START YOUR OWN BUSINESS NOW
DAY 13 TO DAY 21
বই বন্ধ করে নিজের মনে প্রশ্ন করুন — “এই টপিকটা আমি কী জানি?”
যত বেশি নিজে মনে করার চেষ্টা করবেন, তত দ্রুত উত্তর মনে পড়বে।
একসাথে বেশি মুখস্থ না করে বিরতি দিয়ে বারবার পড়ুন।
➡️ ১ ঘণ্টা পর, ১ দিন পর, ৩ দিন পর, ৭ দিন পর পুনরায় পড়লে মনে স্থায়ী হয়।
পরীক্ষার ঠিক আগে একটি কাগজে সব ফর্মুলা, নাম, সংখ্যা দ্রুত লিখে ফেলুন।
এটি মস্তিষ্ককে “রিট্রিভাল মোড”-এ নিয়ে আসে এবং পরীক্ষায় দ্রুত মনে পড়ে।
তথ্যগুলোকে একটি মজার বা অদ্ভুত গল্পের মাধ্যমে যুক্ত করুন।
গল্প যত অদ্ভুত হবে, মনে তত ভালো থাকবে।
নিজের ঘর বা পরিচিত জায়গা কল্পনা করুন, প্রতিটি রুমে একটি করে তথ্য রাখুন।
পরীক্ষার সময় মনে মনে সেই ঘরে হাঁটলে তথ্যগুলো সহজেই মনে পড়ে।
প্রতিটি বিষয় বা উত্তর থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ “শব্দ” বেছে রাখুন।
সেই শব্দ মনে পড়লে পুরো বিষয় মনে চলে আসে।
যে বিষয় বুঝেছেন, সেটি নিজের ভাষায় এমনভাবে বোঝান যেন ১০ বছরের শিশুও বুঝতে পারে।
এটি মস্তিষ্কে বিষয়টি স্থায়ী করে দেয়।
শেষ অংশ থেকে শুরু করে তথ্য মনে করুন — এতে স্মৃতি আরও শক্ত হয়।
তথ্যকে চিত্র হিসেবে কল্পনা করুন।
➡️ উদাহরণ: রাসায়নিক বিক্রিয়াকে রঙিন আগুন বা নাচের দৃশ্য হিসেবে ভাবুন।
যা শিখেছেন তা অন্য কাউকে বুঝিয়ে বলুন — এতে তথ্য ৩ গুণ দ্রুত মনে থাকে।
বাস্তব পরীক্ষার মতো সময় বেঁধে প্রশ্ন অনুশীলন করুন।
এটি মস্তিষ্ককে “রিয়েল টাইম রিকল মোড”-এ প্রশিক্ষিত করে।
৩০ মিনিট মনোযোগ দিয়ে পড়ুন → ১০ মিনিট বিশ্রাম নিন।
এভাবে পড়লে তথ্য দীর্ঘস্থায়ীভাবে মনে থাকে।
একেকটি তথ্য আলাদা করে না পড়ে, সম্পর্ক বা প্যাটার্ন খুঁজুন।
➡️ যেমন: ক্ষার ধাতুগুলোর আচরণ প্রায় একই।
তথ্যের সঙ্গে অনুভূতি বা মজা যুক্ত করুন।
➡️ “Sulfur গন্ধে ডিম পচা!” — এমনভাবে মনে রাখলে ভুলবেন না।
প্রতিটি বিষয়কে একটি চিত্র বা প্রতীকের সঙ্গে যুক্ত করুন — যেমন "H₂O" মানে মাথায় পানির ফোঁটা কল্পনা করুন।
উত্তর লেখার আগে মনে বলুন: “আমি জানি এটা।”
এই আত্মবিশ্বাস মস্তিষ্ককে দ্রুত সঠিক তথ্য মনে করতে সাহায্য করে।
নিজের কণ্ঠে পড়া রেকর্ড করুন এবং রাতে শোনুন।
শব্দের মাধ্যমে তথ্য দ্বিগুণ দ্রুত মনে থাকে।
৩০-৪০ মিনিট পড়ার পর ১৫ মিনিট ঘুমান।
ঘুমের সময় মস্তিষ্ক শেখা তথ্যকে সংরক্ষণ করে।
পরীক্ষার আগের রাতে শুধু “কিওয়ার্ড, ফর্মুলা, ও ডায়াগ্রাম” রিভিউ করুন।
পুরো অধ্যায় নয় — শুধু মূল পয়েন্টগুলো মনে রাখুন।
পরীক্ষার আগে ৩ বার গভীর শ্বাস নিন।
এটি চাপ কমায় ও মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ রাখে।.