সামনের বা মাথার দিকে যে অতিরিক্ত চামড়া পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল অংশকে ঢেকে রাখে, এই অতিরিক্ত চামড়া কেটে ফেলে দেওয়াই খতনা বা মুসলমানি।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে খতনা সমাজব্যবস্থা ও ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত হলেও এ নিয়ে তেমন প্রচার নেই। তাই প্রচুর পরিমাণে শিশুর খতনা হাজামের মাধ্যমে করনো হয়। অনেকেই জানেন না যে হাসপাতালে শিশুর খতনা করানোর ব্যবস্থা আছে।
কেন করা হয় খতনাঃধর্মীয় কারণে মুসলমান ও খ্রিস্টানরা খতনা করিয়ে থাকে। কিছু কিছু রোগ হলে যেমন #ফাইমোসিস , #প্যারাফাইমোসিস হলে খতনা বা মুসলমানি করাতে হয়। ফাইমোসিস হলো পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মূত্রনালীকে ঢেকে রাখে, যার কারণে প্রস্রাব ঠিকমতো বের করতে পারে না। প্রস্রাব বের হতে না পেরে পুরুষাঙ্গের মাথা ফুলে ওঠে এবং শিশু ব্যথায় কান্নাকাটি করতে থাকে। এভাবে বেশিদিন চলতে থাকলে প্রস্রাবে # ইনফেকশন , এমনকি কিডনি # ফেইলিওরও হতে পারে। আবার অনেক সময় পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া উল্টে গিয়ে টাইট হয়ে যায়। যার ফলে চামড়াকে আর সামনে ও পেছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না। এক্ষেত্রে মাথার দিকে ফুলে যায় এবং রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। উভয় ক্ষেত্রেই জরুরি ভিত্তিতে খতনা করানো প্রয়োজন। অনেক সময় ছোট শিশুদের পুরুষাঙ্গ প্যান্টের # চেইনের সঙ্গে আটকে যেতে পারে। এরকম পরিস্থিতিতেও অনেক সময় খতনা করানো হয়।
•খতনার উপকারিতাঃ
. জেনে হয়তো অবাক লাগবে, খতনার কিন্তু উপকারিতাও আছে! সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতাটি হলো, খতনা করে পুরুষাঙ্গের # ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, শুধুমাত্র খতনার কারণেই এ ক্যান্সার মুসলমান ও খ্রিস্টানদের মধ্য নেই বললেই চলে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী। .
কখন খতনা করাবেন নাঃ
হাইপোস্পেডিয়াসিস রোগে খতনা করানো যায় না। এটি পুরুষাঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এতে প্রস্রাবের নালী পুরুষাঙ্গের মাথায় না থেকে নিচের দিকে থাকে। এক্ষেত্রে চিকিত্সা করাতে হয় এবং খতনা করানোর আগে এ জন্মগত ত্রুটি ঠিক করাতে হয়। খতনা করানোর আগে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত। কারণ এমনটাও দেখা গেছে যে, শুধু খতনা করানোর কারণেই অনেক রোগী রক্তপাতের ফলে মারা গেছে। অনেক শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা থাকতে পারে। তাই খতনার আগে শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণ জনিত সমস্যা আছে কি না, তা পরীক্ষা করাটা জরুরি।
সতর্কতাঃ
. অভিজ্ঞ চিকিত্সকের মাধ্যমে খতনা করালে তেমন কোনো অসুবিধা হয় না বললেই চলে। তবে হাজামদের দিয়ে খতনা করালে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়া, অতিরিক্ত বা কম চামড়া কেটে ফেলা, পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথা কেটে ফেলার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। এ সমস্যাগুলো অভিজ্ঞ চিকিত্সকের ক্ষেত্রে হওয়ার সম্ভাবনা নেই। শিশুর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে হাজামের পরিবর্তে চিকিত্সক দ্বারা খতনা করার।
খতনা বা মুসলমানি করানো কেন ভাল?
মূত্রপথের সংক্রমণ- কারণ ও প্রতিকার "যৌন রোগ" পুরুষের খতনা নারীর এইডসের ঝুঁকি কমায়’ খতনা করা পুরুষসঙ্গী নারীকেও প্রাণঘাতী রোগ থেকে দূরে রাখে৷ অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক এইডস সম্মেলন ৷ ২০ দিনের এ সম্মেলনের শেষ দিনে এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, খতনা করেছেন এমন পুরুষের সঙ্গে মিলনে নারীর এইডসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে ৷ এক দল গবেষকের তৈরি করা এই প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়, পুরুষের খতনা নারীর এইডসের ঝুঁকি কমায়’ খতনা করা পুরুষসঙ্গী নারীকেও প্রাণঘাতী রোগ থেকে দূরে রাখে ৷
প্রশ্ন :- •সুন্নাতে খাৎনার নিয়ম কিভাবে প্রবর্তন হয়? এর উদ্দেশ্য কি? এর নিয়ম-কানূনগুলি কি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত? •উত্তর :- হযরত ইবরাহীম (আঃ) সর্বপ্রথম ৮০ বছর বয়সে আল্লাহ্ র হুকুমে এই সুন্নাত পালন করেছিলেন । (বুখারী হা/৬২৯৮, মুসলিম হা/২৩৭০,মিশকাত হা/৫৭০৩ ‘সৃষ্টির সূচনা’ অনুচ্ছেদ) । আমাদের নবী (সা:)ও এটি জারী রাখেন । খাৎনা দেওয়া সুন্নাতে মুওয়াক্কাদাহ । এটি সকল নবীর সুন্নাত । হাদীছে একে ফিৎরাতে ইসলামের মধ্যে গণ্য করা হয়েছে । (বুখারী ‘গোঁফ কর্তন’ অধ্যায় হা/৫৮৮৯) । এর উপকারিতা হলো এতে লজ্জা স্থানে ময়লা জমে না, পেশাবের কোন অংশ তার মধ্যে অবশিষ্ট থাকে না এবং এটি সহবাসের জন্য অধিক তৃপ্তিদায়ক (ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/৫৬০) । আর এর নিয়ম-কানূন ইবরাহীম (আঃ)-এর সময়কাল থেকে আজ পর্যন্ত একইভাবে চলে আসছে এবং এটি মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশকও বটে ।
সুন্নাতে খাৎনার নিয়ম কিভাবে প্রবর্তন হয়? এর উদ্দেশ্য কি? এর নিয়ম-কানূনগুলি কি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত?
উত্তর :- হযরত ইবরাহীম (আঃ) সর্বপ্রথম ৮০ বছর বয়সে আল্লাহ্ র হুকুমে এই সুন্নাত পালন করেছিলেন । (বুখারী হা/৬২৯৮, মুসলিম হা/২৩৭০,মিশকাত হা/৫৭০৩ ‘সৃষ্টির সূচনা’ অনুচ্ছেদ) । আমাদের নবী (সা:)ও এটি জারী রাখেন । খাৎনা দেওয়া সুন্নাতে মুওয়াক্কাদাহ । এটি সকল নবীর সুন্নাত । হাদীছে একে ফিৎরাতে ইসলামের মধ্যে গণ্য করা হয়েছে । (বুখারী ‘গোঁফ কর্তন’ অধ্যায় হা/৫৮৮৯) । এর উপকারিতা হলো এতে লজ্জা স্থানে ময়লা জমে না, পেশাবের কোন অংশ তার মধ্যে অবশিষ্ট থাকে না এবং এটি সহবাসের জন্য অধিক তৃপ্তিদায়ক (ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/৫৬০) । আর এর নিয়ম-কানূন ইবরাহীম (আঃ)-এর সময়কাল থেকে আজ পর্যন্ত একইভাবে চলে আসছে এবং এটি মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশকও বটে ।
কখন খতনা করাবেন না
হাইপোস্পেডিয়াসিস রোগে খতনা করানো যায় না। এটি পুরুষাঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এতে প্রস্রাবের নালী পুরুষাঙ্গের মাথায় না থেকে নিচের দিকে থাকে। এক্ষেত্রে চিকিত্সা করাতে হয় এবং খতনা করানোর আগে এ জন্মগত ত্রুটি ঠিক করাতে হয়। খতনা করানোর আগে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত। কারণ এমনটাও দেখা গেছে যে, শুধু খতনা করানোর কারণেই অনেক রোগী রক্তপাতের ফলে মারা গেছে। অনেক শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা থাকতে পারে। তাই খতনার আগে শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণ জনিত সমস্যা আছে কি না, তা পরীক্ষা করাটা জরুরি।
খতনা করার হুকুম কী? কত বছর বয়সে খতনা করানো উত্তম?
খতনা করার হুকুম কী? কত বছর বয়সে খতনা করানো উত্তম?
আমাদের এলাকায় এক লোক নতুন মুসলমান হয়েছে। তার বয়স ৩৫। তার খতনার বিধান কী? অনেকে ছেলের খতনা করিয়ে লোকজনকে দাওয়াত করে খাওয়ায় এটা কেমন? এ ধরনের দাওয়াতে অংশগ্রহণ করা যাবে কী? অনুগ্রহ করে জানালে কৃতজ্ঞ হব।
উত্তর : খতনা করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত। এটি শিআরে ইসলাম অর্থাৎ ইসলামের মৌলিক নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ফিতরাত (তথা নবীগণের সুন্নত) পাঁচটি : খতনা করা, নাভীর নিচের পশম পরিষ্কার করা, বগলের পশম উঠানো, মোঁচ ছোট করা এবং নখ কাটা। [সহীহ বুখারী, হাদীস : ৬২৯৭]
শারীরিকভাবে শক্ত-সামর্থ্যবান হওয়ার পরই সুবিধাজনক সময় ছেলের খতনা করিয়ে দেওয়া অভিভাবকের দায়িত্ব। আর কোনো কারণে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে যদি খতনা না করা হয় অথবা বয়স্ক হওয়ার পর কেউ ইসলাম গ্রহণ করে তাহলেও তার খতনা করা জরুরি।
অতএব প্রশ্নোক্ত নবমুসলিমকেও খতনা করে নিতে হবে।
ইবনে শিহাব যুহরী রাহ. বলেন, কোনো ব্যক্তি যখন ইসলাম গ্রহণ করত তখন সে বড় হলেও তাকে খতনা করার আদেশ করা হত। [আলআদাবুল মুফরাদ, হাদীস : ১২৫২]
খতনার উত্তম সময়ের ব্যাপারে ফকীহগণ বলেন, শিশুর শারীরিক উপযুক্ততা ও তার বালেগ হওয়ার কাছাকাছি বয়সে পৌঁছার আগেই বা এর মাঝামাঝি সময়ে যেমন, ৭-১০ বছর বা অনুর্ধ্ব ১২ বছরের মধ্যে করে নেওয়া উত্তম। আর খতনা উপলক্ষ্যে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করার প্রমাণ নেই। তাছাড়া বর্তমানে যে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের রেওয়াজ শুরু হয়েছে তা অবশ্যই বর্জনীয়। এছাড়া এতে গান-বাদ্য ইত্যাদি শরীয়তবিরোধী কোনো কিছু থাকলে তা তো সম্পূর্ণ নাজায়েয হবে। [ফাতহুল বারী ১১/৯২, ৯/৫০৩, ১০/৩৫৫, ৪/৪১৩; রদ্দুল মুহতার ৬/৭৫১-৭৫২, ৬/২৮২; খুলাসাতুল ফাতাওয়া ২/১৩২; আলবাহরুর রায়েক ৭/৯৫-৯৬]